প্রতিহিংসা— প্রথম অংশ

  আমার নাম বাদল। আমার নাম এখন হয়তো অনেকেই জানেন কাকুর লেখালিখির কল্যাণে। আমি চঞ্চলের বন্ধু থেকে এখন তো ভাই হয়ে গেছি আর আমি এখন তো একটু বেশ বড় ও হয়েছি। বারো বছর বয়স হয়ে গেছে আমার অনেক দিন। তেরো চলছে। তাই কাকুর মত করে গল্প লেখবার জন্য চেষ্টা ও করি আমি মাঝে মাঝে কিন্তু … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিহিংসা— দ্বিতীয় অংশ

  আর কাকু ও তখন জব্দ। হিঃ…..হিঃ…..হিঃ… সে বেশ মজা । ‘টিকিট পেয়েছিস’? ‘না। দেখছি’। ‘দেখ। কনফার্ম কর দেখে নিয়ে, প্লীজ। এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট তিনটেয়। মোটে তো দেড় ঘন্টা লাগে। গাড়ি থাকবে এয়ারপোর্টে’। আমার কিন্তু বেশ মায়া হোল কাকুর জন্য এ’বার। আমি গিয়ে কাকুকে বললুম-‘ তুমি না কাকু, আমাকে এখন দাও কম্পুটার। আমি ডাউনলোড, প্রিন্ট … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিহিংসা—তৃতীয় অংশ

আর অপরাধী যদি ধরাই পড়েছে তবে আর কাকু কি করবে? নাঃ…সত্যিই দেখি জটিল ব্যাপার। আর আত্মহত্যার কেসে অন্য কেউ অপরাধী হয়ই বা কি করে? তবে শুনলুম যে যিনি মারা গেছেন তিনি এই বাড়ির একমাত্র ভাড়াটে ছিলেন। নাম মিঃ সিয়েন। আর মালিক আর ভাড়াটে দু’জনেই শুনি যে বাঙালী। এ আবার কেমনধারা বাঙালী নাম রে বাবা? বাঙালী … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিহিংসা–পঞ্চম অংশ

বড় কাকু আমার কথার ইঙ্গিতটায় তেমন গা দিলো না কিন্তু কাকু আমার দিকে আবার করে কট মট করে তাকালো। আমি বললুম—‘কাকু, লীনা মেডিক্যাল্সে কতজন কাজ করতো জানা যেতে পারে কি? তাদের কাউকে যদি পাওয়া যায় তো তিন চারটে কথা জানতে চাইতুম আমি কাল…’ ‘সমঝ গয়া…হো যায়গা মিঃ বন্ড….ডোন্ট ওরি…আর কিছু?’ ‘ডঃ সানিয়েলের ঘরের দরজা ও … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিহিংসা–চতুর্থ অংশ

কাকু ফিসফিস করে বললো—‘স্বারথ লাগি করে সব প্রীতি…হুঁ….অমনি কি আর কেউ প্লেনের ভাড়া খসায় রে বাপু…’ ডঃ সানিয়েল বলে চললেন—‘ঘটনার দিন এবং আগের দিন ও আমার ভাই অবিনাশ বাড়িতেই ছিলো কিন্তু পরের দিন ভোরেই সে বেরিয়ে গিয়েছিলো। আমাকে ও জানিয়ে যায় নি। কেন? তা আমি জানি না। হয়তো জরুরী ফোন টোন এসেছিলো কিছু। তবে এমনিতে … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিহিংসা –ষষ্ঠ অংশ

‘শর্ত দিতে আপত্তিই বা হবে কেন তার? ডবল লাভ কে ছাড়ে? আবার অন্য শহরে বিক্রী হবে ফেরৎ আসা সব ওষুধ। তখন তো আরো লাভ। । এই সব ওষুধ কর্মচারিরা স্টক রেজিস্টরে ও কখনো এন্ট্রি করতো না ভূলে ও, তাই ধরা পড়লো না কিছুই’। ‘ওষুধের রসীদ তখনো কম্প্যুটারে তৈরী হ’তো না তাই ব্রান্ড লেখা ও হ’তো … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী– প্রথম অংশ

বাইশে শ্রাবণ, রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুদিন। আর বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক আর্যশেখর রায়চৌধুরীর আবার সেদিন ই জন্মদিন । শুধু তাই নয়, সেই ভরা শ্রাবণের দিনে সমস্ত কলকাতা যখন রবীন্দ্রনাথকে বিদায় জানাচ্ছিল, তখনই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার এক অখ্যাত গ্রামে তাঁর জন্ম। এমন দিন বলে তাঁর মা বাবা আর ইংরাজি জন্মদিন না করে বাংলা তারিখটিকেই ছোটবেলা থেকে পালন … বিস্তারিত পড়ুন

খুনের আগে খুন– দ্বিতীয় অংশ

অনিতামাসি প্রমথর মায়ের দূর-সম্পর্কের বোন। আমার সঙ্গে ওঁর পরিচয় আমেরিকাতে। প্রমথর কাছে ওঁর সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি, সেটা হল বিয়ের পরপরই উনি বরের সঙ্গে আমেরিকায় চলে যান। সেখানেই ওঁদের একটি মেয়ে হয়; দুঃখের কথা, মেয়েটি বেশি দিন বাঁচে নি – বছর পাঁচেক বয়সে মারা যায়। তার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই অনিতামাসির বর মণ্টুমেশো একটি কম বয়সী নার্সের … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী– দ্বিতীয় অংশ

এখন শরীরটা একটু ভালো লাগছে কি! – মৃগাঙ্ক, ব্যাপারটা কি হল বলতো! আমি তো পুরো পাজলড, মাথা ঘুরছে। – শেখরবাবু, একটু শান্ত হয়ে আমাকে পুরো ব্যাপারটা একটু বুঝিয়ে বলবেন? – মৃগাঙ্ক, একটা অনুরোধ রাখবে, ঘটনাটা তদন্ত করে বার করতে হবে তোমাকেই। কিন্তু পুরোপুরি প্রাইভেট ইনভেস্টিগেশন। পুলিশকে জানানো চলবে না, নো প্রেস, এবসল্যুটলি নো পাবলিসিটি। – … বিস্তারিত পড়ুন

খুনের আগে খুন– তৃতীয় অংশ

অশোকের এপার্টমেন্টটা ইস্টার্ন বাইপাসে সন্তোষপুরের কাছে। অনেকগুলো বড় বড় টাওয়ার নিয়ে একটা গেটেড কম্যুনিটি। গেটের মুখেই অশোক অপেক্ষা করছিল আমাদের জন্যে। সোজা নিয়ে গেল ওদের কম্যুনিটি ক্লাব-এ। টেনিস কোর্ট, সুইমিং পুল, জিম, ব্যাঙ্কোয়েট হল – সবকিছু আছে। এমনি কি একটা রেস্টুরেন্টও। সেখানেই খাওয়াল আমাদের। ক্ষমাও চেয়ে নিলো নিজের বাড়িতে খাওয়াতে পারছে না বলে। বাড়িতে শুধু … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!