হযরত আলী (রাঃ) তখন মুসলিম বিশ্বের খলিফা। তার সাহস ও বীরত্বের জন্য তিনি সারা আরবের মশহুর। তাঁর ছিল একটি দু’ধারী তলোয়ার- জুলফিকার। এই তলোয়ার নিয়ে জিহাদে ঝাপিয়ে পড়তেন তিনি। ছিনিয়ে আনতেন বিজয়। তাকে বলা হতো শেরে খোদা বা আল্লাহর বাঘ। বীরত্বের জন্য তিনি উপাধি পেয়েছিলেন আসাদুল্লাহ, মানে আল্লাহর সিংহ। তিনি যখন খলিফা তখনকার ঘটনা। তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন
বর্তমান সময় হলো প্রতারণার যুগ। পূর্বের যুগে এ রূপ প্রতারণা ছিল না। বেদআতীরাও ‘আল্লাহ আল্লাহ’ করত। ভুল-ক্রুটি থাকা সত্ত্বেও তাদের মধ্যে কিছু না কিছু দীনী আছার থাকত। কিন্তু বর্তমানের বেদআতীরা প্রতারণা, ফাসেকি, ফাজেরিসহ বিভিন্ন প্রকার কবীরা গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। অর্থ রোজগারের নানা রকম কৌশল আবিষ্কার করছে। এরূপ এক বেদআতী পীরের ঘটনা বর্ণিত আছে। এক … বিস্তারিত পড়ুন
প্রকৃত বিষয় বোঝার পূর্বেই অনেক সময় আলেমদেরকে দোষারোপ করা হয়। অথচ আলেমগণ আল্লাহর নির্দেশটির প্রতিধ্বনি করেন মাত্র। যথেষ্ট জ্ঞান না থাকার কারণে এরা আল্লাহর বানী বুঝতে পারে না। যেমন এক গ্রাম্য লোক জ্বালানি সংগ্রহ করতে একটি গাছে উঠলো। সে ডালের আগার দিকে বসে গোড়ার দিকে কাটতে লাগলো। বোকা ছেলেটির এ বিপদজ্জনক কাজ দেখে এক বৃদ্ধ … বিস্তারিত পড়ুন
উস্তাদহীন লোক সাধারণতঃ ঢিলা প্রকৃতির হয়ে থাকে। কারণ তারা কোন মুহাক্কেক আলেমের সান্নিধ্যে থেকে ইলম অর্জন করেনি। তাদের রুহানী শক্তি তাদের থাকে না। সুযোগ পেলেই গুনাহ করে বসে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে গায়েবী কোন সাহায্য তারা প্রাপ্ত হয় না। সকল তাকওয়া ও পরহেজগারী একদিকে পড়ে থাকে আর লোভী বিড়ালের মত তারা অন্য দিকে ছুটে চলে। … বিস্তারিত পড়ুন
অপরের সংশোধনের জন্যে আজকাল মানুষ খুব পেরেশান। কিন্তু নিজের সংশোধনের দিকে মনোযোগ নেই। ফলে অন্যের দোষগুলা শুধু চোখে পড়ে। নিজের দোষের কথা চিন্তা করেও না। এদের উদাহরণ হলো ঠিক সে মেয়েটির মত যে ঈদের চাঁদ দেখে প্রতি বছর আনন্দে মেতে উঠতো। একবার ঈদের চাঁদ দেখার সময় তার ছোট শিশুটি পায়খানা করে দিল। মেয়ে লোকটি বাচ্চাকে … বিস্তারিত পড়ুন
বেদআতীগণ ইলম আর্জনের প্রতিযোগিতায় পরাজিত হলো। হক্কানী আলেমগণ তাদেরকে জাহেল ভাবতে পারেন তাই গালাগালি করে জয়ী হওয়াটাই তাদের ইচ্ছা। তাদের রচিত কিতাবপত্র কোন সঠিক তথ্য থাকেনা। শুধু আলেমদের প্রতি গালাগালিতেই ভরপুর থাকে। তাদের অবস্থা হলো এক- চোখ কানা লোকের মত। এক ব্যক্তির এক চোখ ছিল কানা। সে লোক মুখে শুনছিল যার এক চোখ কানা সে … বিস্তারিত পড়ুন
একজন মুদি দোকানীর অনেক সন্তান। দোকান চালানোর অবসরে সে এক ধনী পরিবারের টিউশনি করতে লাগলো। সেখানে অন্য কয়েকটি ছেলে মেয়েও তার কাছে পড়তে এলো। মুদি দোকানী ভালো কবিতা আবৃত্তি করতে পারতো। সে ছেলেমেয়েদের প্রতি কুদৃষ্টি দিতে শুরু করলো। ফলে তার উপর আল্লাহর আযাব নেমে এলো। তার রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে গেল। দোকানের কাজে মনোযোগ রইল … বিস্তারিত পড়ুন
অবসরপ্রাপ্ত একজন সরকারি কর্মকর্তা যথেষ্ট অর্থবিত্তের মালিক ছিলেন। তিনি মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতেন। অত্যন্ত মিশুক প্রকৃতির হওয়ায় মানুষ তাকে বেশ পছন্দ করতো। এতিম ও গরিবদের তিনি প্রচুর অর্থসাহায্য দিতেন। কয়েকটি এতিম মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থাও করেছিলেন। মক্কায় গিয়ে হজও পালন করেছেন। এই কর্মকর্তার মৃত্যুর পর কবর তার গ্রহণে রাজি হচ্ছিল না। বারবার কবর খনন … বিস্তারিত পড়ুন
একদা হযরত ইউনুস (আঃ) জিব্রাইল (আঃ) কে বললেন, আমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আবেদকে দেখতে চাই। হযরত জিব্রাইল (আঃ) তাকে এক লোকের নিকট নিয়ে গেলেন। কুষ্টরোগের কারণে লোকটির হাত পা দেহ হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। সে তখন আল্লাহকে লক্ষ্য করে বলছিল যখন তুমি ইচ্ছা করেছ আমাকে হাত-পা দিয়ে তা দ্বারা উপকৃত করেছ। আবার যখন ইচ্ছা করেছ আমার … বিস্তারিত পড়ুন
নবী কারীম (সাঃ ) ও হযরত আবু বকর (রাঃ ) এর হিজরতের বিবরণ – পর্ব ৬ পড়তে এখানে ক্লিক করুন অতঃপর আমি রাসূল (সাঃ) এর খেদমতে হাজির হইয়া দেখিলাম, তিনি জাগ্রত হইয়াছেন। আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ, দুধ পান করুন। তিনি এত পরিমাণ পান করিলেন যে, আমি সন্তুষ্ট হইয়া গেলাম। তারপর বলিলাম, রওয়ানা হওয়ার সময় হইয়া … বিস্তারিত পড়ুন
দুঃখিত!