শেয়াল মামা পণ্ডিত বলিয়াই স্বীকৃত। বনে জঙ্গলে মাথা উঁচু করিয়াই চলেন তিনি। কিন্তু ফাঁদে পড়িয়া সদ্য খোয়া যাওয়া লেজটি লইয়া বিশেষ দুশ্চিন্তায় পড়িয়াছেন তিনি। বহুপূর্বে তাহার পরদাদারও একই অবস্থা হইয়াছিলো। সে যাত্রায় বনের প্রাণীরা শেয়াল জাতির পাণ্ডিত্যে একটা কলঙ্কের দাগ আঁকিয়া দিয়াছিলো। তাহার পরদাদা প্রাণীকুলে ব্যাপক ক্ষোভ এবং সমালোচনার মুখে পড়িয়াছিলেন বনের আর সকলের লেজ … বিস্তারিত পড়ুন
রেজা সাহেব নিজ হাতে বাজার করতে পছন্দ করেন। তাইতো প্রতিদিন সকালে হাঁটতে হাঁটতে কাঁচা বাজারে চলে আসেন। বয়স তার সত্তর ছুঁই ছুঁই কিন্তু তাকে দেখে তার সঠিক বয়স আন্দাজ করার সাধ্যি কারো নেই। এখনো বেশ শক্ত-সমর্থ। বাজার শেষে দুহাতে বাজারের থলে নিয়ে আধ মাইল হেটে বাসায় যান। রোজকার মতো শাকসবজি কেনার পর আমিষ জাতীয় কিছু … বিস্তারিত পড়ুন
রহিম শেখ বড়ই রাগী মানুষ। কোনো কাজে একটু এদিক-ওদিক হইলেই সে তার বউকে ধরিয়া বেদম মারে। সেদিন বউ সকালে সকালে উঠিয়া ঘর-দোর ঝাঁট দিতেছে, রহিম ঘুম হইতে উঠিয়া বলিল, ‘আমার হুঁকায় পানি ভরিয়াছ?’ বউ বলিল, ‘তুমি তো ঘুমাইতেছিলে, তাই হুঁকায় পানি ভরি নাই। এই এখনই ভরিয়া দিতেছি।’ রহিম চোখ গরম করিয়া বলিল, ‘এত বেলা হইয়াছে, … বিস্তারিত পড়ুন
আলম সাহেব বিরাট ধনকুবের। একবার পড়লেন কঠিন এক অসুখে। অপারেশনের জন্ডায অনেক রক্তের দরকার। আলম সাহেবের রক্তের গ্রুপের সাথে মেলে এমন রক্ত হাওপাতালে নেই। তার গ্রুপের রক্ত খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। ডাক্তার আলম সাহেবের চিকিৎসার জন্য তার পরিবারকে যেভাবেই হোক রক্ত সংগ্রহ করতে বললেন। তারা অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর একজন লোক খুঁজে পেলেন যার রক্তের … বিস্তারিত পড়ুন
তারা দুই বন্ধু ছিলো। একদিন তারা স্থির করলো,তারা দু’জন কবি হবে। অতএব দুজনই কবিতা লেখা শুরু করলো। একদিন প্রথম বন্ধু,দ্বিতীয় বন্ধুকে বললো-“চল,গাঁজা খাই।” – “সে কী !! গাঁজা খাবে কেনো ??” – “কেন মানে ?? তুই কবি হতে চাস না ??” – “হ্যাঁ, চাই। তাই বলে গাঁজা খেতে হবে নাকি ??” – ” ইশটুপিড ! … বিস্তারিত পড়ুন
আমার ছোটবেলার দুই বন্ধু পলাশ আর টমাস। টমাস নামটির পিছনে ছোট্ট একটি কাহিনী। ওর আসল নাম ছিলো টুটুল। বিজ্ঞানীদের মতো এই জিনিষ ওই জিনিষ নিয়ে গবেষণা করার কারণে আমাদের বন্ধু মহলে ও টমাস আলভা এডিসন নামে পরিচিত ছিলো। সংক্ষেপে টমাস নামেই ওকে ডাকা হতো। টমাস নামের আড়ালে ওর মায়ের শখ করে রাখা টুটুল নাম কোথায় … বিস্তারিত পড়ুন
রবিবারের সকালবেলা উকিলবাবু তাঁর বাইরের ঘরে বসে মক্কেলদের কাজ সারছিলেন। এমন সময়ে এক জ্যোতিষীঠাকুর এলেন। … মাথায় টিকি, কপালে ফোঁটা, পরিধানে গেরুয়া বা রক্তাম্বর। উকিলবাবু জ্যোতিষীঠাকুরকে দেখে যথাসাধ্য সম্ভ্রম প্রদর্শন করতে ইতস্তত করলেন না। এবং কিছুক্ষণ কথাবার্তা, কুশল বিনিময়ের পরে নিজের ডানহাতটি জ্যোতিষীর হাতে সমর্পণ করলেন। জ্যোতিষী তার নামাবলীর ঝোলা থেকে একটি আতস কাচ বার … বিস্তারিত পড়ুন
একটা লুক একটা বাসকোর ভিতরে ঢুইকা মরার প্র্যাকটিস করবার নুইছিল। এই সিন দেইখা একটা বিড়ালের বাচ্চা আইগিয়া আইয়া তারে কইল, তুমি মরবার চাউ ক্যা? লুকটা একটু ভুদাই হইল এবং কইল, তুই জানলি ক্যামনে? বিড়াল কয়, তুমার প্যাট্টিস দেইখাই বুজছি। লুকটা তাজ্জব বইনা কয়, প্যাট্টিসে তো কুনো সাইনবুড দেই নাই। সাইনবুড না দেইখাই তুই বুইজা হালাইলি? … বিস্তারিত পড়ুন
একদিন এক জেলে নদীতে জাল ফেলে সুন্দর একটি মাছ পেল। জেলেটি নিজেও কোনও দিন এত সুন্দর মাছ দেখেনি জীবনে। জেলে মনে মনে ভাবল, এ মাছটি হাটে বিক্রি করে আর কত বা দামই পাব? তার চেয়ে বরং মহারাজকে এটি উপহার দিই, মহারাজ তাতে খুশি হয়ে নিশ্চয়ই আমাকে ভাল বকশিশ দেবেন। মনে মনে ভাবল, বকশিশ যদি না-ও … বিস্তারিত পড়ুন
একেই বলে পতিভক্তি এক মুসলমান সাহেব মারা গেছেন, আজই তাঁকে কবর দেওয়া হল। কবর দিয়ে তার বিবি ফিরে এলেন। বিবি ছিলেন খুব সুন্দরী যুবতী। তাই সেদিন থেকেই আবার সাদির সম্বন্ধ আসতে শুরু করল তার। একজন বেশ হোমরা চোমরা লোক বিবিকে সাদি করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছিল। বিবিরও সেই জোয়ান সাহেবকে দেখে পছন্দ। সাহেবও বিবিকে পাওয়ার জন্য … বিস্তারিত পড়ুন
দুঃখিত!