বংকা স্যারের ব্যঙ্গচিত্র — শৈবাল চক্রবর্তী-চতুর্থ পর্ব

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বলছ কি তুমি? বংকিম-স্যারের মাথার চুল খাড়া হয়ে ওঠে। বলছি কি সাধে। লক্ষণ যে সব মিলে যাচ্ছে। লম্বা দাঁড়ি, পাঁচিলের ওপর বসে ফ্যালফ্যাল করে তাকানো ; রাম রাম।” লাঠিগাছাটা টেনে নিয়ে উঠে দাঁড়ান রাজেন ভট্টচার্জ, চলি হে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ভূতেদের আবির্ভাবের পক্ষে বড় অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। আর … বিস্তারিত পড়ুন

কাঁচপোকা

কি এক সময় ছিল! কেমন যেন উদ্ভ্রান্ত, পাগল করা সময়। সেই সময় খালি মনে হত কেউ আমাকে পাত্তা দেয় না। কেউ আমার কথা শোনে না। রাস্তায় বের হলে মনে হত আমার দিকেই যেন সবাই বিদ্রূপ সহকারে তাকিয়ে আছে। একলা দুপুরে গলার কাছে কান্না এসে আটকে থাকত গুটলি পাকিয়ে। কি যেন করতে ইচ্ছে হত! কোথায় যেন … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। শামসুল হকের মনটা হঠাৎ করে খারাপ হয়ে গেছে। তিনি নিজেও বুঝতে পারছেন না কেনো তার মনটা খারাপ হলো। অথচ যে কারণে মন খারাপ, সেটা বড় কোনো বিষয় নয়। অফিস শেষে বাসে করেই বাড়ি ফিরছেন তিনি। প্রতিদিনকার মতো আজও বাস থেকে নামলেন। এখান থেকে তার বাসা রিকসায় করে গেলে … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। দরোজা খুলে দিল রেহানা শামসুল হকের একমাত্র মেয়ে। ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় সে। শামসুল হক ভেতরে প্রবেশ করলেন। ‘তোমার মা কই?’ জিজ্ঞেস করলেন তিনি। ‘মা একটু শুয়ে আছেন।’ জবাব দিল রেহানা। ‘কেনো, এই অবেলায় শুয়ে কেনো?’ ‘না, মানে—’ ‘তুমি কি জন্য এসেছো দরোজা খুলতে?’ ঝাঁঝিয়ে উঠলেন শামসুল হক। … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-৩য় পর্ব

গল্পের শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ‘আচ্ছা রাহেলা, তোমার মনে আছে সেই দিনগুলোর কথা, যখন আমরা গ্রামে থাকতাম। ছোটখাট ব্যবসা করতাম আমি। সকালে বেরিয়ে যেতাম আর সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসতাম। তুমি গরম ভাত হাজির করতে সামনে। আমি খেতাম আর তুমি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে। আমি কতবার বলেছি, কিন্তু তুমি কখনও আমার সাথে খেতে রাজি হওনি। … বিস্তারিত পড়ুন

পথের বাঁকে–জুবায়ের হুসাইন-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। অতীত না থাকলে মানুষের কিছুই থাকতো না। এই দেখ না, অতীত আছে বলেই তো আমরা সেই অতীত থেকে স্মৃতি রোমন্থন করতে পারছি। আসলে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই কিছু না কিছু সুখের স্মৃতি থাকে যেগুলো কখনও মুছে যাবার নয়। জীবনের কোনো না কোনো বাঁকে মানুষ সেগুলো স্মরণে আনে এবং সেখান … বিস্তারিত পড়ুন

চার মহিষের ডাক- ১ম পর্ব

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। মেঘের তুমুল হাকডাক চলছে। কিছুক্ষণ আগেই শুরু হয়েছে মাত্র। সময়ের সাথে তার গর্জনও বাড়ছে। শুরুতে দুই চার মিনিট পর পর। কোথাও যেন জড়ো হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে মেঘ। দূরে কোথাও ঘুম ভাঙছে বাকি সব মেঘেদের। একটা মেঘের ডাকের পরে দূর থেকে ভেসে  আসে আরও কয়েকটি মেঘের ডাক। মুহূর্তেই আলো … বিস্তারিত পড়ুন

চার মহিষের ডাক- ২য় পর্ব

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। চার মহিষ মনে করেছিল এবার বুঝি একটা স্থায়ী ঠিকানা হলো। কিন্তু দিন কয়েক পরে একদিন উদয় সিংয়ের বসার ঘর থেকে তাদের নিয়ে বেশ কথা শুনতে পায়। হরিয়ানার গ্রাম থেকে  ছুটে আসা তাদের গৃহস্থের কণ্ঠও শোনা যায়। উদয় সিং গৃহস্তকে বলে, চার চারটে মহিষ চুরি যাচ্ছে, আর আপনারা কেউ … বিস্তারিত পড়ুন

চার মহিষের ডাক-৩য় পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। লাফিয়ে উঠল সে। চারটি মহিষ একসাথে সমান তালে দৌড়াচ্ছে আর চিৎকার করছে। মঈনুলের বুঝতে বাকি রইল না মহিষ চারটা ভারত থেকে পালিয়ে এসছে, অথবা চোরের হাত থেকে ছুটে এসেছে। মুতু বাদ দিয়ে মঈনুল মহিষ চারটাকে আটকানোর চেষ্টা করল। কিন্তু এত বড় বড় মহিষ তার পক্ষে আটকানো সম্ভব না। … বিস্তারিত পড়ুন

চার মহিষের ডাক- শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। শবাকি দুটো কসাইদের দিয়ে দেয়া যাবে। কিন্তু না, সুবেদার সাহেব আইনের বাইরে যাবেন না। তিনি মহিষ চারটাকে কাস্টমসে দিয়ে দেবেন বলে চেয়ারম্যানকে জানিয়ে দিলেন। সেখানে সবার সম্মুখে নিলামে ওঠানো হবে। কাঁঠালের ছায়ায় বেশ ঘুম ঘুম লাগছে মহিষগুলোর। বিকেল হয়ে গেছে। সামনের খাবারগুলো শেষ হয়ে আবার নতুন খাবারও এসেছে। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!