যুগলাঙ্গুরীয়–অষ্টম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের নবম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   হিরণ্ময়ী রাজাকে দেখিয়া বিস্মিতা হইলেন। রাজা দীর্ঘাকৃতি পুরুষ, কবাটকক্ষ; দীর্ঘহস্ত ; অতি সুগঠিত আকৃতি ; ললাট প্রশস্ত ; বিস্ফারিত, আয়ত চক্ষু ; শান্ত মূর্ত্তি—এরূপ সুন্দর পুরুষ কদাচিৎ স্ত্রীলোকের নয়নপথে পড়ে। রাজাও শ্রেষ্ঠিকন্যাকে দেখিয়া জানিলেন যে, রাজাবরোধেও এরূপ সুন্দরী দুর্লভ। রাজা কহিলেন, “তুমি হিরণ্ময়ী?” হিরণ্ময়ী বলিলেন, “আমি আপনার … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–নবম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। হিরণ্ময়ী রাজমহিষী, ইহা শুনিয়া হিরণ্ময়ী অত্যন্ত বিস্মিতা হইলেন। কিন্তু কিছুমাত্র আহ্লাদিত হইলেন না। বরং বিষণ্ণা হইলেন। ভাবিতে লাগিলেন যে, “আমি এত দিন পুরন্দরকে পাই নাই বটে, কিন্তু পরপত্নীত্বের যন্ত্রণাভোগ করি নাই। এক্ষণ হইতে আমার সে যন্ত্রণা আরম্ভ হইল। আর আমি হৃদয়মধ্যে পুরন্দরের পত্নী—কি প্রকারে অন্যানুরাগিণী হইয়া এই মহাত্মার … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–১ম পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   বীপের শরীরের কোনো এক কোণে হঠাৎ একদল হাসিখুশি বদ্রীপাখি ডেকে উঠল। হুমদো জ্যাকেট, টুপি আর দস্তানায় আপাদমস্তক ঢেকে সবে ডিপার্টমেন্টের কাচের সদর দরজা ঠেলে বাইরের উৎপটাং ঠাণ্ডায় পা রেখেছে দ্বীপ। বিন্দুমাত্র ধারণা নেই সেল ফোনটা তার অজস্র পকেটের ঠিক কোনটায় বাজছে, তাই সেটা খোঁজার কোনো চেষ্টাই করল … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–২য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আনসারিং মেশিনের আলোটা দপদপ করছে। ভয়েস মেল শোনার বোতামটা টিপে দিয়ে, একটা সিগারেট ধরিয়ে মোড়ার ওপর পা তুলে সোফায় গা এলিয়ে বসল দ্বীপ। মেসেজে মায়ের গলা: ‘নিশ্চয় বেরিয়েছিস। কাল সকালে একবার ফোন করিস বাবা! আর সাবধানে গাড়ি চালাস! বড় চিন্তা হয়! রাখছি।’ আমেরিকায় ড্রাইভিং নিয়ে মায়ের বরাবরই দুশ্চিন্তা। … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–৩য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   বিস্কুট আগেই খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। এখন সিগারেটটায় সুখটান দিয়ে আগে সেটা অ্যাশ ট্রের মধ্যে ভালো করে ঘষে ঘষে নেভায় দ্বীপ। তারপর এক চুমুকে চায়ের বাকিটা শেষ করে উঠে পড়ে রওনা হয় বাথরুমের দিকে। শীতের সময় বাইরে থেকে ফিরলেই বড় গা ম্যাজম্যাজ করে তার, তাই উষ্ণ জলে ভালো … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–চতুর্থ পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের পঞ্চম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বড় লিভিংরুমটায় সুখময়দা জনা দশেককে নিয়ে জমিয়ে বসেছেন। দ্বীপ ঢুকতেই তিনি হাঁক পাড়লেন, —’আরে ক্রুসোভায়া! এসো এসো! এত দেরি যে?’ —’কী করব দাদা, স্কুল থেকে বাড়ি গিয়ে আবার এতটা রাস্তা আসা……. বোঝেনই তো! দ্বীপ ধরাচুড়ো খুলে ক্লোসেটে রাখতে রাখতে বলল। সুখময়দার আশপাশ থেকে আরও দু-চারজন তার দিকে হাত … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি-পঞ্চমপর্ব –সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ষষ্ট অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   হাসল। প্রসূন দত্তর লাল হয়ে যাওয়া মুখ দেখে বোঝা গেল মন্তব্যটা তার গায়ে লেগেছে। সে বলল, —’এই হল মুশকিল! ওখানকার সমস্যা নিয়ে কিছু বলতে গেলেই সব ডিফেন্সিভ হয়ে পড়ে। আরে বাবা, ধুলো ঝাঁট দিয়ে খাটের তলায় পাঠালেই কি ঘর পরিষ্কার হয়?’ উদয়নও ছাড়ার পাত্র নয়। প্রসূনের কথা … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য ৩য় পর্ব

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন অসহ্য!’ মনে হবে তাঁর। তখনই হাত বাড়িয়ে নিভিয়ে দেবেন আলোটা। নরম অন্ধকারে ঢেকে যাবে চারিদিক। ‘ওই স্টেশনের ত্রিসীমানায় আর যাব না কোনোদিন। মার্কেটিং এর কাজে যদি যেতেই হয় ওদিকটায় তাহলে দুটো স্টেশন এগিয়ে নামবো। কিংবা …’—ভাবতে ভাবতে চোখে ঘুম জড়িয়ে আসবে সিদ্ধার্থের। আধোঘুমে তিনি টের পাবেন বিছানায় তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য চতুর্থ পর্ব

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন সিদ্ধার্থ ভাববেন কি হবে সেখানে গিয়ে। তার চেয়ে ট্রেনে থাকাই ভালো। সেই ভেবে সটান শুয়ে পড়বেন চাদর মুড়ি দিয়ে। কিন্তু একটু পরেই সেই বেয়াড়া অস্বস্তিটা ঘিরে ধরবে সিদ্ধার্থকে। আবার মনে হবে গলার কাছে কি একটা দলা পাকিয়ে শ্বাসটা আটকে দিচ্ছে তার। অনেক কষ্টে যে অস্বস্তিটাকে দাবিয়ে রেখেছেন তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

অযাত্রা–দিবাকর ভট্টাচার্য শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ‘এখন শান্তি’—কথাটা সিদ্ধার্থের কানে এসে বাজবে অদ্ভুতভাবে। তখনই সিদ্ধার্থ মুখটা ঘুরিয়ে তাকাবেন দূরের ওই বেঞ্চিটির দিকে। তারপর চায়ের ভাঁড়টি হাতে নিয়ে ফিরে আসবেন ওই বেঞ্চিটায়। ভাঁড়ে একটা ছোট্ট চুমুক দিয়ে টানটান হয়ে বসবেন ওখানে। ঘাড় উঁচু করে তাকাবেন সামনের দিকে। তারপর ডাইনে, বাঁয়ে এবং আবার সামনের দিকে। তখন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!