আলোর আবাবিল

মসজিদে জাবিয়া। একান্তে বসে কথা বলছেন আলোর পাখিরা। কথা বলছেন ইবন গানাম, আবু দারদা এব উবাদা ইবনে সামিত। তাঁরা কথা বলছেন ‘আল্লাহর দীন’ নিয়ে। ইসলাম নিয়ে। কথা বলছেন প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা) কে নিয়ে। আরও কত প্রসঙ্গে! তাঁরা কথা বলছেন আর একে অপারের দিকে মহব্বতের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছেন। তাঁদের দৃষ্টিতে জড়িয়ে আছে ভ্রাতৃত্ববোধ, সৌহার্দ্য আর বন্ধুসুলভ-বৃষ্টিধোয়া … বিস্তারিত পড়ুন

আল্লাহ যাকে কবুল করেন

মুসলমানদের কিবলা তখন বাইতুল মাকদাস। কাবাঘর তখন কিবলা হয়নি মুসলমানদের জন্যে। সবাই বাইতুল মাকদাসের দিকে কিবলা করে নামায আদায় করেন। দয়ার নবী মুহাম্মদ (সা)-ও। কিন্তু একজন, একজন ব্যক্তি বেঁকে বসলেন। না, সবাই বাইতুল মাকদাসকে কিবলা করলেও তিনি করবেন না। নামায আদায় করবেন না সেদিকে  ফিরে। তাঁর কিবলা তিনি ঠিক করে নিলেন নিজেই, কা’বাঘর। আশ্চর্যের ব্যাপার! … বিস্তারিত পড়ুন

ঘুমের ভেতর গ্রহের ছায়া

দারুণ খরার কাল! ভয়ানক দুর্ভিক্ষ! বৃষ্টি নেই সারা বছর। ফসল ফলবে কিভঅবে? অভাব আর অভাব। চারদিকে কেবল অভাবের কাল ছায়অ। ছায়াটি ক্রমশ দীর্ঘ হতে হতে এক সময গ্রাস করে ফেললৈা পুরো কুরাইশ গোত্রকে। কে আর সচ্ছল আছে? বনী হাশিমের মধ্যে মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ এবং তার চাচা আব্বাস তবুও কিছুটা ভাল আছেন। অন্যদের তুলনায়। কিন্তু এই … বিস্তারিত পড়ুন

রূপালি চাঁদ রাখাল রাজা

ছেলেটি ছায়ার মত শান্ত। শান্ত এবং স্থির। সরলতাটুকু জোছনার মত লেপ্টে থাকে তার সমস্ত চেহারায়। সরল। কিন্তু আবার চরিত্রের দিক দিয়ে উহুদ পর্বতেরমত দৃঢ়। এতটুকুও টলে না তার হৃদয়। টলে না কোনো মোহে কিংবা স্বার্থের হাতছানিতে। চোখ দুটো হরিণের চোখের মত তীক্ষ্ণ। ভঅলো-মন্দের পার্থক্যটা ততোদিনে বুঝে গেছেন আলো আঁধারের মত। আর আমানতের দিক থেকে সে … বিস্তারিত পড়ুন

বৈরী বাতাসে সাঁতার

দু’জনেই বেড়ে উঠছেন একই সাথে। দু’জনের বয়স প্রায় একই। তবুও একজন চলেছেন আলোকিত সূর্যের পথে। আর অপর জনের পথটি ভয়ানক পিচ্ছিল্ চারপাশ থকথক করছে এক দুর্বিসহ গাঢ় অন্ধকার। দু’জন পরম আত্মীয়। সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা। কিন্তু তখনও দু’জনের পথ বয়ে গেছে দুই দিকে। একজন- প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা)। আর অপরজন- আব্বাস ইবনুল মুত্তালিব। ইসলামের দাওয়াত তখন … বিস্তারিত পড়ুন

আলোর মানুষ ফুলের অধিক

যেমন গাছ, তেমন ফল- কথাটা সর্বক্ষেত্রে সত্য নয়। যেমন বিশাল বটবৃক্ষের ফল হয় খুব ছোট এবং মানুষের জন্য অখাদ্য। আবার একটি ছোট কাঠাল কিংবা আঙ্গুর গাছেও যেসব ফল হয়- তা যেমনি সুস্বাদু, তেমনি স্বাস্থ্যকর। কিন্তু তাই বলে মানুষের ক্ষেত্রেও যে এমনটি ঘটবে, তার কোনো মানে নেই। বরং এর উল্টোটাই হয়ে থাকে প্রায় ক্ষেত্রে। লক্ষ্য করলে … বিস্তারিত পড়ুন

আঁধার লুটায় পায়ের নিচে

বিশাল হৃদয়ের এক মানুষ আবদুর রহমান ইবনে আউফ। যেমন তার ঈমানী দৃঢ়তা, তেমনি তার সাহস। কোমলতা, দানশীলতা আর মহানুভবতায় তিনি ছিলেন এক বিরল দৃষ্টন্তের অধিকারী। কী অসাদারণ ছিল তার সেই হৃদয় উজাড় করা দানে মহিমা! আত্মত্যাগের এক অনুপম স্বাক্ষর রেখে গেছেন আবদুর রহমান। রেখে গেছেন ইসলামের জন্য ব্যাকুল হৃদয়ের সোনালি পশরা। রাসূল (সা) পেয়ে গেছেন … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত তালহা ইবন ওবায়দুল্লাহ (রা)

ওহুদ যুদ্ধে হযরত তালহার ভূমিকার কারণে রাসূল (সা) বলেছিলেন, ‘কেউ যদি কোন মৃত ব্যক্তিকে দুনিয়ায় হেঁটে বেড়াতে আনন্দ পেতে চায়, সে যেনো তালহা ইবন ওবায়দুল্লাহকে দেখে’। তাঁর নাম তালহা। ডাক নাম আবূ মুহাম্মদ তালহা ও আবূ মুহাম্মদ ফাইয়াজ। আব্বার নাম ওবায়দুল্লাহ এবং মা’র নাম সোবাহ বা সা’বা। তালহার বংশগত সম্পর্ক সপ্তম পুরুষ গিয়ে রাসূল (সা)-এর … বিস্তারিত পড়ুন

হলুদ পাগড়ির শিষ

খুব কম বয়স। একেবারেই কিশোর। কিন্তু শরীরে যেমন স্বাস্থ্য, তেমনি শক্তি। তাজি ঘোড়ার মত টগবগ করে ছুটে বেড়ান তিনি। কাউকে পরোয়া করেন না। সাহসের তেজ ঠিকরে বের হয়ে আসে তার দেহ থেকে। সমবয়সী তো দূরে থাক, অনেক বড় পালোয়ানও হার মানে তার সাথে মল্লযুদ্ধে। সে এক অবাক করার মত দুঃসাহসী শক্তিশালী কিশোর। নাম ‍যুবাইর ইবনুল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আবূ ওবাইদাহ ইবনুল জাররাহ (রা)

নাম আমের। ডাক নাম আবূ ওবাইদাহ। উপাধি আমনুল উম্মত। তিনি তাঁর আব্বা আবদুল্লাহ’র নামে পরিচিত না হয়ে দাদার নামে অর্থাৎ ইবনুল জাররাহ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। তার বংশ তালিকা নিম্নরূপ –আমের ইবন আবদুল্লাহ, ইবন জাররাহ, ইবন হেলাল, ইবন উহাউব, ইবন জাররাহ, ইবন হারেস, ইবন ফেহর আল কারশী আল যোহরী। তার উর্ধতন পঞ্চম পুরুষ ফেহর-এর সাথে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!