হরিপুরের হরেক কান্ড–ষষ্ঠ পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের সপ্তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। শেষরাতে বৃষ্টি থেমে দুর্যোগ কেটে গেল। সকালবেলায় কুয়াশায় মাখা একটু রোদও উঠল। এই সাতসকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছে মদন হালদার আর সুজন বোস। দুজনেরই বয়স সত্তরের ওপরে। মদন বলল, এবার গাঁয়ে একটা অনাসৃষ্টি না হয়েই যায় না। সুজন সায়েন্স জানা লোক। বিলেতে আমেরিকায় বিজ্ঞানী হিসেবে অনেকদিন চাকরি করে এসেছে। শেষ … বিস্তারিত পড়ুন

একজন মা–১ম পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ছেলের বউটা খুব অত্যাচার করে মনার মার উপর। কত আশা নিয়ে ছেলেটাকে বিয়ে করিয়েছিলেন। স্বামী যতদিন বেচেছিলো সবই ঠিক ছিলো। স্বামী মারা যাওয়ার পর কখন যে সব বদলে গেলো টেরই পায়নি মনার মা। যেই সংসারে সে ছিলো কর্ত্রি সেই সংসারে আজ সে বোঝা। তারচেয়ে বড় কথা প্রতিদিন এমন … বিস্তারিত পড়ুন

একজন মা–শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। একদিন অনুরোধ করলো যাতে তার ছেলেকে একটা চাকরি দেখে দেওয়া হয়। যেহেতু পরিবারটির নিজস্ব রিয়েল এস্টেট ব্যাবসা ছিলো তারা তাই আসাদকে একটি সাইটে দারোয়ান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে দিলো। আর মনার মাকে বুদ্ধি দিলো গ্রামে নিজের টাকায় একটা ঘর করতে লাগলে তারা সহায়তাও করবে। দিন বেশ ভালোই কেটে যাচ্ছিলো। … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–১ম পর্ব–শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। গদাই নস্কর ডাকাতি ছাড়লে হবে কী,হাক ডাক ছাড়েনি,আরে নগেন দারাগা চাকুরি থেকে রিটায়ার করছেন বটে,কিন্তু দাপট যাবে কোথায়?গদাই যখন ডাকাত ছিল আর নগেন যখন দারোগা,তখন দুজনে বিস্তর লড়াই হয়েছে।গদাই কে দুইবার গ্রেফতার করেছিল নগেন,দুইবার নগেন গারদ ভেঙে পালায়।দু,জনেই ছিলেন দুজনের জাত শত্রু এখন যে তারা দু,জন দুজকে পছন্দ … বিস্তারিত পড়ুন

হরিপুরের হরেক কান্ড–২য় পর্ব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আবার ওই হাসির শব্দ পেলেই মহেন্দ্র তার মুদির দোকানের ঝাঁপ ফেলে হিসেব করতে বসে। শূলপাণি যেই হাসল, অমনি অন্নদাপিসি তাঁর জপ-আহ্নিক সেরে উঠে পড়েন। আর প্রবৃদ্ধ অন্নদাচরণ তাঁর ঠাকুদার আমলের পকেট-ঘড়িটার সময় ওই হাসির সঙ্গে রোজ মিলিয়ে নেন। আটটা বাজে-বাজে। ঘন ঘন ঘড়ি দেখছেন রাজদ্রোহী পবনকুমার। আটটা বাজলেই … বিস্তারিত পড়ুন

“ওয়ারন” (মা দিবসের গল্প)— রংবাহারী

এক ভয়ংকর স্বপ্নটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না রু এর। স্বপ্নে সে একটা ছোট শিশুকে দেখে। শিশুটি ভয়ে কান্না করছে। নিজের শৈশবের কোন কিছুই মনে নেই রু এর। তবুও সে শিশুটিকে চিনতে পারে। শিশুটি সে নিজেই। ভয়ে কান্নারত। এমন সময় একজন মমতাময়ী মহিলা এসে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। আদর করে বলে, ” কি হয়েছে আমার … বিস্তারিত পড়ুন

আত্বতৃপ্তি —- শুচী

ছোট্ট পুরানো রেডীওটায় ঘ্রার ঘ্রার শব্দ । মফিজ খবর শোনার বৃথা চেষ্টা করছে ।অনেক জোরে দুই তিনটা চড় মারতেই বেশ শোনা যাচ্ছে । মফিজ ভাবছে এবার হাতে টাকা পেলে নতুন একটা  কিনে নেবে। রেডীও ছাড়া থাকা যায় নাকি ! নাহ্ কিছু ভাল লাগছে না তার।  এ চ্যানেল সে চ্যানেল ঘুরাতে ঘুরাতে হঠ্যাৎ ভেসে আসে একটা … বিস্তারিত পড়ুন

বাবা ও ছেলে—- আততায়ী

ছোট একটা সংসার। বাবা, মা, ছোট ছেলে এবং ছেলেটার দাদা। দাদার অনেক বয়স হয়ে গেছে। কোন কাজ করার শক্তি নেই। সারাদিন এক বিছানায় পড়ে থাকে। একদিন ছেলেটার বাবা একটা ঝুড়ির উপর বুড়োকে বসিয়ে ছেলের হাত ধরে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। যাচেছ, যাচ্ছে। বেশ কিছু দূর যাওয়ার পর ছেলেটা হঠাৎ তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, “বাবা, তুমি … বিস্তারিত পড়ুন

দ্বীপ্ত অঙ্গীকার — শুচী

আরিফ জানালার কাছে বসে একটা বইতে বৃথা মনযোগ দেবার চেষ্টা করছে । সামনে এইচ,এসসি পরীক্ষা । কিন্তু পরীক্ষাটা শেষ পর্যন্ত দেয়া হবে কিনা সে জানেনা । চারিদিকে শুধু মিছিল আর দাবি আদায়ের কোলাহল । বাঙ্গালী জাতি  বায়ান্নতে সশব্দে সমস্ত রাজপথ রাঙ্গিয়ে তুলেছিল নিজেদের আত্মপরিচয়ে পরিচিত হবার জন্য। সেই আন্দোলনে শুধু বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিই  … বিস্তারিত পড়ুন

সাদা রঙের কালো কীট—মহাসিন মহী

সারা পাড়াজুড়ে সবার মুখে মুখে একই কথা, কেন মারবে? মারার কি দরকার, বউ ভাল না লাগলে তালাক ঠুকে দিক তবেই তো ঝামেলা চুকে যায়। এ নিয়ে বার দুই দরবারও হল ছেলে পক্ষ আর মেয়ে পক্ষতে মিলে। কিন্তু কোন সমাধান  নাই, কারণ যখন সবাই এসে জড়ো হয় তখন আর নুরুমিয়া আর উপস্থিত থাকেনা। অথছ কেউ কিছু … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!