হযরত তালহা ইবন ওবায়দুল্লাহ (রা)

ওহুদ যুদ্ধে হযরত তালহার ভূমিকার কারণে রাসূল (সা) বলেছিলেন, ‘কেউ যদি কোন মৃত ব্যক্তিকে দুনিয়ায় হেঁটে বেড়াতে আনন্দ পেতে চায়, সে যেনো তালহা ইবন ওবায়দুল্লাহকে দেখে’। তাঁর নাম তালহা। ডাক নাম আবূ মুহাম্মদ তালহা ও আবূ মুহাম্মদ ফাইয়াজ। আব্বার নাম ওবায়দুল্লাহ এবং মা’র নাম সোবাহ বা সা’বা। তালহার বংশগত সম্পর্ক সপ্তম পুরুষ গিয়ে রাসূল (সা)-এর … বিস্তারিত পড়ুন

হলুদ পাগড়ির শিষ

খুব কম বয়স। একেবারেই কিশোর। কিন্তু শরীরে যেমন স্বাস্থ্য, তেমনি শক্তি। তাজি ঘোড়ার মত টগবগ করে ছুটে বেড়ান তিনি। কাউকে পরোয়া করেন না। সাহসের তেজ ঠিকরে বের হয়ে আসে তার দেহ থেকে। সমবয়সী তো দূরে থাক, অনেক বড় পালোয়ানও হার মানে তার সাথে মল্লযুদ্ধে। সে এক অবাক করার মত দুঃসাহসী শক্তিশালী কিশোর। নাম ‍যুবাইর ইবনুল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আবূ ওবাইদাহ ইবনুল জাররাহ (রা)

নাম আমের। ডাক নাম আবূ ওবাইদাহ। উপাধি আমনুল উম্মত। তিনি তাঁর আব্বা আবদুল্লাহ’র নামে পরিচিত না হয়ে দাদার নামে অর্থাৎ ইবনুল জাররাহ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। তার বংশ তালিকা নিম্নরূপ –আমের ইবন আবদুল্লাহ, ইবন জাররাহ, ইবন হেলাল, ইবন উহাউব, ইবন জাররাহ, ইবন হারেস, ইবন ফেহর আল কারশী আল যোহরী। তার উর্ধতন পঞ্চম পুরুষ ফেহর-এর সাথে … বিস্তারিত পড়ুন

দূর সাগরের ডাক

খলিফা হযরত উমর (রা)। খলিফা হবার আগেও তিনি গরিব-দুঃখীদের খোঁজ খবর নিতেন। তাদের পাশে এসে দাঁড়াতেন। গরিব-দুঃখীদের খবর নেবার জন্যে তাদের দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য হযরত উমর (রা) রাতের গভীর মহল্লায়-মহল্লায় ঘুড়ে বেড়াতেন। একাকী। ঘুরতে ঘুরতে একবার তিনি মদীনার একপ্রান্তে এস পৌঁছুলেন। সেই এলাকার একপাশে থাকেন এক অসহায় বুড়ি। দারুণ দুঃখ-কষ্টে বুড়ির দিন কাটে। হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

তায়েফের পথে আলোর পথিক

ভাবছেন আর ভাবছেন নবী মুহাম্মদ (স) কী করবেন এখন? মক্কার শত্রুদের আক্রমণ দিনে দিনে বাড়ছে। উত্তপ্ত আবহাওয়ার মক্কা নগরী বিষাক্ত। অশান্ত লু হাওয়া। আপাতত আর মক্কায় থাকা চলবে না। এখঅনে এখন ইসলাম প্রচার করা সম্ভব নয়। তাহলে? কিছুক্ষণ ভেবে নিলেন নবী (স)। তারপর।– তারপর সুদূরের পথ তায়েফ। বহু- বহু- দূরের পথ। নবীজ (স) মক্কা থেকে … বিস্তারিত পড়ুন

পরম পাওয়া

তখনও সূর্য ওঠেনি ইসলামের। তখনও অন্ধকারে তলিয়ে মক্কা, মদীনাসহ গোটা পৃথিবী। কিন্তু এই অন্ধকার আর কতকাল চলবে? এর অবসান হওয়া চাই। আল্লাহ বড়ই মেহেরবান। তিনি মানুষের মুক্তির যুগে যুগে, কালে কালে পাঠান তার এই প্রিয় পৃথিবীতে শান্তির বারতা নিয়ে আলোর মানুষ। হযরত ঈসার (আ) পর তো বহুকাল কেটে গেল। মানুষ তখন ভুলে বসে আছে তার … বিস্তারিত পড়ুন

কালো পাহাড়ের আলো

হযরত বিলাল। হাবশী ক্রীতদাস। গায়ের রং কুচকুচে কালো। কিন্তু মানুষের বাইরের চেহারাটাই আসল চেহারা নয়। ভেতরটাই আসল। ভেতর অর্থাৎ হৃদয়টা যার ধবধরে পরিষ্কার সেই কেবল সুন্দর মানুষ। বিলাল কালো হলে কি হবে! তাঁর হৃদয়টি ছিল চাঁদের মতো পরিষ্কার। জোছনার মতো সুন্দর। সূর্যের মতো উজ্জ্বল। আর তাঁর বুকে ছিল বজ্রের সাহস। সে সাহস ছিল সমুদ্রের মতো … বিস্তারিত পড়ুন

তুমল তুফান

রাসূল (সা) চলেছন বদরের দিকে। সাথে আছেন তাঁর একদল সাহসী যোদ্ধা। যারা একমাত্র আল্লাহকে ছাড়া ভয় করেন না অন্য কারো। যাদের বুজে নেই শঙ্কার লেশ মাত্র। যাদের চোখে নেই কোনো রকম জড়তার ছায়া। পার্থিব কোনো স্বার্থ নয়, একমাত্র আল্লাহকে রাজি-খুশির জন্যই তারা চলেছৈন প্রাণপ্রিয় রাসূলের (সা) সাথে। বদর যুদ্ধে। রাসূলও (সা) মাঝে মাঝে পাঠ করছেন … বিস্তারিত পড়ুন

খাপ খোলা তলোয়ার

একবারেই অন্ধকার যুগ। পাপে আর পাপে ছেয়ে গেছে আরবের সমাজ। মানুষের মধ্যে হানাহানি, যুদ্ধ, রক্তারক্তি লেগেই আছে। মানুষের হেদায়েতের জন্যে আল্লাহ পাক নবীকে (স) পাঠিয়েছেন। তিনি মানুষকে আলোর পথে ডাকছেন। ডাকছেন মুক্তির পথে। নবীর (স) ডাকে যারা সাড়া দিলেন, তাঁরা আলোর সন্ধান পেলেন। নবী (স) সাথে তাঁরাও ইসলাম প্রচার করেন। কিন্তু গোপনে গোপনে। চুপে চুপে। … বিস্তারিত পড়ুন

কার নবী দরদী?

পাদ্রীগণ একবার দাবী করলো যে, তাদের নবী তাদের প্রতি বেশী দয়া পোষণকারী। যার কারনেই তিনি আসমানে উঠে গেছেন, যাতে করে তাঁর অনুসারীগণ বেহেস্ত লাভ করতে পারে। মুনসী মেহেরউল্লা মঞ্চে আরোহন করেই বললেন, সত্যিই পাদ্রী ভাএতর নবী দরদে আপ্লুত। তাই তো দেখি দলবল ছেড়ে স্বার্থপরের মতো আসমানে উঠে বসে আছেন। আচ্ছা ভাইয়েরা, ‘আপনারা মুরগী চেনেন, মুরগী? … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!