ধৈর্যের পাহাড় আইয়ুব (আঃ)

“আর আইয়ুবের কথা চিন্তা করে দেখো। সে যখন ফরিয়াদ করলো –“ওগো আমার প্রভু, আমি কঠিন রোগে বড় কষ্টের মধ্যে আছি আর তুমি তো সবচেয়ে বড় করুনাময়। অতপর আমি তাঁর ফরিয়াদ কবুল করলাম আর দূর করে দিলাম তাঁর সব কষ্ট।”?(সূরা আল আম্বিয়া, আয়াত ৮৩-৮৪)   হযরত আইয়ুবের পরিচয় আল্লাহর প্রিয় নবী হযরত আইয়ুব (আঃ) এর কথা … বিস্তারিত পড়ুন

যুলকিফল (আঃ)

কুরআন মাজীদে ‘যুলকিফল’ নামটি দুবার উল্লেখ হয়েছে। দু’বারই অন্যান্য নবীদের সাথে তাঁর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। একবার উল্লেখ হয়েছে সূরা আল আম্বিয়াতে। সেখানে বলা হয়েছে এভাবে- “আর ইসমাঈল, ইদ্রীস ও যুলকিফল, এরা সবাই ছিলো ধৈর্যশীল। আমার রহমত দ্বারা এদের সিক্ত করেছিলাম। এরা ছিলো যোগ্য সৎ কর্মশীল।” (সূরা ২১, আল আম্বিয়াঃ ৮৫-৮৬) সূরা সোয়াদে তাঁর কথা … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)

মূসা ইবনে ইমরান বিন ক্বাহেছ বিন ‘আযের বিন লাভী বিন ইয়াকূব বিন ইসহাক্ব বিন ইবরাহীম (আঃ)।অর্থাৎ মূসা হ’লেন ইবরাহীম (আঃ)-এর ৮ম অধঃস্তন পুরুষ। মূসা (আঃ)-এর পিতার নাম ছিল ‘ইমরান’ ও মাতার নাম ছিল ‘ইউহানিব’। তবে মায়ের নামের ব্যাপারে মতভেদ আছে।উল্লেখ্য যে, মারিয়াম (আঃ)-এর পিতার নামও ছিল ‘ইমরান’। যিনি ছিলেন হযরত ঈসা (আঃ)-এর নানা। মূসা ও … বিস্তারিত পড়ুন

‘না উটের দুধ, না আরবের সাক্ষাত’

বন্ধুরা! আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো ও সুস্থ আছো। আজও আমরা তেমনি একটি প্রবাদের গল্প শোনাব। প্রবাদটি হলো: ‘না উটের দুধ, না আরবের সাক্ষাত’। এ ধরনের প্রবাদগুলো আসলে কথার কথা। কথা মানে সত্য কিংবা বাস্তব কিনা; বলা কঠিন। তবে লোকমুখে বলাবলি হতে হতে আর শুনতে শুনতে এক রকম কথা প্রচলিত সত্যে পরিণত হয়েছে। আজকের শুরুতেই … বিস্তারিত পড়ুন

হারুন (আঃ)

কি তাঁর পরিচয়? নাম হারুন। তিনি আল্লাহর একজন রাসুল। মুসা কালিমুল্লাহ (আঃ) এর বড় ভাই। তিন বছরের বড় তিনি মুসার চেয়ে। আল্লাহ যখন মুসা (আঃ) কে রাসুল নিয়োগ করেন, তখন তিনি আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন তিনি যেনো তাঁর ভাই হারুনকেও রাসুল নিয়োগ করে তাঁর হাত শক্ত করেন। আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করেন এবং হারুনকে মুসার … বিস্তারিত পড়ুন

সম্রাট নবী দাউদ (আঃ)

দাউদ (আঃ) এর নাম তো আপনারা সবাই জানেন। মহান আল্লাহ তাঁকে দান করেছিলেন বিরাট মর্যাদা। তাঁকে অধিকারী করেছিলেন অনেক গুনাবলীর। তিনি ছিলেন একাধারে- ১। বিরাট উচ্চ মর্যাদার নবী। ২। তাঁর উপর নাযিল হয়েছিলো ‘যবুর’ কিতাব। ৩। তিনি ছিলেন অসীম সাহসী বীর সেনানী। ৪। তিনি ছিলেন এক বিরাট সাম্রাজ্যের সম্রাট। ৫। তিনি ছিলে একজন সফল বিজ্ঞানী … বিস্তারিত পড়ুন

হাজার বছরের সংগ্রামী নূহ (আঃ)

অনেক অনেক বছর হলো আদম আলাইহিস সালাম বিদায় নিয়েছেন পৃথিবী থেকে। তাঁর স্ত্রী হাওয়াও আর বেঁচে নেই। তাঁদের মৃত্যুর পর শত শত বছরের ব্যবধানে অনেক বেড়ে গিয়েছিল তাঁদের বংশধারা। এখানে সেখানে ছড়িয়ে পড়ে অসংখ্য নারী পুরুষ আদম সন্তান। ইরাকসহ বর্তমান আরব দেশগুলিই ছিল তাঁদের বসবাসের এলাকা। আদম (আঃ) এর মৃত্যুর পর দীর্ঘ দিন তাঁর সন্তানেরা … বিস্তারিত পড়ুন

আদ জাতির নবী হুদ (আঃ) – নূহ (আঃ) এর পরে

আমরা আগেই জেনেছি, নূহ (আঃ) এর সময় আল্লাহ্‌ তাঁর দ্বীনের শত্রুদের প্লাবন দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। বাঁচিয়ে রেখেছিলেন কেবল হযরত নুহ (আঃ) আর তাঁর ঈমানদার সাথিদের। এই বেঁচে থাকা মুমিনরা আর তাদের বংশধরেরা অনেকদিন আল্লাহর বিধান আর নবীর আদর্শ মাফিক জীবন যাপন করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন পর লোকেরা আবার ভুল পথে চলতে শুরু করে। তাঁরা নবীর … বিস্তারিত পড়ুন

সামুদ জাতির নবী সালেহ (আঃ)

আগেই বলেছি নবীকে অমান্য করার ফলে কি ভয়াবহ ধ্বংস নেমে এসেছিলো আ’দ জাতির উপর। সে জাতি অহংকারী লোকেরা পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যায়। বেঁচে থাকেন কেবল হজরত হুদ (আঃ) আর তাঁর গুটি কয়েক অনুসারী। এঁরা এবং এদের সন্তানরা অনেক দিন আল্লাহর পথে চলতে থাকেন। কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁরা মহান আল্লাহকে ভুলে যেতে থাকে। পার্থিব … বিস্তারিত পড়ুন

অগ্নী পরীক্ষায় বিজয়ী বীর ইবরাহীম (আঃ)

জন্ম ও কৈশোর হাজার হাজার বছর আগের কথা। আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর আগের কথা। নমরূদীয় ইরাকের ঊর নগরীতে জন্ম হয় এক শিশুর। একদিন সেই শিশুটিই হন কালের সাক্ষী এক মহাপুরুষ। ওর বাবা আজর ছিলেন বড় একজন ধর্মীয় পুরোহিত। তিনি নিজের হাতে মূর্তি তৈরি করতেন। আর ঐ মূর্তিগুলোকেই সারা দেশের মানুষ দেবতা বলে মানতো। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!