হাজার বছরের সংগ্রামী নূহ (আঃ)

অনেক অনেক বছর হলো আদম আলাইহিস সালাম বিদায় নিয়েছেন পৃথিবী থেকে। তাঁর স্ত্রী হাওয়াও আর বেঁচে নেই। তাঁদের মৃত্যুর পর শত শত বছরের ব্যবধানে অনেক বেড়ে গিয়েছিল তাঁদের বংশধারা। এখানে সেখানে ছড়িয়ে পড়ে অসংখ্য নারী পুরুষ আদম সন্তান। ইরাকসহ বর্তমান আরব দেশগুলিই ছিল তাঁদের বসবাসের এলাকা। আদম (আঃ) এর মৃত্যুর পর দীর্ঘ দিন তাঁর সন্তানেরা … বিস্তারিত পড়ুন

আদ জাতির নবী হুদ (আঃ) – নূহ (আঃ) এর পরে

আমরা আগেই জেনেছি, নূহ (আঃ) এর সময় আল্লাহ্‌ তাঁর দ্বীনের শত্রুদের প্লাবন দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। বাঁচিয়ে রেখেছিলেন কেবল হযরত নুহ (আঃ) আর তাঁর ঈমানদার সাথিদের। এই বেঁচে থাকা মুমিনরা আর তাদের বংশধরেরা অনেকদিন আল্লাহর বিধান আর নবীর আদর্শ মাফিক জীবন যাপন করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন পর লোকেরা আবার ভুল পথে চলতে শুরু করে। তাঁরা নবীর … বিস্তারিত পড়ুন

সামুদ জাতির নবী সালেহ (আঃ)

আগেই বলেছি নবীকে অমান্য করার ফলে কি ভয়াবহ ধ্বংস নেমে এসেছিলো আ’দ জাতির উপর। সে জাতি অহংকারী লোকেরা পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যায়। বেঁচে থাকেন কেবল হজরত হুদ (আঃ) আর তাঁর গুটি কয়েক অনুসারী। এঁরা এবং এদের সন্তানরা অনেক দিন আল্লাহর পথে চলতে থাকেন। কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁরা মহান আল্লাহকে ভুলে যেতে থাকে। পার্থিব … বিস্তারিত পড়ুন

অগ্নী পরীক্ষায় বিজয়ী বীর ইবরাহীম (আঃ)

জন্ম ও কৈশোর হাজার হাজার বছর আগের কথা। আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর আগের কথা। নমরূদীয় ইরাকের ঊর নগরীতে জন্ম হয় এক শিশুর। একদিন সেই শিশুটিই হন কালের সাক্ষী এক মহাপুরুষ। ওর বাবা আজর ছিলেন বড় একজন ধর্মীয় পুরোহিত। তিনি নিজের হাতে মূর্তি তৈরি করতেন। আর ঐ মূর্তিগুলোকেই সারা দেশের মানুষ দেবতা বলে মানতো। … বিস্তারিত পড়ুন

জর্ডান অঞ্চলের নবী লুত (আঃ)

হজরত লুতের পরিচয় হজরত লুত (আঃ) আল্লাহর এক সম্মানিত নবী। তিনি সেই সব নবীদের একজন, যাদের জাতি ঈমান আনেনি। হজরত লুতের জাতি যে কেবল ঈমান আনেনি, তা নয়, বরং তাঁর জাতির লোকেরা ছিলো সেকালের সবচেয়ে পাপিষ্ঠ লোক। হজরত লুত (আঃ) সেইসব নবীদেরও একজন, যাদের জাতিকে আল্লাহ্‌ ইসলামের বিরোধিতা করার কারনে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। হজরত নূহ, … বিস্তারিত পড়ুন

কাবা গৃহের প্রতিষ্ঠা

পূর্বে খোদাতা’লার এবাদতের জন্য কোন মসজিদ বা গৃহ নির্দিষ্ট ছিলো না। খোদার আদেশে হযরত ইব্রাহিম সর্বপ্রথম মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করেন। এই উপাসনা গৃহ নির্মাণ শুধু তিনি ও তাঁহার পুত্র ইসমাইল দু’জনে করেছেন। হযরত ইসমাইল পাথর তুলে দিতেন ও হযরত ইব্রাহিম সেই পাথর দ্বারা দেওয়াল গাঁথতেন। এইরূপে পিতাপুত্রে কাবা ঘরের প্রাচীর নির্মাণ করেন। কিন্তু ইহার ছাদ … বিস্তারিত পড়ুন

ইউসুফ ও জুলেখা

বৃদ্ধ বয়সে বিবি সারা খাতুনের গর্ভে হযতর ইব্রাহিমের এক পুত্র সন্তান জন্মে। তাঁহার নাম ইসরাইল (আঃ)। ইসরাঈলের দুই পুত্র ইয়াশা ও ইয়াকুব। ইয়াকুবের বারোটি পুত্র, তন্মধ্যে একাদশ পুত্র হযরত ইউসুফ। কনিষ্ঠ পুত্রের নাম বনি-ইয়ামিন। হযরত ইয়াকুব জানতেন যে, ইউসুফ ভবিষ্যৎ জীবনে নবী  হবেন। তিনি অতি গুণবান, শ্রী ও লাবণ্যমণ্ডিত ছিলেন। শৈশবেই ইউসুফ ও বনি ইয়ামিন … বিস্তারিত পড়ুন

শাদ্দাদের বেহেশত

অনেক আগের কথা। আরব দেশে সাদ নামে একটি বংশ ছিলো। এই বংশের লোকদের চেহারা ছিলো যেমন খুব লম্বা এবং চওড়া, গায়েও তেমনি ভীষণ শক্তি। তারাই ছিলো তখন আরব দেশে প্রবল এবং প্রধান। তাদের একজন বাদশাহ ছিলো –তার নাম শাদ্দাদ। শাদ্দাদ ছিলো সাত মুলুকের বাদশাহ। তার ধন-দৌলতর সীমা ছিলো না। হাজার হাজার সিন্দুকে ভরা মণি, মুক্তা, … বিস্তারিত পড়ুন

পাপাচারী জমজম

অনেকদিন আগের কথা। একদিন হযরত ঈসা সিরিয়ার পথে যেতে যেতে একটা মানুষের মাথার খুলি পড়ে রয়েছে দেখতে পেলেন। সেই খুলিটার সঙ্গে কথা বলবার জন্য তাঁর খেয়াল হলো। তিনি তখনই খোদার দরগায় আরজ করলেনঃ হে প্রভু আমাকে এই খুলির সঙ্গে কতা বলবার শক্তি দাও। খোদা তাঁর প্রার্থনা মঞ্জুর করলেন। হযরত ঈসা খুলিকে বললেনঃ হে অপরিচিত কঙ্কাল, … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!