ক্ষুধার মন্দির–১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। রাসিদাসি আঁচল খুলে বের করে নেয় মুড়ি মুড়কি আর কতগুলো ভাঙ্গা সন্দেশের  টুকরো। কয়েকটি আস্ত বাতাসাও জুটেছে। তার মধ্যে কয়েকটি সাদা বাতাসা দেখে চোখ চকচক করে ওঠে রাধুর। –মা আমারে দেও  আমারে দেও। রাসিদাসি খুব খুশী। সে একটি সাদা বাতাসা রাধুকে দিয়ে বলে—তুই একটা নে। দাদাদের একহানি দিই … বিস্তারিত পড়ুন

ক্ষুধার মন্দির–২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন মাটি ঘরে থাকি মা। আমরাও যে ভাগ করে দিয়ে থুয়ে খেতে জানি। তুমিও তো মাটি দিয়েই গড়া গো মেয়ে! তবে কেন এত নোলা  তোমার?  সালাম রামুর হাত ধরে টেনে তোলে। স্বপ্ন স্বপ্ন চোখে রামু বলে কই যাবি  সামু? একটু পরেই আরতি নেত্য হবে যে! রামুকে টানতে টানতে সাহা … বিস্তারিত পড়ুন

বংকা স্যারের ব্যঙ্গচিত্র –শৈবাল চক্রবর্তী-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ভর সন্ধেবেলার ইস্কুল। ছাত্র এক এক করে বেড়ে তিন মাসে দাঁড়িয়েছে দশে। এরা সাধারণ গৃহস্থবাড়ির ছেলে। যে বয়সে লেখাপড়া শেখার কথা তখন কোনো কারণে তা করা হয়নি, খেয়াল হয়েছে পরে। মাস কয়েক হল গ্রামের দু-চারজন মাতধ্বর মিলে সরকারি সাহায্য জুটিয়ে এই সব ছেলেদের পড়ানোর ব্যবস্থা করেছেন। ঝাপড়দার তেঁতুলতলার … বিস্তারিত পড়ুন

বংকা স্যারের ব্যঙ্গচিত্র — শৈবাল চক্রবর্তী–২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কিন্তু এঁরা দুজন রয়ে গেছেন সাবেক ঝাঁপড়দায়। ভোম্বলও এখনও বংকিম-স্যারের পিছু পিছু এসে দাঁড়িয়েছে। রাজেনবাবুর মাথা জোড়া টাক, গালভরা হাসি, বুকের ওপর মোট পৈতে, গায়ে সাদা সুতির চাদর। ভোম্বলকে দেখে একগাল হেসে বলেন, ‘কে ও ? ভোম্বল না? আজ আমাদের টিম কেমন খেলল, বল । মোহনবাগানকে কেমন ঠেসে … বিস্তারিত পড়ুন

বংকা স্যারের ব্যঙ্গচিত্র — শৈবাল চক্রবর্তী -৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সবে বোর্ডে একটা আঁচড় টেনেছে এমন সময় চক্কোতিপাড়ার বিম্ব বলে ওঠে, এই কি করছিস?’ চাপা গলায় ধমক দেয় তাকে ভোম্বল, ‘তুই চুপ কর। হাতের লেখা কর মন দিয়ে। ‘ দু বন্ধুর আলোচনা তখন একটু অন্যদিকে মোড় নিয়েছে। খানিক আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে, সঙ্গে ঝড়। এখন বৃষ্টি … বিস্তারিত পড়ুন

বংকা স্যারের ব্যঙ্গচিত্র — শৈবাল চক্রবর্তী-চতুর্থ পর্ব

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বলছ কি তুমি? বংকিম-স্যারের মাথার চুল খাড়া হয়ে ওঠে। বলছি কি সাধে। লক্ষণ যে সব মিলে যাচ্ছে। লম্বা দাঁড়ি, পাঁচিলের ওপর বসে ফ্যালফ্যাল করে তাকানো ; রাম রাম।” লাঠিগাছাটা টেনে নিয়ে উঠে দাঁড়ান রাজেন ভট্টচার্জ, চলি হে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ভূতেদের আবির্ভাবের পক্ষে বড় অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। আর … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। শামসুল হকের মনটা হঠাৎ করে খারাপ হয়ে গেছে। তিনি নিজেও বুঝতে পারছেন না কেনো তার মনটা খারাপ হলো। অথচ যে কারণে মন খারাপ, সেটা বড় কোনো বিষয় নয়। অফিস শেষে বাসে করেই বাড়ি ফিরছেন তিনি। প্রতিদিনকার মতো আজও বাস থেকে নামলেন। এখান থেকে তার বাসা রিকসায় করে গেলে … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। দরোজা খুলে দিল রেহানা শামসুল হকের একমাত্র মেয়ে। ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় সে। শামসুল হক ভেতরে প্রবেশ করলেন। ‘তোমার মা কই?’ জিজ্ঞেস করলেন তিনি। ‘মা একটু শুয়ে আছেন।’ জবাব দিল রেহানা। ‘কেনো, এই অবেলায় শুয়ে কেনো?’ ‘না, মানে—’ ‘তুমি কি জন্য এসেছো দরোজা খুলতে?’ ঝাঁঝিয়ে উঠলেন শামসুল হক। … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-৩য় পর্ব

গল্পের শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ‘আচ্ছা রাহেলা, তোমার মনে আছে সেই দিনগুলোর কথা, যখন আমরা গ্রামে থাকতাম। ছোটখাট ব্যবসা করতাম আমি। সকালে বেরিয়ে যেতাম আর সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসতাম। তুমি গরম ভাত হাজির করতে সামনে। আমি খেতাম আর তুমি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে। আমি কতবার বলেছি, কিন্তু তুমি কখনও আমার সাথে খেতে রাজি হওনি। … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। অতীত না থাকলে মানুষের কিছুই থাকতো না। এই দেখ না, অতীত আছে বলেই তো আমরা সেই অতীত থেকে স্মৃতি রোমন্থন করতে পারছি। আসলে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই কিছু না কিছু সুখের স্মৃতি থাকে যেগুলো কখনও মুছে যাবার নয়। জীবনের কোনো না কোনো বাঁকে মানুষ সেগুলো স্মরণে আনে এবং সেখান … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!