জাপানী দেবতা-১ম অংশ

জাপান দেশে ‘কোজিকী’ বলে একখানা পুরানো পুঁথি আছে। তাতে লেখা আছে যে, পৃথিবীটা যখন হয়েছিল সেটা তেলের মত পাতলা ছিল, আর ফেনার মত সমুদ্রে বেসে বেড়াত। তখন নাকি মোটে তিনটি দেবতা ছিলেন। এই তিনটি মরে গেলে আর দুটি হলেন; তাঁরা মরে গেলে আর দুটি হলেন; তাঁরা মরে গেল আর দুটি- তাঁরা মরে গেরে আবার দশটি … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানী দেবতা-২য় অংশ

সেই আরশির ভিতরে নিজের সুন্দর মুখখানি দেখে আর সূর্যের দেবতা লুকিয়ে থাকতে পারলেন না। তিনি তখনি ছুটে বেরিয়ে এলেন-আর অমনি সকালে গিয়ে তাড়াতাড়ি দরজা বন্ধ করে হুড়কো এঁটে দিল। তখন আবার সূর্য উঠল, আবার আলো হল, আবার সংসারে সুখ এল। তারপর সবাই মিলে সেই দুষ্ট তেজবীরকে দূর করে তাড়িয়ে দিল। সেখান থেকে তাড়া খেয়ে, তেজবীর … বিস্তারিত পড়ুন

প্রলয় -মোল্লা নাসির ‍উদ্দিন

নাসিরুদ্দিনের পোষা পাঁঠাটার উপর পড়সিদের ভারি লোভ।কিন্তু তারা নানান ফিকির করেও তারা সে টা কে হাত করতে পারে না।শেষটায় একদিন তারা নাসিরুদ্দিনকে বললে,ও মোল্লাসাহেব,বড় দুঃসংবাদ। কাল নাকি প্রলয় হবে।এই দুনিয়ার সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাবে।তা হলে পাঁঠাকেও ধ্বংস করা হোক,বললে নাসিরুদ্দিন। সন্ধেবেলা পড়শিরা দলেবলে এসে দিব্যি ফুঁর্তিতে পাঁঠার ঝোল খেয়ে গায়ের জামা খুলে নাসিরুদ্দিনের বৈঠকখানায় নাক … বিস্তারিত পড়ুন

মুরগীর অকাল বাধক্য

থলেতে একঝুড়ি দিম লুকিয়ে নিয়ে নাসিরুদ্দিন চললেন ভিনদেশে।সীমানায় পৌছাতে শুল্ক বিভাগের লোক তাকে ধরলে। নাসিরুদ্দিন জানে ডিম চালান নিশিদ্ধ।মিথ্যে বললে মৃত্যদণ্ড,বললে শুল্ক বিভাগের লোক।তোমার থলিতে কি আছে বলো।প্ রথম অবস্থায় কিছুমুরগী বললেন মোল্লাসাহেব। হুম-সমস্যার কথা।মুরগি চালন নিষিদ্ধ কিনা খোঁজ নিতে হবে,তার পর ব্যাপার টি মীমাংসা হবে।ততদিন থলি আমাদের জিম্মায়।ভয় নেই তোমার মুরগী উপোস রাখব না … বিস্তারিত পড়ুন

মশকরার উচিত জবাব-মোল্লা নাসির উদ্দিন

গায়ের লোকে একদিন ঠিক করল নাসিরুদ্দিন কে নিয়ে একটু মশকরা করবে।তারা তার কাছে গিয়ে ছালাম থুকে বললে, মোল্লাসাহেব আপনার এত জ্ঞান,একদিন মসজিদে এসে আমাদের তত্বকথা শোনান।নাসিরুদ্দিন এক কোথায় রাজি। দিন ঠিক করে ঘরি ধরে মসজিদে হাজির হলেন নাসিরুদ্দিন উপস্থিত সবাই কে সেলাম জানিয়ে বললে,ভাই সকল,আমি এখন তোমাদের কি বিষয় বলতে যাচ্ছি?সবাই বলে উঠলেন আমরা তো … বিস্তারিত পড়ুন

