পাইন-পাতার রূপকথা– ১ম পর্ব-সাত্যকি হালদার

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। মানুষটা কবে থেকে এলো তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল অনেক। এক-একজন একেক রকম কথা বলত। কেউ বলত, পাশেই আলগরায় ওর জন্ম। পরে এদিকে চলে আসে। বুড়ো জুলে শেরপা বলত, আদতে ও এদিকের লোকই নয়। বাপ-মার সঙ্গে কখনো পাহাড়ে এসেছিল। কোনো একটা বোর্ডিং ইশ্কুলে নাকি ভর্তি করে দিয়ে গিয়েছিল বাবা-মা। … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিচ্ছু না–১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ওয়ালি দাদ একজন করিতকর্মা ছুতোরের নাম | তার হাতের বাটালি ছুটত ঠিক যেমন ইঞ্জিনের মধ্যে ধকধক পিস্টন. ঠিক যেমন চিত্রকরের হাতে তুলি, ঠিক যেমন জল কেটে এগিয়ে যাওয়া রাজহাঁসের একজোড়া পা, ঠিক যেমন… নাহ থাক! ওয়ালি ওস্তাদ তার সম্পর্কে বানিয়ে বানিয়ে এত সব কথা বলা দু’চক্ষে সইতে পারে … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না, কিছু না-২য় পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। একবার ভেবে দেখ দোস্ত এ’দুটো সোনার গয়না নিয়ে কী মুশকিলেই না পড়েছি আমি, এগুলো আমার কোন কাজে আসবে বলতে পার!’ বণিকের হাতে কাঁকনদুটো গছিয়ে ওয়ালি যেন পালিয়ে বাঁচল, আর যাবার আগে দূর থেকে হাঁক দিয়ে বলে গেল – ‘খাইস্তানের রাজকন্যেকে আমার নামটা বোলো কিন্তু দোস্ত! বোলো, এটা ওয়ালি … বিস্তারিত পড়ুন

কিছু না কিছু না-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। এসব নিয়ে বণিক যখন ওয়ালি দাদের কাছে হাজির হলো, ওস্তাদ তখন ঘরের উঠোনে বসে বাটালি দিয়ে কাঠ চেঁছে সমান করছিল | লটবহর সমেত বণিককে দেখে সে কেঁদেই ফেলল | ‘আমার কপাল পুড়েছে! কবে যে এইসব অনাসৃষ্টি কান্ড বন্ধ হবে!’ তারপর বণিককে ডেকে বলল – ‘তুমি বরং দুটো পছন্দসই … বিস্তারিত পড়ুন

কাঁপতে শেখা–জার্মানের রূপকথাঃ ১ম পর্ব

একটি লোকের ছিল দুই ছেলে। বড়োটি চালাক-চতুর। ছোটোটা হাবাগোবা। কিছুই সে বোঝে না, কিছুই পারে না শিখতে। তাকে দেখে লোকে বলে, “ছেলেটার জন্যে বাপের কপালে অনেক দুঃখ আছে।” কোনো কিছু করার দরকার হলে ডাক পড়ে বড়ো ছেলের । কিন্তু কোনো জিনিস অনার জন্য সন্ধে কিংবা রাতে তার বাবা যেতে বললে আর পথটা গিজের কবরখানা বা … বিস্তারিত পড়ুন

কাঁপতে শেখা–জার্মানের রূপকথাঃ ২য় পর্ব

নয়তো সিঁড়ির নীচে তোমায় ছুঁড়ে ফেলব।” পুরুতমশাই ভাবলেন, ‘সত্যিই কি আর ছুঁড়ে ফেলবে । তাই তিনি পাথরের মূতির মতো চুপচাপ স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন । ছেলেটা তৃতীয়বার হাঁক ছাড়ল । কিন্তু তাতেও কোনো ফল হল না দেখে ছুটে গিয়ে সেই ভুতকে এমন জোরে সে ঠেলা মারল যে, দশটা সিঁড়ি গড়িয়ে এক কোণে ভূত পড়ে রইল … বিস্তারিত পড়ুন

কাঁপতে শেখা–জার্মানের রূপকথাঃশেষ পর্ব

তাকে দেখে রাজার ভালো লাগল । তিনি বললেন, “বেশ । দুর্গে তিনটে জিনিস নিয়ে যেতে পার তুমি। কিন্তু কোনো জীবন্ত জিনিস নয় ।” ছেলেটা বলল, “মহারাজ ! আমাকে তা হলে এই তিনটে জিনিস দিন—প্রথমটা একটা আগুন । দ্বিতীয়টা ছুতোরের বেঞ্চি । তৃতীয়টা ছুরি লাগানো একটা লেদমেশিন ।” ছেলেটার কথামতো জিনিসগুলো সেদিনেই রাজা পাঠালেন দুর্গে । … বিস্তারিত পড়ুন

জবরদস্ত জাদুবাস্তবতার জাদুকর – হাবিব ইমরান —- জাল বিস্তার পর্ব

এক. আকাশে তখন অনেক তারা ছিলো। এমন একটা সময়ে মেয়ের হাত ধরে এডওয়ার্ড ডি কস্তা ফিরে এসেছিলো তার গ্রামে। প্রায় বিশ বছর পর তার এই প্রত্যাবর্তন ছিলো। তারপরও আট বছর বয়সী মেয়ের হাত ধরে পূর্বপুরুষের জমিদার বাড়ি খঁুজে পেতে তার মোটেও কষ্ট হয় না। সে আবিষ্কার করে গুটিকয়েক পাকা বিল্ডিং আর দুয়েকটি বাড়িতে ইলেকট্রিক বাল্ব … বিস্তারিত পড়ুন

সোনালি ঈগলের শিকার

কিরগিজস্তানে কোরবানির ঈদের অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন মঈনুস সুলতান বানি ইসমাম মনে হয় ঘোড়ায় চড়ার প্রস্তুতি নিয়ে এসেছে। তার পরনে চামড়ার স্কিনটাইট স্ন্যাকসে অনেকগুলো জিপার। শরীরে নাদুসনুদুসের ধাত আছে বলে তার চলাচলে চামড়ার ওয়াড় পরানো দীর্ঘাকৃতির জোড়া কোলবালিশের আকার ফোটে। সুনামবুবুও পৃথুলা, সে হাল্কা সোনালি রঙের ড্রেস পরে এসেছে বলে মনে হয় সার্কাসের ঘাগরাপরা টেডিবেয়ার চপাচপ … বিস্তারিত পড়ুন

একটি পেশেন্ট বেডের আত্মকাহিনী

নিন, শুয়ে পড়ুন, আমি হাতুড়ি দিয়ে আস্তে টোকা দেবো, যেখানে ব্যথা প্রবল অনুভূত হবে, সঙ্গে সঙ্গে জানাবেন । ডাক্তার সাহেব কাজে লেগে পড়লেন, পেশেন্ট কিঞ্চিত আতংকিত । সন্দেহ করা যাচ্ছে রোগী কয়েকবার বাতজ্বরে ভুগেছিলো । রোগাভোগা যে দুজন এলো, একজন তরুণ, আরেকজন যুবক । কেবল রোগাই নয়, মুখের পেশিতে ঝুলে পড়া দাগ, কোটরাগত লাল চোখ, … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!