আবদুল্লাহ ইবন আমর ইবনিল আস (রা)

নাম আবদুল্লাহ, কুনিয়াত আবু মুহাম্মাদ, আবু আবদির রহমান ও আবু নুসাইর। তবে প্রথমোক্ত কুনিয়াত দু’টি সর্বাধিক প্রসিদ্ধ। পিতা প্রখ্যাত সেনানায়ক ও কূটনীতিবিদ হযরত ‘আমার ইবনুল’ আস (রা) ও মাতা রীতা বিনতু মুনাববিহ। বর্ণিত আছে, আবদুল্লাহর ইসলাম-পূর্ব নাম ‘আল-আস’ (পাপী, অবাধ্য)। আবু যারয়া তাঁর তারীখে উল্লেখ করেছেন, একটি জানাযার অনুষ্ঠানে রাসূল (সা) তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘তোমার … বিস্তারিত পড়ুন

মিকদাদ ইবন ’আমর (রা)

নাম মিকদাদ, কুনিয়াত আবুল আসওয়াদ, আবু ’আমর ও আবু সাঈদ। পিতা ’আমর ইবন সা’লাবা। তাঁর পিতৃ পুরুষের আদি বাসস্থান ‘বাহারা’। ইবনুল কালবী বর্ণনা করেন, মিকদাদের পিতা ’আমর তাঁর গোত্রের এক ব্যক্তিকে হত্যা করে ‘কিসাস’ বা প্রতিশোধের ভয়ে ‘হাদরামাউতেই’ পালিয়ে যান এবং কিন্দার সাথে মৈত্রী চুক্তি করেন। এ কারণে তাঁকে ‘কিন্দী’ বলা হয়। তিনি হাদরামাউতের এক … বিস্তারিত পড়ুন

আম্মার ইবন ইয়াসির (রা)

নাম ‘আম্মার, কুনিয়াত ‘আবুল ইয়াকজান’। পিতা ইয়াসির, মাতা সুমাইয়্যা। পিতা কাহতান বংশের সন্তান। আদি বাসস্থান ইয়ামন। তাঁর এক ভাই হারিয়ে যায়। হারানো ভাইয়ের খোঁজে অন্য দু’ভাই হারিস ওমালিককে সংগে করে তিনি মক্কায় পৌঁছেন। অন্য দু’ভাই ইয়ামন ফিরে গেলেও ইয়াসির একা মক্কায় থেকে যান। মক্কার বনী মাখযুমের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে আবু হুজাইফা মাখযুমির ‘সুমাইয়্যা’ নাম্নী এক … বিস্তারিত পড়ুন

উসমান ইবন মাজউন (রা)

নাম উসমান, কুনিয়াত আবু সায়িব। পিতা মাজউন, মাতা সুখাইলা বিনতু উনাইস। জাহিলী যুগেও তিনি অত্যন্ত পূতঃ পবিত্র স্বভাব-প্রকৃতির অধিকারী ছিলেন। স যুগের বিপুল সংখ্যক লোক মদ পানে অভ্যস্ত ছিল। কিন্তু তিনি তা একবারও স্পর্শ করেননি। যারা মদপান করতো, তাদেরকে তিনি বলতেন, এমন জিনিস পান করে কী লাভ যাতে মানুষের বুদ্ধি লোপ পায়, নীচ শ্রেণীর লোকের … বিস্তারিত পড়ুন

আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা)

আবদুল্লাহ নাম, কুনিয়াত আবু আবদির রহমান। পিতা ‘উমার ইবনুল খাত্তাব, মাতা যায়নাব। সঠিক বর্ণনা মতে হিজরী তৃতীয় সনে উহুদ যুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল চৌদ্দ বছর। এই হিসাবে নবওয়াতের দ্বিতীয় বছরে তার জম্ম। নবওয়াতের ষষ্ঠ বছরে হযরত্ন উমার যখন ইসলাম গ্রহণ করেন, তখন আবদুল্লাহর বয়স প্রায় পাঁচ। বুদ্ধি হওয়ার পব থেকেই আবদুল্লাহ নিজের বাড়ীটি ইসলামের … বিস্তারিত পড়ুন

