হযরত কালুত (আঃ)

হযরত কালুত (আঃ)-এর নসব নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কোন কোন বর্ণনায় হযরত ইয়াকুব (আঃ)-এর পুত্র হযরত শামাউন (আঃ)-এর বংশোদ্ভুত ব্যক্তি ছিলেন কালুত। আবার কোন কোন বর্ণনায় উক্ত হয়েছে যে, হযরত কালুত (আঃ) হযরত নূহ (আঃ)-এর পৌত্র লোকনা বিন শামুনের পুত্র ছিলেন। হযরত মূসা (আঃ)-এর ভগ্নি মরিয়মের সাথে তার বিবাহ হয়েছিল। হযরত কালুত (আঃ) অত্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

ইউশা বিন নূন (আঃ)

নাম ও নসবঃ হযরত ইউশা বিন নূন (আঃ) বনী ইসরাইল বংশোদ্ভূত। ঐতিহাসিকদের মতে তিনি হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর গোত্রের লোক। তাঁর পিতার নাম নূন এবং তাঁর পিতার নাম ফারাহীম। আর ফারাহীম হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর পুত্র। এর সাথে আমি অনেক দিন পর কথা বলে দেখতে পারি নবুয়ত লাভ মূসা (আঃ) বনী ইসরাইলীদেরকে নিয়ে যখন মিশর ত্যাগের নির্দেশ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত খিজির (আঃ)

নাম ও বংশ পরিচয়ঃ ইতিহাসবিশারদের এক দলের মতে খিজির হযরত খিজির (আঃ)-এর নাম নয়। এটা তাঁর উপাধি। তাঁর নাম সম্পর্কে ওলামাদের একাধিক মতামত ব্যক্ত হয়েছে। (১) বালইয়া বিন মালকান। (২) ইলইয়া বিল মালকান। (৩) খজরুন (৪) মোয়াম্মার প্রভৃতি। কিন্তু অধিকাংশের মতে তাঁর নাম বালইয়া বিল মালকান। আবুল আব্বাস তাঁর পিতৃপদবী যুক্ত নাম। খিজির তাঁর উপাধি। … বিস্তারিত পড়ুন

কারুনের ঘটনা

কারূন শব্দটি ইবরানী শব্দ। কারূন যে হযরত মূসা (আঃ)-এর বংশের লোক তাতে সকলেই একমত। তবে হযরত মূসা (আঃ)-এর সাথে তার সম্পর্ক কি সে সম্পর্কে ওলামাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। অধিকাংশের মত হল সে হযরত মূসা (আঃ)-এর চাচত ভাই। হযরত মূসা (আঃ)-এর দাদা আর তার দাদা এক ব্যক্তি। তাদের দাদার নাম কাহাতা। কাহাতের দু পুত্র। এক পুত্র … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা আঃ এর বিয়ের প্রস্তাব

ঘরে ফিরেও দু বোন এ অপরিচিত যুবকের মাঝে দেখা গুণ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করছিলেন। তাদের কথাবার্তার শব্দ শুনে হযরত শুআইব (আঃ) কন্যাদ্বয়কে অন্য দিনের তুলনায় এত দ্রুত ঘরে ফিরার কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা পিতার কাছে ঘটোনা সবিস্থরে বর্ণনা করেন। তারা এও বলল, যুবকটি অতুলনীয় দৈহিক শক্তি ও সুঠাম দেহের অধিকারী, পুণ্যবান ও আমানতদার। সুতরাং আমাদের … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ)-এর সত্তর জন প্রতিনিধির সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে প্রত্যাবর্তন

বনী ইস্রাইলের সত্তর জন প্রতিনিধিসহ হযরত মূসা (আঃ) স্বীয় সম্প্রদায়ের কাছে প্রত্যাবর্তন করলেন। তারা তাদের জাতির লোকদের সামনে তূর পাহাড়ে গমনের পর যা যা ঘটেছে তার সবই একে একে বর্ণনা করল। অতঃপর তারা এ কথাও বলল যে, হযরত মূসা (আঃ) যা কিছু বলছেন তার সবই সত্য এবং বাস্তব। তার কথায় এবং কাজে বিন্দু মাত্র সন্দহের … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৬

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৫ পড়তে এখানে ক্লিক করুন পুনরায় আল্লাহ্‌ তাদেরকে একমাসের সময় দিলেন। কিন্তু তাদের অবস্থান কোন পরিবর্তন আসল না। তাই তাদের ওপর পুনরায় আল্লাহ্‌ আযাব নাযিল করলেন। এবার পাঠালেন উকুন ও ঘুন। উকুনে ফেরাউন সম্প্রদায়ের লোকদের মাথায় কেশ এবং পোশাক পরিচ্ছদ পরিপূর্ণ হয়ে গেল। যেন উকুনের ঢল নেমেছে। উকুনের কামড়ে তারা … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৫

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৪ পড়তে এখানে ক্লিক করুন আল্লাহ তায়ালা হযরত মূসা (আ)-এর দোয়া মঞ্জুর করলেন এবং বন্যা দিয়ে তাদেরকে শস্তি দেয়ার ফয়সালা করলেন। নীল নদের পানি ও আকাশের বৃষ্টির পানি মিলে মিসরে বন্যার তাণ্ডব শুরু হল। মিসরীদের ঘরবাড়ি, শস্যক্ষেত সবকিছু বন্যায় প্লাবিত হয়ে গেল। ফেরাউন সম্প্রদায়ের এমন কোন গৃহ বা বাড়ি এবং … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৪

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৩ পড়তে এখানে ক্লিক করুন আল্লাহ্‌ তায়ালা হযরত মূসা ও হযরত হারুন (আ)-এর প্রতি ওহী পাঠালেন যে, ফেরাউনের লোকেরা বনী ইসরাঈলীদের ইবাদতখানা ভেঙ্গে দেওয়াতে তারা যেন মানসিক দিক থেকে দুর্বল না হয়ে পড়ে। আপনারা তাদেরকে বলুন, তারা যেন প্রত্যেক স্ব স্ব গৃহে আলাদা আলাদা ইবাদতখানা তৈরি করে নেয়। আর প্রত্যেকটি … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ৩

ফেরাউনের পরাজয়ের পর – পর্ব ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন দীর্ঘ দিন পর্যন্ত আমরা নবীর আগমনের পথের দিকে চেয়ে থেকে কিবতীদের সমস্ত জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছি। অতঃপর আপনি নবী হয়ে আমাদের মধ্যে আগমন করেছেন। আপনাকে পেয়ে আমরা ফেরাউনের জুলুম হতে আশু মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলাম। কিন্তু আপনার আবির্ভাবের পর এক দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হতে চলেছে অথচ … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!