ঘোড়া ও ছাগলের গল্প

একজন কৃষকের গল্প বলি, যার একটি ঘোড়া ও একটি ছাগল ছিলো। একদিন ঘোড়াটি অসুস্থ হয়ে পড়লে কৃষক খুবই উদ্বিগ্ন হলেন।ওটি তার অতি আদরের। তিনি একজন প্রাণী-ডাক্তার ডাকলেন। ডাক্তার অসুস্থ ঘোড়াকে পরীক্ষা করে বললেন, “ঘোড়াটি ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে। একে তিন দিন পর্যন্ত ঔষধ দিয়ে দেখতে হবে। যদি অবস্থার উন্নতি না হয়, তবে সংক্রমণ এড়ানোর জন্য মেরে … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী– চতুর্থ অংশ

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলা সবচেয়ে আগে এল কিংশুক ও হেমন্ত। তারপর একে একে সকলে এসে পড়ল। সবচেয়ে শেষে এল রজতাভ। অফিসের পর যানজট এড়িয়ে আসতে তার একটু দেরী হয়ে গেছে। মাধবী সকলের চা জলখাবারের ব্যবস্থা করে বেরিয়ে পড়ল। মৃগাঙ্ক শুরু করল, – – তোমরা সকলেই আন্দাজ করেছ কেন আজকে আমরা মিট করছি। আমাদের প্রিয় লেখক আর্যশেখরের একটি … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী–পঞ্চম অংশ

সাবার্বান ট্রেনে চড়ার অভ্যাস একেবারেই নেই। কিন্তু ক্যানিং পেরিয়ে যে গ্রামে আর্যশেখরের আদিবাড়ী সেখানে যেতে গেলে ট্রেনই সুবিধে। উলটো দিকে বলে ট্রেন ফাঁকা ও রয়েছে। ট্রেনে বসে জানলার বাইরে মেঘলা আকাশ দেখতে দেখতে অনেক কিছু চিন্তা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল। সুচেতনাকে ফোন করে সাহায্য করতে বলেছিল। ইন্টরভিউ এর টেপটা দেখা সম্ভব হয়েছে। ঐ সাক্ষাৎকারটিতে তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী–ষষ্ঠ অংশ

রবিবারের সকালে আরাম করে রবিবাসরীয় কাগজ পড়া মৃগাঙ্কর খুব শখের কাজ। সুযোগের অভাবে প্রায়শই সে শখ পূরণ হয় না। আজ সে বেশ আরাম করে আমেজটুকুকে উপভোগ করছিল। আকাশ পুরো কালো মেঘে ঢাকা, ঝির খির করে বৃষ্টি পড়ছে। হাল্কা করে রবীন্দ্রনাথের বর্ষার গান চলছিল। মাধবীলতা বলল – – এই, একটা কথা বলব, রাগ করবে না! – … বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী–সপ্তম অংশ

বেশ কিছুক্ষণ কান্নার পর চা খেয়ে একটু শান্ত হয়ে, সামলে নিয়ে মুখ খুলেছে দেবলীনা। — – ছোটবেলা থেকেই আমার খুব প্রিয় লেখক আর্যশেখর। ওঁর ছোটদের লেখার হাত ও তো দারুণ। কিন্তু বাবা, কেন জানি কখনোই ওঁকে একদম পছন্দ করতেন না, – বলতেন ওর কোন মৌলিক কিছু লেখার ক্ষমতা নেই, নিশ্চয়ই কোথা থেকে ঝেড়ে দিয়েছে – … বিস্তারিত পড়ুন

