শাদ্দাদের বেহেশত

অনেক আগের কথা। আরব দেশে সাদ নামে একটি বংশ ছিলো। এই বংশের লোকদের চেহারা ছিলো যেমন খুব লম্বা এবং চওড়া, গায়েও তেমনি ভীষণ শক্তি। তারাই ছিলো তখন আরব দেশে প্রবল এবং প্রধান। তাদের একজন বাদশাহ ছিলো –তার নাম শাদ্দাদ। শাদ্দাদ ছিলো সাত মুলুকের বাদশাহ। তার ধন-দৌলতর সীমা ছিলো না। হাজার হাজার সিন্দুকে ভরা মণি, মুক্তা, … বিস্তারিত পড়ুন

পাপাচারী জমজম

অনেকদিন আগের কথা। একদিন হযরত ঈসা সিরিয়ার পথে যেতে যেতে একটা মানুষের মাথার খুলি পড়ে রয়েছে দেখতে পেলেন। সেই খুলিটার সঙ্গে কথা বলবার জন্য তাঁর খেয়াল হলো। তিনি তখনই খোদার দরগায় আরজ করলেনঃ হে প্রভু আমাকে এই খুলির সঙ্গে কতা বলবার শক্তি দাও। খোদা তাঁর প্রার্থনা মঞ্জুর করলেন। হযরত ঈসা খুলিকে বললেনঃ হে অপরিচিত কঙ্কাল, … বিস্তারিত পড়ুন

কৃপণ কারূণ

তোমরা হয়তো জানো মাটির নিচে সোনা, রূপা, হীরা, মণি-মাণিক্যের খনি এবং সমুদ্রের নিচে ইয়াকুত, জমরদ, প্রবাল ও মুক্তা অনেক আছে। তোমরা শুনে আশ্চর্য হবে যে, এই সবই আগে একজন মাত্র লোকের সম্পত্তি ছিলো। এত বড়ো ধনী পৃথিবীতে আর একজনও ছিলো না এবং আর কেউ কখনো হবে না। তার সেই ধনসম্পত্তি কিরূপে ছড়িয়ে পড়লো এবং ভূগর্ভে … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউন ও মুসা

মহাপ্লাবনের পর বহুকাল অতিবাহিত হয়েছে। নূহের বংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বংশে একজন পরম ধার্মিক লোক জন্মগ্রহণ করলেন, তাঁর নাম ইসরাইল। তিনি যে দেশে বাস করতেন তার নাম কেনান। মিশরের বাদশাহ ফেরাউন তাঁকে মিশরে এসে বাস করার আমন্ত্রণ করেন। তিনি ইসরাইলকে যথেষ্ট প্রীতির চক্ষে দেখতেন। ফেরাউন কালক্রমে পরলোক গমন করলে অপর একজন ফেরাউন সিংহাসনে উপবেশন করলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

মহা প্লাবন

হযরত আদম আলাইহিস সালামের বংশধরগণ ক্রমে ক্রমে পৃথিবীর চারিদিকে পরিব্যপ্ত হয়ে পড়েছিলো। কিন্তু ধর্মের প্রতি, আল্লাহতা’লার প্রতি তাদের কোনো আকর্ষণই ছিলো না। তারা দিনে দিনে অনাচারী ও পাপাচারী হয়ে উঠতে লাগলো। শেষে এমন অবস্থা হলো –পরশ্রীকাতরতা, পরস্পরের প্রতি ঈর্ষা, ঝগড়া ও মারামারি তাদের নিত্য-নৈমিত্তিক কর্মের মধ্যে পরিগণিত হয়ে পড়লো। সর্বদা পাপাচরণ করা এবং পাপকার্যে ডুবে … বিস্তারিত পড়ুন

আদ জাতির ধ্বংস

মহাপ্লাবনের পর বহু বছর কেটে গেছে। আরবে আদ নামক একটা জাতি অতিশয় শক্তিশালী হয় উঠেছিলো। তারা খোদাকে মানতো না –ইচ্ছা মতো যা খুশী করতো। কখনো পাথর, কখনো পুতুল, কখনো গাছপালাকে পূজা করতো। খোদাতা’লা তাদের হেদায়েত  করার জন্য হুদ (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন। হুদ তাদের এই কুকার্য দেখে মনে মনে অতিশয় দুঃখিত হলেন। তিনি আপনার জ্ঞাতিবর্গকে … বিস্তারিত পড়ুন

ছামুদ জাতির ধ্বংস

ছামুদ জাতির আরবের অন্তর্গত হজর ও ওয়াদিলকোর অঞ্চলে বাস করতো। তারা পাথর কেটে সুন্দর গৃহ নির্মাণ করতে জানতো। জীবজন্তু মারবার জন্যে পাথর কেটে আশ্চর্য রকম অস্ত্রশস্ত্র তৈরী করতো। এদের মধ্যে কতক শ্রেণীর লোক পাহাড়ের গুহায় বাস করতো। এরা আল্লাহতা’লাকে মানতো। যা কিছু বড় এবং অদ্ভুত তাদের চক্ষে লাগতো তারই প্রতিমূর্তি পাথর দ্বারা তৈরী করে পূজা … বিস্তারিত পড়ুন

বলদর্পী নমরূদ

বেবিলন দেশের নাম হয়তো তোমরা শুনেছো! সেই দেশের সম্রাট নমরূদ ছিলেন যেমন অহঙ্কারী তেমনি অত্যাচারী। রাজকোষে ছিল তাঁর প্রচুর মণিরত্ন, ধন-ঐশ্বর্য-দেহে বীর্য, অগণিত লোক-মস্কর। একবার অগণিত সৈন্যসামন্ত নিয়ে তিনি অভিযানে বের হলেন। দেশের পর দেশ তাঁর করায়ত্ত হতে লাগলো। চারদিকে বয়ে গেলো রক্তের নদী –শোনা যেতে লাগলো নিপীড়িতের আর্তনাদ –দুর্বলের হাহাকার –বুকফাটা ক্রন্দন। তবু বিরাম … বিস্তারিত পড়ুন

আমাদের স্বর্ণোজ্জ্বল ইতিহাস

বক্তা হিসাবে মার্কটোয়েন তখনও বিখ্যাত হননি। স্টেজে দাড়িয়ে লোকদের মনোমুগ্ধ করার মতো যাদু কলাকৌশল তখনও তিনি রপ্ত করতে পারেননি। সেই সময় দূরে এক শহর হতে তিনি বক্তৃতা দেয়ার আমন্ত্রণ পেলেন। ঐ শহরের শ্রোতাদের একটি বদনাম ছিল কেউ ভাল বক্তৃতা দিতে না পারলে তারা পঁচা ডিম ছুড়তো। মার্কটোয়েন তাই লোকদের হালচাল বুঝতে ভয়ে ভয়ে বাজারে গেলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

বড় হতে নেই কো বাধা

এবার তোমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব সূর্যোদয়ের দেশ জাপানের এক মজার বন্ধুর সাথে। তার নাম হিরোতাদা ওতোতা। তোমরা শুনলে হয়তো আতকে উঠবে। আসলে তিনি জন্মগতভাবেই জন্মেছিলেন সম্পূর্ণ হাত পা ছাড়াই। আল্লাহর এই পৃথিবীতে কোন মানুষই স্বয়ংম্পূর্ণ নয়। তাই কারো দুটি হাত পা থাকলেই যেমন গর্ব করা উচিত নয়, ঠিক তেমনি যাদের এক্ষেত্রে অপূর্ণতা আছে, তাদেরও … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!