আবদুল্লাহ ইবন জাহাশ (রা)

নাম আবদুল্লাহ, আবু মুহাম্মাদ কুনিয়াত। পিতা জাহাশ, মাতা উমায়মা। বিভিন্ন দিক দিয়ে রাসূলুল্লাহর (সা) সাথে তাঁর আত্মীয়তার সম্পর্ক। মা উমায়মা বিনতু আবদিল মুত্তালিব রাসূলুল্লাহর (সা) ফুফু। বোন উম্মুল মু’মিনীন হযরত যয়নাব বিনতু জাহাশ রাসূলুল্লাহর (সা) স্ত্রী। তাই একাধারে তিনি রাসূলুল্লাহর (সা) ফুফাতো ভাই ও শ্যালক। তাঁর জম্ম সন সম্পর্কে ইতিহাসে কোন তথ্য পাওয়া যায় না। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আবদুর রহমান ইবন আওফ (রা)

নাম আবদু আমর বা আবদু কা’বা। ইসলাম গ্রহণের পর রাসূল (সা) তাঁর নতুন নামকরণ করেন আবদুর রহমান। ডাক নাম আবূ মুহাম্মদ। আব্বার নাম আওফ এবং মার নাম শেফা। আব্বা মা উভয়েই যোহরী গোত্রের লোক ছিলেন। তাঁর দাদা ও নানা উভয়েরই নাম ছিল আওফ। তাঁর বংশ তালিকা নিম্নরূপ –আবদুর রহমান ইবন আওফ, ইবন আবদু আওফ, ইবন … বিস্তারিত পড়ুন

তিতুমীর ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের সাহসী যোদ্ধা

পাক-ভারত উপমহাদেশে মুসলমানদের কাছে অতি প্রিয় নাম তিতুমীর। স্বাধীনচেতা পালোয়ান তিতুকে অত্যাচারী ব্রিটিশ শাসকরা অসম্ভব ভয় পেত। ব্রিটিশের স্থানীয় জমিদাররা তাঁর নাম শুনে হতো আতঙ্কিত। ব্রিটিশ বেনিয়ার নাগপাশ থেকে এ দেশের অসহায় মানুষকে মুক্তির জন্য তিনি আপসহীন সংগ্রাম করেছেন। সাহসী তিতুমীর ইসলামের ন্যায়নীতি প্রতিষ্ঠা, ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কার সাধন এবং শিরক-বিদয়াত থেকে মুসলমানদের মুক্তির জন্য … বিস্তারিত পড়ুন

মহানবী (সা:) কে খুন করতে এসে যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করল এক খুনি

মহানবী (সাঃ) একদিন একটি গাছের তলায় ঘুমিয়েছিলেন। এই সুযোগে দাসুর নামের একজন শত্রু তাঁর পাশে এসে দাঁড়াল। শোরগোল করে সে মহানবী (সাঃ) কে ঘুম থেকে জাগাল। মহানবী (সাঃ) ঘুম ভাঙলে চোখ খুলে দেখলেন, একটা উন্মুক্ত তরবারি তাঁর উপর উদ্যত। ভয়ানক শত্রু দাসুর চিৎকার করে উঠলো, ‘এখন আপনাকে কে রক্ষা করবে?’ মহানবী (সাঃ) ধীর শান্ত কণ্ঠে … বিস্তারিত পড়ুন

“দানশীল তালহা”

হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ (রাঃ) ছিলেন একজন বিত্তশালী ব্যবসায়ী। কিন্তু সম্পদ পুঞ্জীভূত করার লালসা তার ছিলোনা। তার দানশীলতার বহু কাহিনী ইতিহাসে পাওয়া যায়। ইতিহাসে তাকে “দানশীল তালহা” বলে উল্লেখ করা হয়েছে। একবার হাদরামাউত থেকে সত্তর হাজার দিরহাম এলো তার হাতে। রাতে তিনি বিমর্ষ এবং উৎকন্ঠিত হয়ে পড়লেন। তার স্ত্রী হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!