মাছওয়ালা নবী ইউনুস (আঃ)

“আর ইউনুস ছিলো অবশ্যই রাসুলদেরই একজন।” (আল কুরান-৩৮ ; ১৩৯) হযরত ইউনুস বিন মাত্তা (আঃ)-এর কথা পবিত্র কুরআনের মোট ৬টি সূরার ১৮টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। সূরা ইউনুস ৯৮ আয়াতে তাঁর নাম ইউনুস, সূরা আম্বিয়া ৮৭ আয়াতে ‘যুন-নূন’ এবং সূরা ক্বলম ৪৮ আয়াতে তাঁকে ‘ছাহেবুল হূত’ বলা হয়েছে। ‘নূন’ ও ‘হূত’ উভয়ের অর্থ মাছ। যুন-নূন ও … বিস্তারিত পড়ুন

যাকারিয়া (আঃ)

শ্রেষ্ঠ রাসুলদের একজন হযরত যাকারিয়ার নাম আপনারা নিশ্চয়ই শুনেছেন। তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ রাসুলদের একজন। মহান আল্লাহ গোটা বিশ্ববাসীর উপর যাদের সম্মানিত করেছেন, তিনি তাঁদেরই অন্যতম। তাছাড়া তিনি সেইসব নবী রাসুলদেরও একজন, মানুষকে সত্য পথে আসার আহবান করার কারনে যাদেরকে আল্লাহর দুশমনরা যাদের হত্যা করেছিলো। তাই তিনি একজন শহীদ নবী। তিনি ছিলেন বনী ইসরাইলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ … বিস্তারিত পড়ুন

শহীদ ইয়াহইয়া (আঃ)

তাঁর জন্ম আল্লাহর একটি নিদর্শন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সমস্ত ক্ষমতার উৎস ও মালিক। এই পৃথিবীর সব তাঁর সৃষ্ট প্রাকৃতিক নিয়মে চলে। সব কিছুই তাঁর বেধে দেয়া নিয়ম ও বিধানের অধীন। কোনো কিছুতে তাঁর বেধে দেয়া নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটলে তা হয়ে যায় ধ্বংস। তাঁর বেধে দেয়া সুনির্দিষ্ট নিয়মেই জন্ম হয় সব মানুষের। নিয়ম যেহেতু তিনিই তৈরি … বিস্তারিত পড়ুন

ঈসা রুহুল্লাহ (আঃ)

হযরত ঈসা (আঃ) ছিলেন বনু ইস্রাঈল বংশের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসূল। তিনি ‘ইনজীল’ প্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁরপর থেকে শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাব পর্যন্ত আর কোন নবী আগমন করেননি। এই সময়টাকে ‘রাসূল আগমনের বিরতিকাল’ বলা হয়। ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার অব্যবহিত কাল পূর্বে হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর হুকুমে পুনরায় পৃথিবীতে অবতরণ করবেন এবং মুহাম্মাদী শরী‘আত অনুসরণে ইমাম … বিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বনবী মুহাম্মাদ রাসুলুল্লাহ (সাঃ)

নবুয়্যতের ধারা একটি কড়ির মালার মতো। এ মালার প্রথম কড়ির নাম আলম এবং শেষ কড়ির নাম মুহাম্মাদ। এ দুইটি কড়ির মাঝে রয়েছে শত শত হাজার হাজার কড়ি।   ১। অনন্য তিন বৈশিষ্ট্য অন্যসব নবী রাসুলের মতই মুহাম্মাদ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ছিলেন একজন মানুষ, একজন নবী ও একজন রাসুল। তবে মহা বিশ্বের মালিক আল্লাহ তায়ালা তাঁকে এমন … বিস্তারিত পড়ুন

দৃপ্ত ঈমানের ফুলকি

নাম হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা)। দুরন্ত সাহসী এক সাহাবী। অত্যন্ত মেধাবী ও অসাধারণ জ্ঞানী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। তবে স্বভাবে ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী ও অতিশয় দীনহীন। তিনি খুব সাধারণবাবে জীবনযাপন করতেন। তাঁর জীবনচলায় বাহুল্য বলতে কিছু ছিল না। জাঁকজমক ও চাকচিক্য তিনি মোটেও পছন্দ করতেন না। কোনো রকমে চলতে পারলেই তিনি খুশী হতেন। একদিনের … বিস্তারিত পড়ুন

ইবরাহীম পুত্র ইসহাক (আঃ)

পূর্ব কথা আপনারা আগেই জেনে এসেছেন মহান রাসুল আল্লাহর বন্ধু ইবরাহীম (আঃ) এর কাহিনী। শুনেছেন তাঁর অগ্নীপরীক্ষার কথা, হিজরতের কথা এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে দেশ থেকে দেশান্তরে ঘুরে বেড়ানোর কথা। শেষ বয়েসে মহান আল্লাহ তাঁকে দুটি পুত্র সন্তান দান করেন। দুজনকেই নবয়্যত দান করেন এবং আরো দান করেন উচ্চ মর্যাদা। তাঁদের একজন ইসমাঈল (আঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলিদের পিতৃপুরুষ ইয়াকুব (আঃ)

নাম ও বংশ পরিচয় মহাকালের সাক্ষী এক মহাপুরুষ ইয়াকুব (আঃ)। পৃথিবীর এক ঐতিহাসিক বংশের তিনি আদি পুরুষ। সেকালে ইবরানী ভাষা নামে একটি ভাষা চালু ছিলো। বহ নবীর মুখের ভাষা ছিলো এই ইবরানী ভাষা। এ ভাষায় আল্লাহ তায়ালা কিতাবও নাযিল করেছেন। হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর ভাষাও ছিলো এই ইবরানী ভাষা। এ ভাষায় তাঁর নাম ছিলো ইসরাইল। … বিস্তারিত পড়ুন

মিশর শাসক ইউসুফ (আঃ)

পূর্বাভাস “আব্বু, আজ রাতে আমি স্বপ্ন দেখেছি, এগারটি তারা এবং সূর্য আর চাঁদ আমাকে সাজদা করছে।” (সূরা ১২ ইউসুফঃ আয়াত ০৪) “পুত্র আমার, এ স্বপ্নের কথা তোমার ভাইদের বলোনা। ওরা জানতে পারলে তোমার ক্ষতি করার চিন্তা করবে। আর শয়তান তো মানুষের ঘোরতর শত্রু আছেই।” (সূরা ১২ ইউসুফঃ আয়াত ০৫) ছোট্ট কচি ইউসুফ যেদিন এ স্বপ্ন … বিস্তারিত পড়ুন

শুয়াইব (আঃ)

মহান আল্লাহ আল কুরআনে যেসব সম্মানিত নবীর নাম উল্লেখ করেছেন হযরত শুয়াইব (আঃ) তাঁদেরই একজন। অন্য সকল নবীর মতো তিনিও এই মহা সত্যের প্রতিই মানুষকে আহবান করেছিলেন- “হে আমার জাতির ভাইয়েরা, তোমরা কেবল এক আল্লাহর দাসত্ব, আনুগত্য এবং হুকুম পালন করো। তিনি ছাড়া তোমাদের আর কোন ইলাহ নেই।”   শুয়াইব কোন জাতির নবী ছিলেন? কুরআন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!