দেওঘরে অদ্ভুত ঘটনা– প্রথম অংশ

  বাড়ীর চারিদিকে যে কম্পাউণ্ড আছে তাহা পনের বিঘা জমী। কম্পাউণ্ডের চারিদিকে কেয়া গাছের বেড়া দিয়া ঘেরা। এই বাড়ী এক্ষণে বাবু প্রেমচাঁদ বড়ালের। এই বাড়ীর বারাণ্ডা ব্যতীত আর সবই পাকা ছাতওয়ালা। ১২৮৯ সালের ১০ই বৈশাখ। সন্ধ্যাকাল। সমস্ত দিন গরম বাতাস বহিয়া এখন থামিয়াছে। উত্তর বারাণ্ডার ট চিহ্ণিত স্থানে আমরা সকলে বসিয়া আছি, এমন সময়ে আমার … বিস্তারিত পড়ুন

দেওঘরে অদ্ভুত ঘটনা– দ্বিতীয় অংশ

পড়বার প্রায় এক মিনিট পরে ঘর হইতে যাই, যাবার সময়ও দেখে গিয়েছি।” আমরা আশ্চর্য্যান্বিত হইলাম। বাহির হইতে কোন লোক স চিহ্ণিত দরজা দিয়া কোন রকমে ঐ কথিত পদার্থটা ফেলিযা, পরে মা চলিয়া যাইবার পর তাহা তুলিয়া লইয়া গিয়াছে, এই সন্দেহ উপস্থিত হওয়াতে আমি ঐ দরজা কিরূপ বন্ধ আছে পরীক্ষা করিতে গেলাম; দেখিলা উহা ভিতর হইতে … বিস্তারিত পড়ুন

পুরস্কার পাঁচ হাজার ডলার— প্রথম অংশ

সকালে আড্ডা দিতে নীচে প্রমথর অ্যাপার্টমেণ্টে যেতেই একেনবাবু একগাল হেসে বললেন, “ভালোই হল স্যার, আপনি এসেছেcন। মিস্টার রাজ সিং একটু আগে ফোন করেছিলেন, উনিও আসছেন।” “রাজ সিং, মানে দ্য গ্রেট ডিটেকঠিভ রাজ সিং?” আমি একটু ঠাট্টা করেই প্রশ্নটা করলাম।” “হ্যাঁ স্যার। ওঁর হাতে নাকি একটা কমপ্লিকেটেড কেস এসেছে। আমাদের কাছে একটু পরমর্শ চান।” ‘আমাদের’ কথাটা … বিস্তারিত পড়ুন

পুরস্কার পাঁচ হাজার ডলার— দ্বিতীয় অংশ

“প্রব্লেমটা হল, প্রায় মাসখানেক ধরে এই অঞ্চলে মাগিংটা খুব বেড়ে গেছে।” উত্তরটা দিলেন জ্যাক সাইপ্রাস।” এ দেশের ‘মাগিং’ হচ্ছে আমাদের দেশেরন ‘ছিনতাই’। আচমকা আক্রমণ করে বা ভয় দেখিয়ে পয়সা ও দামি জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেওয়া। যাই হোক, জ্যাক সাইপ্রাসের কথাটার তাত্‍‌পর্য রাজ সিং ঠিক ধরতে পারলেন না। বললেন, “নিউ ইয়র্কের সব জায়গাতেই তো মাগিং বেড়েছে।” “দ্যাটস … বিস্তারিত পড়ুন

পুরস্কার পাঁচ হাজার ডলার— তৃতীয় অংশ

“কাস্টমারদের লাইনের অন্য সাইডে একটা পাটাতনের মতো আছে। সেখানে সিকিউরিটি গার্ড ও কয়েকজন কর্মচারি বসে। প্রথম দু’দিন সেখানে একটা চেয়ার নিয়ে বসেছিলাম। শেষ তিন দিন মিস জোনসের ঠিক পেছনে বুক কিপারদের একটা টেবিল আছে, সেখানে ছিলাম।” তার মানে স্যার, আপনি চারজন টেলারকেই ভালো করে দেখতে পারছিলেন।” অ্যাবসোলুটলি! শুধু দেখা নয়, সবার কথাও শুনতে পারছিলাম।” একেনবাবু … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!