হাওয়ার গম্বুজ

যায়িদ ইবন সাবিত। বয়সে একেবারে কিশোর। রাসুল (সা) যখন প্রথম হিজরত করেন মদিনায়, তখন যায়িদের বয়স মাত্র এগার বছর। রাসূল (সা্য) তখনও মদিনায় পৌঁছেননি। অথচ রাসূলের (সা) ওপর বিশ্বাস এনে ইসলাম কবুল করলেন এগার বছরের এই কিশোর। ইসলাম গ্রহণের পরপরই তিনি শুরু করলেন কুরআন অধ্যয়ন। বয়সে কিশোর। কিন্তু নিয়মিত কুরআন পড়ার কারণে মদিনার মানুষ তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

বাতাসের ঘোড়া

তীব্র পিপাসায় কাতর তিনি। তার বুকটা যেন সাহারা মরুভূমি। কিসের পিপাসা? কিসের তৃষ্ণা? সে তো কেবল জিহাদের। সে তো কেবল শাহাদাতের। হ্যাঁ, এমনি তীব্রতর পিপাসা বুকে নিয়ে তিনি কেবল্ ছটফট করছেন। হৃদয়ে তার তুমুল তুফান। চোখের তারায় ধিকি ধিকি জ্বলে আরব মহাসাগর। কোথায়? কতদূর? আর কত অপেক্ষা এ প্রতীক্ষা বড় কষ্টকর। বড়ই যন্ত্রণার। তিনি ছুটে … বিস্তারিত পড়ুন

মহান মেজ্ববান

একটি প্রশান্তময় গৃহ। ছায়াঘেরা শান্ত সুনিবিড়। কল্যাণ আর অফুরন্ত আলোর রোশনিতে সীমাহীন উজ্জ্বল। কার বাড়ি? কোন্ বাড়ি? আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখিয়ে দেন সবাই। এতো মদিনার সেই বাড়ি, যে বাড়িতে প্রথমে পবিত্র পা রেখেছিলেন নবী মুহাম্মদ (সা)। মহান আলেঅকিত রাসুল! রাসূলের (সা) সঙ্গে চিলেন সেদিন তাঁরেই সাথী হযরত আবু বকর (রা)। হ্যাঁ, সেইদিন। যেদিন রাসুল (সা) আবুবকরকে … বিস্তারিত পড়ুন

সোনার মখমল

এক দুঃসাহসী সাহাবীর নাম- আবু লুবাবা। রাসূলের (সা) সাথে অধিকাংশ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন আবু লুবাবা। বদর যুদ্ধের সময় তিনি বিশেষভাবে সম্মানও লাভ করেন। বদর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মুসলিম বাহিনী। যুদ্ধের মহান সেনাপতি স্বয়ং রাসূলে করীম (সা)। সৈনিকের চেয়ে বাহনের সংখ্যা কম। রাসূল (সা) এখানেও দেখালেন সমত ও মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। রাসূলের (সা) উটের ওপরও তিনজন … বিস্তারিত পড়ুন

ঢেউয়ের মিনার

হযরত আবদুল্লাহ। এক মহান সৈনিক। তার চোখে থেকে ঠিকরে বেরিয়ে আসতো সত্যের দ্যুতি। সু্ন্দরের ঔজ্জ্বল্য। আবদুল্লাহর ইসলামেরজন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন। উৎসর্গ করেছিলেণ আল্লাহ এবং রাসূলের (সা) মহব্বতে। তাদের ভালোবাসায়। আবদুল্লাহর সেই ভালবাসায় কোনো খাঁদ ছিল না। ছিল না কোনো কৃত্রিমতা। কী এক গভীর ভালোবাসায় পিতার দশ বছর আগেই হযরত আবদুল্লাহ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় … বিস্তারিত পড়ুন

সফল জীবন

তিনি রাসূলকে (সা) পাননি। পাননি প্রিয় নবীজীর সান্নিধ্য। কিন্তু তাতে কি! তার সেই অপূর্ণতা তিনি নিজের চেষ্টা, সাধনা, ত্যাগ আর রাসূলের (সা) প্রতি প্রতি ভালবাসায় পুশিয়ে নিয়েছিলেন নবীজীর প্রিয় সাহাবীদের মাধ্যমে। এই আলোকিত মানুষটির নাম আলকামা। আলকামা হযরত উমর, আলী, আবদুল্লাহ ইবন মাসউদসহ অনেক সাহাবীর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। তাদের জ্ঞান সমুদ্র থেকে কলস ভরে তুলে নিয়েছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূল আমার আলোর জ্যোতি

আমাদের প্রিয় নবী ‍মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা)। জন্মগ্রহণ করেন মরুভূমির দেশ-আরবের মক্কা নগরে। সময়টি ছিল ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ২০শে এপ্রিল, ১২ই রবিউল আউয়াল। রাসূলের (সা) আগমন সম্পর্কে আল্লাহ পাক আল কুরআনে বলেন, ‘সৃষ্টি জগতের রহমতস্বরূপ তোমাকে রাসূল করে পাঠিয়েছি।’ সূরা আল আযহাবে আরও বলা হয়েছে:” ‘হে নবী! তোমাকে সাক্ষ্যদানকারী, সুসংবাদ দানকারী ও সতর্ককারী এবং আল্লাহর নির্দেশ তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

সুহাইব ইবন সিনান আর-রুমী (রা)

নাম ‘সুহাইব, কুনিয়াত আবু ইয়াহইয়া। পিতা সিনান, মাতা সালমা বিনতু কাঈদ। পিতা আরবের বনী নুমাইর এবং মাতা বনী তামীম খান্দানের সন্তান। তাঁকে রুমী বা রোমবাসী বলা হয়। আসলে তিনি কিন্তু রোমবাসী ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন আরব। রাসূলুল্লাহর (সা) নবুওয়াত প্রপ্তির আনুমানিক দ’দশক পূর্বে পারশ্য সাম্রাটের প্রতিনিধি হিসাবে তার পিতা সিনান ইবনে মালিক বসরার এক … বিস্তারিত পড়ুন

আম্মার ইবন ইয়াসির (রা)

নাম ‘আম্মার, কুনিয়াত ‘আবুল ইয়াকজান’। পিতা ইয়াসির, মাতা সুমাইয়্যা। পিতা কাহতান বংশের সন্তান। আদি বাসস্থান ইয়ামন। তাঁর এক ভাই হারিয়ে যায়। হারানো ভাইয়ের খোঁজে অন্য দু’ভাই হারিস ওমালিককে সংগে করে তিনি মক্কায় পৌঁছেন। অন্য দু’ভাই ইয়ামন ফিরে গেলেও ইয়াসির একা মক্কায় থেকে যান। মক্কার বনী মাখযুমের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে আবু হুজাইফা মাখযুমির ‘সুমাইয়্যা’ নাম্নী এক … বিস্তারিত পড়ুন

খাপ খোলা তলোয়ার

একবারেই অন্ধকার যুগ। পাপে আর পাপে ছেয়ে গেছে আরবের সমাজ। মানুষের মধ্যে হানাহানি, যুদ্ধ, রক্তারক্তি লেগেই আছে। মানুষের হেদায়েতের জন্যে আল্লাহ পাক নবীকে (স) পাঠিয়েছেন। তিনি মানুষকে আলোর পথে ডাকছেন। ডাকছেন মুক্তির পথে। নবীর (স) ডাকে যারা সাড়া দিলেন, তাঁরা আলোর সন্ধান পেলেন। নবী (স) সাথে তাঁরাও ইসলাম প্রচার করেন। কিন্তু গোপনে গোপনে। চুপে চুপে। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!