গল্পের বিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। জগা আর রামপ্রসাদের এক রাত্তিরেই বেশ ভাব হয়ে গেছে। রামপ্রসাদ দুপুরে জগার ঘরে খেতে বসে বলল, আরে এ জগুয়া, তু কি রোজ এইসন খানা খাস নাকি রে বেওকুফ? জগা কাঁচুমাচু হয়ে বলল, আমি গরিব মানুষ, এর চেয়ে আর বেশি কী করতে পারি বলো তো রামপ্রসাদদাদা? ডাল ভাত আর … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের একবিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। সব শুনে সুজনবাবু একটু উত্তেজিত হয়ে বললেন, “সাতপয়সার হাট! গগনচাঁদের হাটই সাতপয়সার হাট ! খবর ঠিক তো !” পাগলু বলল, “যে আজ্ঞে। দিনুগুণ্ডা এদের দুজনকে বলেছে।” “তার কথায় বিশ্বাস কী ?” “আজ্ঞে সেটা যে দিনুর মামার বাড়ি। দিনুর মামাই হল সাতকড়ি।” “বটে!” “যে আজ্ঞে। তার সাতানব্বই বছর বয়স … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের দ্বাবিংশ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পবনকুমার আর মহেন্দ্র যখন স্থানত্যাগ করার উপক্রম করছে তখন হঠাৎ একটা শব্দ পেয়ে দুজনেই দাঁড়িয়ে পড়ল। শব্দটা বেশ জোরালোই, কে যেন সুজনের দরজার তালা ভাঙার চেষ্টা করছে। ঝনাৎ-ঝনাৎ করে বারতিনেক শব্দ হল। তারপরই ঝড়াক করে দরজাটা খুলে ঘরে ঢুকল একটি অন্ধকার মানুষ।অন্ধকার বলে তাকে দেখা গেল না ঠিকই, … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। তিনজনেই ফের উঠে পড়লেন । পরঞ্জয় বললেন, বিশ্রাম নিয়ে ভাববেন না। আমরা বরং সাতকড়ির বাড়ির ধারে কাছে থানা গেড়ে থাকি। পবনকুমার বললেন, সেইটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মহেন্দ্র বলে উঠলেন, কিন্তু সুজনবাবু যে রকম মরিয়া হয়ে উঠেছেন তাতে গুলিটুলি চালিয়ে দেবেন না তো ! পরঞ্জয় গম্ভীর হয়ে বললেন, অসম্ভব … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের অষ্টম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন ওরে না না, এ সেইসব কাণ্ড নয়। এ হল অশৈলী ব্যাপার। শূলপাণিকে যে নিয়েছে তোর পিসেমশাইকে সে-ই নিয়েছে। তাকে চিরকাল দেখে এসেছি, কোনও কালে আমাকে না বলে এক পাও কোথাও যায় না। তেমন মানুষই নয়। বাক্স, বিছানা, বন্দুক এত সব জিনিস বয়ে নিয়ে যাওয়া কি একজন মানুষের কাজ, … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। পাগলু সঙ্গে সঙ্গে হাতজোড় করে বলল, উরেববাস, পবনবাবু! প্রাতঃপেন্নাম হই, প্রাতঃপেন্নাম হই, তা আপনি এখানে? কাজেই এসে পড়েছি। ভিনগাঁয়ে অচেনা জায়গায় তোমাদের দেখে ভারি ভালও লাগছে। তোমরা কেন এসেছে তাও জানি। আর দেরি না করে এই গাছ বেয়ে ছাদে উঠে যাও। ভেতরে ঢোকার পথ পাবে, সুজনবাবু আর নিতাই … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের নবম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। জগা ভয় খেয়ে বলল, যে আজ্ঞে। খালের ওপর একখানা পুরনো নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো। তার ওপারে বাবলাবনের ভেতর দিয়ে একখানা জঙ্গুলে পথ আছে বটে, কিন্তু লোকবসতি নেই। লোকটা জগাকে বাঁশের সাঁকোর মুখটায় এনে ফেলল, ঘাড়টা এমন চেপে ধরে আছে যে জগা অন্যরকম কিছু করতে পারছে না। সে বলল, এবার … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। প্রচণ্ড কষ্ট হচ্ছে সলিম আলীর। বুকের মধ্য হতে হৃৎপিণ্ডটা ঠেলে বের হয়ে আসতে চাইছে। অনেক কষ্টে এতক্ষণ কাশির বেগটা সামাল দিয়েছেন। এখন আর পারছেন না। হাত দু’টো চরম বিরোধিতা করতে চাইছে। হাতের মধ্যে রিকসার হ্যান্ডেল দু’টো পিছলে যাওয়ার আগে রিকসাটা রাস্তার বাঁ-পাশ ঘেষে দাঁড় করালেন। তারপর সিট থেকে … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের দশম তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন গোপেশ্বরকে দেখে অবাক হওয়ার কিছু ছিল না। হরিপুরে আজ হাটবার, আর হাটবারে কে না হাটে আসে। তবে জগা আর পাগলু একটু ঘাবড়ে গেছে, যদি গোপেশ্বর তাদের কথাবার্তা শুনে থাকে! খুন-খারাপ নিয়ে কথাবার্তা তো ভাল নয়। গোপেশ্বরের মুখ দেখে তার মনের ভাব বুঝবার উপায় নেই। ভারি অমায়িক মুখে … বিস্তারিত পড়ুন
গল্পের একাদশ তম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। জগা বলল, আজ্ঞে না। ওখানে গিয়ে হবেটা কী? শূলপাণি পাগল মানুষ, কুকুর-বেড়াল নিয়ে থাকত, তার বাড়িতে হানা দিয়ে হবে কোন লবডঙ্কা ? তা বটে। কিন্তু শূলপাণি যে নিয্যস পাগল একথাটা আমার প্রত্যয় হয় না। আমার বরাবরই মনে হয়েছে শূলপাণি একজন সাজা পাগল। পাগলু অবাক হয়ে বলে, বটে … বিস্তারিত পড়ুন
দুঃখিত!