ধার দেওয়া পোশাক

নাসিরুদ্দিন তার পুরনো বন্ধু জামাল সাহেবের দেখা পেয়ে খুব খুশি।বন্ধু,চল পাড়া বেড়িয়ে আসি। লোকজনের সাথে দেখা করতে গেলে আমার এই মামুলি পোশাক চলবে না,বললে জামাল সাহেব।নাসিরুদ্দিন তাকে একটি বাহারের পোশাক ধার দিলে।প্রথম বাড়িতে গিয়ে নাসিরুদ্দিন গৃহকর্তাকে বললে,ইনি হলেন আমার বিশিষ্ট বন্ধু জামাল সাহেব।এর পোশাক টা আসলে আমার।সেখা সেরে বাইরে বেরিয়ে এসে বিরক্ত হলেন জামাল সাহেব।বললেন, … বিস্তারিত পড়ুন

হাঁসের বন্ধুর বন্ধুর বন্ধু-মোল্লা নাসির উদ্দিনের গল্প

একদিন এক জ্ঞাতি এসে নাসিরুদ্দিকে একটা হাস উপহার দিলে।নাসিরুদ্দিন ভারি খুশি হয়ে সেটার মাংস রান্না করে জ্ঞাতিকে খাওয়ালে। কয়েক দিন পরে মোল্লাসাহাবের কাছে একজন লোক এসে বললে,আপনাকে যিনি হাস দিয়েছেন আমি টার বন্ধু। নাসিরুদ্দিন তাকেও মাংস খাওয়ালেন। তারপর এল বন্ধুর বন্ধুর বন্ধু।মোল্লাসাহেব তাকেও খাওয়ালে। তার পর এল বন্ধুর বন্ধুর বন্ধু।মোল্লাসাহেব তাকেও খাওয়ালেন।এর কিছুদিন পরে আবার … বিস্তারিত পড়ুন

তিনটি বর-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী-১ম অংশ

এক দেশে এক কামার ছিল, তার মত অভাগা আর কোনো দেশে কখনো জন্মায় নি। তাকে এক জিনিস গড়তে দিলে তার জায়গায় আর-এক জিনিস গড়ে রাখত। একটা কিছু সারাতে দিলে তাকে ভেঙে আরো খোঁড়া করে দিত। আর লোককে ফাঁকি যে দিত, সে কি বলব! কাজেই কেউ তাকে কোনো কাজ করতে দিতে চাইত না, তার দুবেলা দুটি … বিস্তারিত পড়ুন

তিনটি বর-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী-২য় অংশ

তারপর একদিন সে তার দোকানে বসে একটা লোহা পিটছে আর ভবছে, কখন খদ্দের আসবে, এমন সময় একজন বুড়ো-হেন লোক ধীরে ধীরে এসে তার কাছে দাঁড়াল। কামার আগে ভাবল, ‘এই রে, খদ্দের!’ তারপর চেয়ে দেখল, ‘ওমা! এ যে শয়তান!’ শয়তান বলল, মনে আছে ত? সাত বছর শেষ হয়েছে, এখন আমার সঙ্গে চলো।’ কামার বলল, ‘তুমি ছাড়বেই … বিস্তারিত পড়ুন

দুষ্ট দানব-উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

এক দানব আর এক চাষা, দুজনে পাশা খেলছিল। খোলায় চাষার হার হল। পাশায় হেরে চাষা হায় হায় করতে লাগল। খেলবার আগে সে বাজি রেখেছিল যে, সে হারলে দানব তার ছেলেটিকে নিয়ে যাবে। এখন উপায় কি হবে? দানব কিছুতেই ছাড়বে না। সে বলছে, ‘কালই এসে আমি ছেলে নিয়ে যাব। যদি তাকে রাখতে চাও, তবে এমন করে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!