একটি অভিনব সত্যি ভূতের গল্প

মঞ্ছের মিয়া নামে আমার এক চাচা ছিলেন। অত্যন্ত সাদা সিধে জীবন যাপন করতেন তিনি, তবে শুনেছি ছেলে বেলায় একটু দুরন্ত প্রকৃতির ছিলেন। ছোটবেলায় সাধারণত সবাই একটু আধটু দুরন্ত থাকে। আমার চাচার ওই একটু দুরন্তপনাই তার ছেলে বেলার জীবনে একবার কাল হয়ে দারিয়েছিলো যেটা নিয়ে আমার আজকের গল্প। তখনকার দিনে আমাদের পাড়ায় লেটো গানের পালা বসতো। … বিস্তারিত পড়ুন

জ্বীনের দেশে বন্ধু বেশে—- ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ

গাছের আগায় একদল আগুন তখনও খেলা করছিলো। এ গাছ থেকে ও গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে যাচ্ছিলো। একটা আগুন লাফিয়ে পড়ছিলো আর একটা আগুনের উপর। ‘হা ডু ডু’ খেলার মতো কখনো বা একটি আগুন একসাথে অনেককে ছুঁয়ে দিতে ব্যস্ত; ভালো করে খেয়াল করলে ‘ছি বুড়ি ছাই’ খেলার মতো মনে হতো। ভূতুড়ে সন্ধ্যায় বাড়ির দেউড়িতে বসে এ দৃশ্য … বিস্তারিত পড়ুন

জার ভূত: পরীক্ষা ভূত

দরজায় মৃদু টোকা পড়ছে, ওপাশ থেকে ভারী গলায় ভেসে আসছে- -নিনিদ দরজা খোল? –নাহ, খুলব না। ভয় লাগে! -কেউ দরজায় কড়া নাড়লে, দরজা খুলতে হয়, জানো না? –জানি। কিন্তু তুমি অন্য সবার মত নও, তোমাকে সবাই ভয় পায়! -আমাকে সবাই ভয় পায় তা কিন্তু পুরোপুরি ঠিক না; ঐ যে নিহান- তোমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয়, সে … বিস্তারিত পড়ুন

ছায়া ভূত —– মোঃ শামীম মিয়া।

আমদির পাড়া গ্রামে এক অতিদরিদ্র ঘরে জন্ম আমার । আমার পিতার নাম মোঃ সৈয়দজ্জামান। আমাদের পরিবারটা বেশ বড়ই। আমরা চার ভাই বোন । দুই ভাই আর দুই বোন। আমরা দুই ভাই বোন দুটির ছোট । আমি সবার ছোট্ট। বাবা-মা অভাবের কারণে বড় বোন ভাইকে পড়াতে পারেন নী। তবে বাবা মার অভাবী মনে ছিলো আমাকে নিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

ফোঁড়া —- রহস্য গল্প

অনেক ক্ষন ধরে সামনে বসা মানুষ টার দিকে তাকিয়ে আছেন ডঃ তাহসিনা। মাথাটা নিচু করে বসেই আছে সেই লোক। অনেকক্ষণ ধরে বসে থেকে থেকে শেষে বলতে শুরু করল- “আমার যে সমস্যা সেটা হল আমার পেটে একটা ফোঁড়া ঊঠেছে।” বলেই শুন্য দৃষ্টিতে ডঃ তাহসিনার দিকে তাকিয়ে থাকল। ডঃ তাহসিনা অনেক ভাল একজন সাইকায়াট্রিষ্ট। উনি এর আগে … বিস্তারিত পড়ুন

একটি ব্যাখ্যাতিত ঘটনা

অবশেষে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে তীব্র যানজট পেরিয়ে যখন বারাদী বাজার (মেহেরপুর) এসে নামলাম তখন রাত ১.৫০ মিনিট। অন্ধকার তেন ছিলো না, মৃদু চাঁদের আলোয় ঝিঁঝি পোকারা ডাকছিলো। বাজারে একটা দোকানও খোলা নেই। আমি খুব ধীরে ধীরে ট্রাভেল ব্যাগটা কাঁধে নিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। এই মুহূর্তে আমি চূড়ান্ত রকম নিঃসঙ্গ। মোবাইলটা তিনবার ‘লো-ব্যাটারি’ সিগন্যাল দিয়ে বন্ধ হয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

তাহলে আমাদের পৌছে দিলো কে ?

সেদিন বিকালে পশ্চিম পাড়ায় ম্যাচ ছিলো বলে আমার আর অভির ফিরতে দেরি গেলো।আমরা থাকি উত্তর পাড়ায় ।সাধারণত পশ্চিম পাড়া থেকে আমাদের উত্তর পাড়ায় হেটে আসতে প্রায় আধ ঘন্টা লাগে। ম্যাচে একটা ঝগড়া হওয়ায় সেটা সামাল দিতে দিতে রাত ৯টা বেজে যায়।সাড়ে ৯টার দিকে রওনা দিই।আমরা বেশ দ্রুত গতিতেই আসছিলাম তখন দেখি সামনে থেকে একটা লোক … বিস্তারিত পড়ুন

প্রতিশোধের গল্প

ঐ তো দেখা যাচ্ছে লালচে গোলাকার গহবর টা।দুই পাশ থেকে নেমে এসেছে কালচে কেশর। ভেতর থেকে ও নেমে এসেছে একটা- সুক্ষ্ম ও চিকন চিকন কেশর। মাঝ থেকে হাঁ করে তাকিয়ে আছে ওটা। ঠিক আমার দিকে।আমার আজকে এখানে আসার পেছনে এত কষ্টের মুলে ঐ চলমান পাহাড়টা। ত্রিশ প্রহর আগে এই পাহাড়টা আমার সন্তান কে- আমার প্রাণের … বিস্তারিত পড়ুন

অজানা ঘটনা

ঘটনাটি আমার কাকার মুখ থেকে শোনা। আমার কাকার গ্রামের বাজারে একটা মুদি দোকান আছে। সেখানে হাটের দিন অনেক রাত পর্যন্ত বেচা কেনা হয়। কাকা মাঝে মাঝে আসতে আসতে নাকি রাত ১-২ টাও বেজে যেত। কাকার দোকানে সেলিম নামের এক কর্মচারী কাজ করতো। সে কথা বলতে পারতো না। মানে, বোবা ছিল। কাকা তাকে খুবই আদর যত্ন … বিস্তারিত পড়ুন

ভৌতিকতা

সকাল থেকেই আমি মজিদ ভাইকে একটা বিশেষ উদ্দেশ্য খুঁজছি। লোকটির খুব মাছ ধরার নেশা। রাত-দুপুরে এখানে সেখানে মাছ ধরতে যায়। আমি একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম ভাই আপনার ভয় করেনা? সে বত্রিশ দাঁত বের করে বললো ভূতের কথা বলছো। আমিতো ভূত চাবাইয়া খাই। কিছুটা দৃষ্টিকটু তার দাঁতের দিকে আমার নজর পরলো দেখলাম দাঁত থেকে রক্ত বের হচ্ছে। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!