উত্তরসূরি–চতুর্থ পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বড় লিভিংরুমটায় সুখময়দা জনা দশেককে নিয়ে জমিয়ে বসেছেন। দ্বীপ ঢুকতেই তিনি হাঁক পাড়লেন, —’আরে ক্রুসোভায়া! এসো এসো! এত দেরি যে?’ —’কী করব দাদা, স্কুল থেকে বাড়ি গিয়ে আবার এতটা রাস্তা আসা……. বোঝেনই তো! দ্বীপ ধরাচুড়ো খুলে ক্লোসেটে রাখতে রাখতে বলল। সুখময়দার আশপাশ থেকে আরও দু-চারজন তার দিকে হাত … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি-পঞ্চমপর্ব –সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ষষ্ট অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   হাসল। প্রসূন দত্তর লাল হয়ে যাওয়া মুখ দেখে বোঝা গেল মন্তব্যটা তার গায়ে লেগেছে। সে বলল, —’এই হল মুশকিল! ওখানকার সমস্যা নিয়ে কিছু বলতে গেলেই সব ডিফেন্সিভ হয়ে পড়ে। আরে বাবা, ধুলো ঝাঁট দিয়ে খাটের তলায় পাঠালেই কি ঘর পরিষ্কার হয়?’ উদয়নও ছাড়ার পাত্র নয়। প্রসূনের কথা … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়– ১ম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। দুইজনে উদ্যানমধ্যে লতামণ্ডপতলে দাঁড়াইয়াছিলেন। তখন প্রাচীন নগর তাম্রলিপ্তের চরণ ধৌত করিয়া অনন্ত নীল সমুদ্র মৃদু মৃদু নিনাদ করিতেছিল। তাম্রলিপ্ত নগরের প্রান্তভাগে, সমুদ্রতীরে এক বিচিত্র অট্টালিকা ছিল। তাহার নিকট একটি সুনির্ম্মিত বৃক্ষবাটিকা। বৃক্ষবাটিকার অধিকারী ধনদাস নামক একজন শ্রেষ্ঠী। শ্রেষ্ঠীর কন্যা হিরণ্ময়ী লতামণ্ডপে দাঁড়াইয়া এক যুবা পুরুষের সঙ্গে কথা কহিতেছিলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–২য় পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কেন যে ধনদাস বলিয়াছিলেন যে, “আমি পুরন্দরের সঙ্গে হিরণের বিবাহ দিব না” তাহা কেহ জানিত না। তিনি তাহা কাহারও সাক্ষাতে প্রকাশ করেন নাই। জিজ্ঞাসা করিলে বলিতেন, “বিশেষ কারণ আছে |” হিরণ্ময়ীর অন্যান্য অনেক সম্বন্ধ আসিল–কিন্তু ধনদাস কোন সম্বন্ধেই সম্মত হইলেন না। বিবাহের কথামাত্রে কর্ণপাত করিতেন না। “কন্যা বড় … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–চতুর্থ পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন । বিবাহান্তে ধনদাস স্ত্রী ও কন্যাকে লইয়া দেশে ফিরিয়া আসিলেন। আরও চারি বৎসর অতিবাহিত হইল। পুরন্দর ফিরিয়া আসিলেন না—হিরণ্ময়ীর পক্ষে এখন ফিরিলেই কি, না ফিরিলেই কি? পুরন্দর যে এই সাত বৎসরে ফিরিল না, ইহা ভাবিয়া হিরণ্ময়ী দু:খিতা হইলেন। মনে ভাবিলেন, “তিনি যে আজিও আমায় ভুলিতে পারেন নাই বলিয়া … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–পঞ্চম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের ষষ্ট অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন হিরণ্ময়ী যুবতী এবং সুন্দরী—একাকিনী এক গৃহে শয়ন করা ভাল নহে। আপদ্লও আছে–কলঙ্কও আছে। অমলা নামে এক গোপকন্যা হিরণ্ময়ীর প্রতিবাসিনী ছিল। সে বিধবা-তাহার একটি কিশোরবয়স্ক পুত্র এবং কয়েকটি কন্যা। তাহার যৌবনকাল অতীত হইয়াছিল। সচ্চরিত্রা বলিয়া তাহার খ্যাতি ছিল। হিরণ্ময়ী রাত্রিতে আসিয়া তাহার গৃহে শয়ন করিতেন। এক দিন হিরণ্ময়ী অমলার … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–ষষ্ঠ পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের সপ্তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পরে একদিন অমলা হাসিমুখে হিরণ্ময়ীর নিকটে আসিয়া মধুর ভর্ৎসনা করিয়া কহিল, “হাঁ গা বাছা, তোমার কি এমনই ধর্ম্ম?” হিরণ্ময়ী কহিল, “কি করিয়াছি?” অম। আমার কাছে এতদিন তা বলিতে নাই? হি। কি বলি নাই? অম। পুরন্দর শেঠির সঙ্গে তোমার এত আত্মীয়তা! হিরণ্ময়ী ঈষল্লজ্জিতা হইলেন, বলিলেন, “তিনি বাল্যকালে আমার প্রতিবাসী … বিস্তারিত পড়ুন

অযথা–দিবাকর ভট্টাচার্য ১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। মাঝরাত। একটি অখ্যাত স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। প্ল্যাটফর্ম লোকজন নেই বললেই চলে। মাঝেমাঝে দূর থেকে ভেসে আসছে ইঞ্জিনের আওয়াজ। প্ল্যাটফর্মের ভাঙাচোরা রেলিঙের সামনে একটি বেঞ্চ। সামনে টিমটিম করে জ্বলছে একটি আলো। সেই আলোর নীচে ওই বেঞ্চের দুপাশে দুজন লোক। এদের একজন বেশ হৃষ্টপুষ্ট। অল্প আলোতেও তার ধবধবে শার্টের জেল্লা দেখা … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য ২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন হতে হবে না (একটু থেমে) ও আমায় বড়ো ভালোবাসে জানেন ওর ইচ্ছে যে ও আমার সঙ্গেই মরবে (আবার একটু থেমে) পাগলী একটা—সারা দিন কিছু খায় না—ঘুমোয় না—এই করে চেহারাটা হয়েছে যেন সত্তর বছরের বুড়ি—অথচ ওর বয়স কতো জানেন—মাত্র পঁয়ত্রিশ (আবার একটু থেমে) কিন্তু আপনি ওরকমভাবে সিঁটকে বসে আছেন … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য ৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন অসহ্য!’ মনে হবে তাঁর। তখনই হাত বাড়িয়ে নিভিয়ে দেবেন আলোটা। নরম অন্ধকারে ঢেকে যাবে চারিদিক। ‘ওই স্টেশনের ত্রিসীমানায় আর যাব না কোনোদিন। মার্কেটিং এর কাজে যদি যেতেই হয় ওদিকটায় তাহলে দুটো স্টেশন এগিয়ে নামবো। কিংবা …’—ভাবতে ভাবতে চোখে ঘুম জড়িয়ে আসবে সিদ্ধার্থের। আধোঘুমে তিনি টের পাবেন বিছানায় তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!