বাবা ও ছেলে—- আততায়ী

ছোট একটা সংসার। বাবা, মা, ছোট ছেলে এবং ছেলেটার দাদা। দাদার অনেক বয়স হয়ে গেছে। কোন কাজ করার শক্তি নেই। সারাদিন এক বিছানায় পড়ে থাকে। একদিন ছেলেটার বাবা একটা ঝুড়ির উপর বুড়োকে বসিয়ে ছেলের হাত ধরে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। যাচেছ, যাচ্ছে। বেশ কিছু দূর যাওয়ার পর ছেলেটা হঠাৎ তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, “বাবা, তুমি … বিস্তারিত পড়ুন

দুর্যোগের রাত — ১ম পর্ব-ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ১৯৬২ সালের কথা। আমার বয়স তখন একুশ বছর। রেলে চাকরি পেয়ে মেদিনীপুরে আছি।   আমাদের সঙ্গে ছিল গুণধর মেট। বলল, “ওরে বাবা! এ যে ঈশানে মেঘ, বৃষ্টি একটু হবেই।” আমি বললাম,‘হোন না! হলে তো বাঁচি। সারাটা দিন যা গেল, একটু যদি বৃষ্টি হয় তো স্বস্তি পাই।’ আমাদের সঙ্গে … বিস্তারিত পড়ুন

দুর্যোগের রাত –শেষ পর্ব-ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন “আর বলিস না ভাই। গিয়েছিলুম একটু মেয়ের বাড়ি। তা সে কী বিপদ— যাক সে কথা। আমি যখন এসে গেছি তখন তোর আর কোনও চিন্তা নেই। কিন্তু এইখানে এক মুহূর্তও থাকিস না আর।”       “কেন জগাইদা ? এই অন্ধকারে যাব কোথায় আমি ?” “চল, তোকে আমার পরিচিত একজনদের বাড়িতে রেখে … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–ষষ্ট পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের সপ্তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। কয়েক সেকেণ্ড সেটা ভিতরে ধরে রেখে, নাকমুখ দিয়ে গলগল করে ধোঁয়া ছাড়ল। অনুভব করল প্রথম টানটার আমেজ। হিমেল হাওয়ার ভিজে গন্ধ বলে দিচ্ছে যে কোনও মুহূর্তে বৃষ্টি নামবে। সে বাইরে পা দেওয়া মাত্রই বাড়ির বাইরের মোশান সেন্সার দেওয়া আলোটা আপনা থেকেই জ্বলে উঠেছে। আলো পড়ে ঝকমক করছে ড্রাইভওয়েতে … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি-সপ্তম পর্ব সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   কোনো বিদেশীর পক্ষে এক জাপাতিস্তা বিদ্রোহী সম্পর্কে কৌতূহল দেখানো যারপরনাই বিপজ্জনক, তাই পরে আরও দুবার চিয়াপাসে গেলেও মার্কোসের খোঁজ করেনি দ্বীপ। খোঁজেনি, কিন্তু ভুলতেও পারেনি তাকে। আজও প্রায়ই মনে পড়ে রকেট লঞ্চার কাঁধে তার বলিষ্ঠ চেহারা, কফির মগ এগিয়ে দেওয়া হাত, সপ্রতিভ বাচনভঙ্গি। কে জানে কোথায় সে … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–শেষ পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সে কোলে চড়ার পক্ষে যথেষ্ট বড় হয়ে গেছে, তাই আবারও অবাক হয় যখন ভেকুদাদা তাকে কোলে নিয়ে অতিদ্রুত সিঁড়ি দিয়ে নেমে সদর দরজার দিকে এগোয়। বসার ঘরের সামনে থমথমে মুখে পাড়ার বেশ কিছু লোকের জটলা। সেই ভিড় ঠেলে যাওয়ার সময় এক ঝলক চোখে পড়ে, ঠাম্মা ডিভানের ওপর নিথর … বিস্তারিত পড়ুন

যাপিত জীবনের কিচ্ছা!– হাসান মাহমুদ আরিফ

প্রতিদিনকার মত আজও ঘুম ভাঙল কাজের বুয়ার ‘ভাইজান,নবাবগিরি না রাইখ্যা উইঠ্যালান;৮টা বাইজ্যা গেছে বিছানা গোছাইতে হইব’ কমন ডায়লগে।এবং প্রতিদিনকার মত আজও ইচ্ছা হল কাজের বুয়াকে জোরে একটা ধমক লাগাই।কিন্তু ধমক দেওয়ার আগে মনে পড়ে গেল বোনের হুমকি ‘কাজের বুয়া যদি তোর ধমকের কারণে কাজ ছেড়ে চলে যায় তাহলে থাল-বাসন থেকে শুরু করে বাথরুম পরিষ্কার,ঘর মোছা,কাপড় … বিস্তারিত পড়ুন

পাপ ও পাপের সাজা— পথিক

বয়স অল্প বলে কোন অশ্র আমি পাইনি,৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্বে আমি ছিলাম বার্তা বাহক।একটি সাইকেল ছিল কিন্তু গ্রামের পথে সাইকেল চালানো ছিল কষ্টসাদ্ধ তাই পায়ে হেটে কিংবা দৌড়ে বার্তা বাহনের কাজ করতাম।ক্রিকেটে পেস বলার ছিলাম তাই গ্রেনেড ছুড়বার কাজটা আমিই করতাম সবার চাইতে ভাল। যুদ্ধের একেবারে শেষের দিকে, আমরা মুক্তি যোদ্ধারা বুঝতে পারছিলাম দেশ অল্প … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্যময় সেই কলটি (গল্প)—এস, এম, তাহমিদুর রহমান

আমি একটি মোবাইল কোম্পানীতে কাজ করি। যারা আমার এ লেখাটি পড়ছেন হয়ত তাদের অনেকের সাথেই ফোনে কথা হয়েছে আমার। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। আমার কাজ মোবাইলে কাস্টমারদের কথা শুনা অর্থাৎ তাদের অভিযোগ বা সমস্যাগুলো শুনে তার সমাধান দেওয়া।প্রতিদিনের মত আজও অফিসে এসেছি আমি। এসেই কল রিসিভ করলাম। -হ্যালো স্লামালাইকুম -হুম। হ্যালো -জ্বি বলুন স্যার। কিভাবে আপনাকে … বিস্তারিত পড়ুন

মানুষ ও পাগলের গল্প

প্রযুক্তির কল্যানে আমরা দূরত্ব ভুলে গেছি। বাড়ি, অফিস, সাইবার ক্যাফে- যেখানেই যাই, কিছু বলার জন্য, শোনার জন্য, আদান প্রদানের জন্য। আবেগ, অনুভূতি, ভালবাসা, যন্ত্রণা, আন্তরিকতা। কখনো হাসি, কখনো কাঁদি। টুকরো কিছু মুহূর্ত নিয়ে- আমার এই গল্প। নাম দিয়েছি-“মানুষ ও পাগলের গল্প”। নেটেই পরিচয়। ধন্যবাদ, মন্তব্য, প্রেরণা, আন্তরিকতা। চ্যাটিং। লিখেই কথা বলা। মুখের কোন ব্যবহার নেই। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!