বারুদের বৃষ্টি

মক্কায় আশ্রয় নিয়েছেন মিকদাদ ইবন আমর। আছেন নিজের মধ্যে গুটিয়ে। কিন্তু তার হৃদয় এবং দৃষ্টিটা ছিল উন্মুক্ত। মক্কা। মক্কা তখন আলোর বিভায় আলোকিত হয়ে উঠছে ক্রমশ। কারণ ততোদিনে রাসূল (সা) তাওহীদের বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন চারদিকে। কিন্তু বেশ গোপনে। মাত্র গুটিকয়েক মানুষের মাঝে। মিকদাদের চারপাশে তখনো অন্ধকার। কিন্তু তার ভাল লাগে না সেই কুৎসিত পরিবেশ। কেমন … বিস্তারিত পড়ুন

আবদুল্লাহ ইবন জাহাশ (রা)

নাম আবদুল্লাহ, আবু মুহাম্মাদ কুনিয়াত। পিতা জাহাশ, মাতা উমায়মা। বিভিন্ন দিক দিয়ে রাসূলুল্লাহর (সা) সাথে তাঁর আত্মীয়তার সম্পর্ক। মা উমায়মা বিনতু আবদিল মুত্তালিব রাসূলুল্লাহর (সা) ফুফু। বোন উম্মুল মু’মিনীন হযরত যয়নাব বিনতু জাহাশ রাসূলুল্লাহর (সা) স্ত্রী। তাই একাধারে তিনি রাসূলুল্লাহর (সা) ফুফাতো ভাই ও শ্যালক। তাঁর জম্ম সন সম্পর্কে ইতিহাসে কোন তথ্য পাওয়া যায় না। … বিস্তারিত পড়ুন

ঝরনা কাঁদে না তবু

মহানবীর (সা) অক্লান্ত শ্রম ও প্রচেষ্টায় ইসলামের আবাদে ফলে-ফসলে ভরে উঠলো গোটা মদিনা। মদিনা এখন ইসলামের সবুজ ফসলের ক্ষেত। ফলভার বৃক্ষের সমাহার। সুশীতল ছায়াঘন বৃক্ষরাজি। মদিনা মানেই একখন্ড উর্বর ও ফসলি ভূমি। রাসূল (সা), ইসলাম এবং এক আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আহবানের ভীত  মজবুত হয়ে উঠেছে  মদিনায়। সেখানকার ধনী, সম্পদশঅলীরা তো বটেই, খ্যাতিমান গোত্রপতিদের অনেকেই মহানবীর … বিস্তারিত পড়ুন

সাক্ষী তার তীরের ফলা

চারদেক সাজসাজ রব। বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা। বদর যুদ্ধ। কোন্‌ মুমিন আর বসেথাকে ঘরের কোণে, অলসভাবে? কোন্‌ আল্লাহর প্রিয় বান্দা আর হাতছাড়া করতে চায় এই সুবর্ণ সুযোগ? এমন হতভাগা, কমজোর মুমিন কেউ ছিল না। বরং যুদ্ধের মাদকতায়, জিহাদের নেশায় তখন রাসূলের (সা) সাথীরা মাতোয়ারা। কে আগে যাবে, কে প্রথম হবে শহীদি মিছিলের সৌভাগ্যের পরশে- সেই … বিস্তারিত পড়ুন

পিতার হাতে বন্দি পুত্র

তিনি বেড়ে উঠেছেন সম্ভ্রান্ত এক সমান পরিবারে। এমন খান্দানি পরিবার – যার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে দূর থেকে বহু দূরে। নাম রিফায়া। পিতার সাথে বের হলেন তিনি। পারপর মক্কায়গিয়ে আকাবার দ্বিীতয় বাইয়াতে অংশগ্রহণ করলেন পিতার সাথে। বাইয়াত করলেন রাসূলের (সা) পবিত্র হাতে। রাসূলের (সা) হাতে! যে হাতে রয়ে গেছ মহান বারী তা’আলার যাবতীয় কল্যাণ, বরকত ও … বিস্তারিত পড়ুন

