অসমাপ্ত গল্প –নীল_কাব্য

বাসা থেকে নাস্তা সেরেই দৌড় দিল নিলয়, স্কুলে আজ দেরী হয়ে গেল নতুন ক্লাস, নতুন স্কুল। প্রথম ক্লাসেই দেরী, ক্লাশ শুরু হয়ে গেছে আরো ১৫মিনিট আগে, ক্লাশ রুমে প্রবশ করতেই ম্যাডামের কড়া ঝাড়ি খেতে হল ওর, মনে মনে মাকে আচ্ছা মত বকল ও, মা যদি নাস্তা তৈরী করতে দেরী না করত তাহলে আজ ক্লাশ ভর্তি … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিচ্ছু না–১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ওয়ালি দাদ একজন করিতকর্মা ছুতোরের নাম | তার হাতের বাটালি ছুটত ঠিক যেমন ইঞ্জিনের মধ্যে ধকধক পিস্টন. ঠিক যেমন চিত্রকরের হাতে তুলি, ঠিক যেমন জল কেটে এগিয়ে যাওয়া রাজহাঁসের একজোড়া পা, ঠিক যেমন… নাহ থাক! ওয়ালি ওস্তাদ তার সম্পর্কে বানিয়ে বানিয়ে এত সব কথা বলা দু’চক্ষে সইতে পারে … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিছু না-২য় পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। একবার ভেবে দেখ দোস্ত এ’দুটো সোনার গয়না নিয়ে কী মুশকিলেই না পড়েছি আমি, এগুলো আমার কোন কাজে আসবে বলতে পার!’ বণিকের হাতে কাঁকনদুটো গছিয়ে ওয়ালি যেন পালিয়ে বাঁচল, আর যাবার আগে দূর থেকে হাঁক দিয়ে বলে গেল – ‘খাইস্তানের রাজকন্যেকে আমার নামটা বোলো কিন্তু দোস্ত! বোলো, এটা ওয়ালি … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না কিছু না-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। এসব নিয়ে বণিক যখন ওয়ালি দাদের কাছে হাজির হলো, ওস্তাদ তখন ঘরের উঠোনে বসে বাটালি দিয়ে কাঠ চেঁছে সমান করছিল | লটবহর সমেত বণিককে দেখে সে কেঁদেই ফেলল | ‘আমার কপাল পুড়েছে! কবে যে এইসব অনাসৃষ্টি কান্ড বন্ধ হবে!’ তারপর বণিককে ডেকে বলল – ‘তুমি বরং দুটো পছন্দসই … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–১ম পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   বীপের শরীরের কোনো এক কোণে হঠাৎ একদল হাসিখুশি বদ্রীপাখি ডেকে উঠল। হুমদো জ্যাকেট, টুপি আর দস্তানায় আপাদমস্তক ঢেকে সবে ডিপার্টমেন্টের কাচের সদর দরজা ঠেলে বাইরের উৎপটাং ঠাণ্ডায় পা রেখেছে দ্বীপ। বিন্দুমাত্র ধারণা নেই সেল ফোনটা তার অজস্র পকেটের ঠিক কোনটায় বাজছে, তাই সেটা খোঁজার কোনো চেষ্টাই করল … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–২য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আনসারিং মেশিনের আলোটা দপদপ করছে। ভয়েস মেল শোনার বোতামটা টিপে দিয়ে, একটা সিগারেট ধরিয়ে মোড়ার ওপর পা তুলে সোফায় গা এলিয়ে বসল দ্বীপ। মেসেজে মায়ের গলা: ‘নিশ্চয় বেরিয়েছিস। কাল সকালে একবার ফোন করিস বাবা! আর সাবধানে গাড়ি চালাস! বড় চিন্তা হয়! রাখছি।’ আমেরিকায় ড্রাইভিং নিয়ে মায়ের বরাবরই দুশ্চিন্তা। … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–৩য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   বিস্কুট আগেই খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। এখন সিগারেটটায় সুখটান দিয়ে আগে সেটা অ্যাশ ট্রের মধ্যে ভালো করে ঘষে ঘষে নেভায় দ্বীপ। তারপর এক চুমুকে চায়ের বাকিটা শেষ করে উঠে পড়ে রওনা হয় বাথরুমের দিকে। শীতের সময় বাইরে থেকে ফিরলেই বড় গা ম্যাজম্যাজ করে তার, তাই উষ্ণ জলে ভালো … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–চতুর্থ পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বড় লিভিংরুমটায় সুখময়দা জনা দশেককে নিয়ে জমিয়ে বসেছেন। দ্বীপ ঢুকতেই তিনি হাঁক পাড়লেন, —’আরে ক্রুসোভায়া! এসো এসো! এত দেরি যে?’ —’কী করব দাদা, স্কুল থেকে বাড়ি গিয়ে আবার এতটা রাস্তা আসা……. বোঝেনই তো! দ্বীপ ধরাচুড়ো খুলে ক্লোসেটে রাখতে রাখতে বলল। সুখময়দার আশপাশ থেকে আরও দু-চারজন তার দিকে হাত … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি-পঞ্চমপর্ব –সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ষষ্ট অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   হাসল। প্রসূন দত্তর লাল হয়ে যাওয়া মুখ দেখে বোঝা গেল মন্তব্যটা তার গায়ে লেগেছে। সে বলল, —’এই হল মুশকিল! ওখানকার সমস্যা নিয়ে কিছু বলতে গেলেই সব ডিফেন্সিভ হয়ে পড়ে। আরে বাবা, ধুলো ঝাঁট দিয়ে খাটের তলায় পাঠালেই কি ঘর পরিষ্কার হয়?’ উদয়নও ছাড়ার পাত্র নয়। প্রসূনের কথা … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়– ১ম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। দুইজনে উদ্যানমধ্যে লতামণ্ডপতলে দাঁড়াইয়াছিলেন। তখন প্রাচীন নগর তাম্রলিপ্তের চরণ ধৌত করিয়া অনন্ত নীল সমুদ্র মৃদু মৃদু নিনাদ করিতেছিল। তাম্রলিপ্ত নগরের প্রান্তভাগে, সমুদ্রতীরে এক বিচিত্র অট্টালিকা ছিল। তাহার নিকট একটি সুনির্ম্মিত বৃক্ষবাটিকা। বৃক্ষবাটিকার অধিকারী ধনদাস নামক একজন শ্রেষ্ঠী। শ্রেষ্ঠীর কন্যা হিরণ্ময়ী লতামণ্ডপে দাঁড়াইয়া এক যুবা পুরুষের সঙ্গে কথা কহিতেছিলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!