গজবের ঘূর্ণি

যরত হুদ (আ)। তিনি ছিলেন হযরত নূহ (আ)-এর অধস্তন পঞ্চম পুরুষ। পাপ আর অন্যায়ের জন্য মহান রাব্বুল আলামীন নূহ (আ)-এর কওমকে গজবে নিপতিত করেন। মহাপ্লাবনে ধ্বংস হয়ে যায় তারা- যারা কখনো ঈমান আনেনি। আর বেঁচে রইলো তারা- যারা ঈমান এনেছিল আল্লাহর প্রতি এবং নূহের (আ) প্রতি। নূহ (আ)-এর বেঁচে যাওয়া সেই মানবগোষ্ঠী ইরামের বংশধারা পর্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

হাওয়ার গম্বুজ

যায়িদ ইবন সাবিত। বয়সে একেবারে কিশোর। রাসুল (সা) যখন প্রথম হিজরত করেন মদিনায়, তখন যায়িদের বয়স মাত্র এগার বছর। রাসূল (সা্য) তখনও মদিনায় পৌঁছেননি। অথচ রাসূলের (সা) ওপর বিশ্বাস এনে ইসলাম কবুল করলেন এগার বছরের এই কিশোর। ইসলাম গ্রহণের পরপরই তিনি শুরু করলেন কুরআন অধ্যয়ন। বয়সে কিশোর। কিন্তু নিয়মিত কুরআন পড়ার কারণে মদিনার মানুষ তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

বাতাসের ঘোড়া

তীব্র পিপাসায় কাতর তিনি। তার বুকটা যেন সাহারা মরুভূমি। কিসের পিপাসা? কিসের তৃষ্ণা? সে তো কেবল জিহাদের। সে তো কেবল শাহাদাতের। হ্যাঁ, এমনি তীব্রতর পিপাসা বুকে নিয়ে তিনি কেবল্ ছটফট করছেন। হৃদয়ে তার তুমুল তুফান। চোখের তারায় ধিকি ধিকি জ্বলে আরব মহাসাগর। কোথায়? কতদূর? আর কত অপেক্ষা এ প্রতীক্ষা বড় কষ্টকর। বড়ই যন্ত্রণার। তিনি ছুটে … বিস্তারিত পড়ুন

মহান মেজ্ববান

একটি প্রশান্তময় গৃহ। ছায়াঘেরা শান্ত সুনিবিড়। কল্যাণ আর অফুরন্ত আলোর রোশনিতে সীমাহীন উজ্জ্বল। কার বাড়ি? কোন্ বাড়ি? আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখিয়ে দেন সবাই। এতো মদিনার সেই বাড়ি, যে বাড়িতে প্রথমে পবিত্র পা রেখেছিলেন নবী মুহাম্মদ (সা)। মহান আলেঅকিত রাসুল! রাসূলের (সা) সঙ্গে চিলেন সেদিন তাঁরেই সাথী হযরত আবু বকর (রা)। হ্যাঁ, সেইদিন। যেদিন রাসুল (সা) আবুবকরকে … বিস্তারিত পড়ুন

সোনার মখমল

এক দুঃসাহসী সাহাবীর নাম- আবু লুবাবা। রাসূলের (সা) সাথে অধিকাংশ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন আবু লুবাবা। বদর যুদ্ধের সময় তিনি বিশেষভাবে সম্মানও লাভ করেন। বদর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মুসলিম বাহিনী। যুদ্ধের মহান সেনাপতি স্বয়ং রাসূলে করীম (সা)। সৈনিকের চেয়ে বাহনের সংখ্যা কম। রাসূল (সা) এখানেও দেখালেন সমত ও মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। রাসূলের (সা) উটের ওপরও তিনজন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!