পাপ ও পাপের সাজা— পথিক

বয়স অল্প বলে কোন অশ্র আমি পাইনি,৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্বে আমি ছিলাম বার্তা বাহক।একটি সাইকেল ছিল কিন্তু গ্রামের পথে সাইকেল চালানো ছিল কষ্টসাদ্ধ তাই পায়ে হেটে কিংবা দৌড়ে বার্তা বাহনের কাজ করতাম।ক্রিকেটে পেস বলার ছিলাম তাই গ্রেনেড ছুড়বার কাজটা আমিই করতাম সবার চাইতে ভাল। যুদ্ধের একেবারে শেষের দিকে, আমরা মুক্তি যোদ্ধারা বুঝতে পারছিলাম দেশ অল্প … বিস্তারিত পড়ুন

রহস্যময় সেই কলটি (গল্প)—এস, এম, তাহমিদুর রহমান

আমি একটি মোবাইল কোম্পানীতে কাজ করি। যারা আমার এ লেখাটি পড়ছেন হয়ত তাদের অনেকের সাথেই ফোনে কথা হয়েছে আমার। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। আমার কাজ মোবাইলে কাস্টমারদের কথা শুনা অর্থাৎ তাদের অভিযোগ বা সমস্যাগুলো শুনে তার সমাধান দেওয়া।প্রতিদিনের মত আজও অফিসে এসেছি আমি। এসেই কল রিসিভ করলাম। -হ্যালো স্লামালাইকুম -হুম। হ্যালো -জ্বি বলুন স্যার। কিভাবে আপনাকে … বিস্তারিত পড়ুন

মানুষ ও পাগলের গল্প

প্রযুক্তির কল্যানে আমরা দূরত্ব ভুলে গেছি। বাড়ি, অফিস, সাইবার ক্যাফে- যেখানেই যাই, কিছু বলার জন্য, শোনার জন্য, আদান প্রদানের জন্য। আবেগ, অনুভূতি, ভালবাসা, যন্ত্রণা, আন্তরিকতা। কখনো হাসি, কখনো কাঁদি। টুকরো কিছু মুহূর্ত নিয়ে- আমার এই গল্প। নাম দিয়েছি-“মানুষ ও পাগলের গল্প”। নেটেই পরিচয়। ধন্যবাদ, মন্তব্য, প্রেরণা, আন্তরিকতা। চ্যাটিং। লিখেই কথা বলা। মুখের কোন ব্যবহার নেই। … বিস্তারিত পড়ুন

অসমাপ্ত গল্প –নীল_কাব্য

বাসা থেকে নাস্তা সেরেই দৌড় দিল নিলয়, স্কুলে আজ দেরী হয়ে গেল নতুন ক্লাস, নতুন স্কুল। প্রথম ক্লাসেই দেরী, ক্লাশ শুরু হয়ে গেছে আরো ১৫মিনিট আগে, ক্লাশ রুমে প্রবশ করতেই ম্যাডামের কড়া ঝাড়ি খেতে হল ওর, মনে মনে মাকে আচ্ছা মত বকল ও, মা যদি নাস্তা তৈরী করতে দেরী না করত তাহলে আজ ক্লাশ ভর্তি … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–সপ্তম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের অষ্টম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। বিবাহের পর পঞ্চমাষাঢ়ের শুক্লা পঞ্চমী আসিয়া উপস্থিত হইল। হিরণ্ময়ী এ কথা স্মরণ করিয়া সন্ধ্যাকালে বিমনা হইয়া বসিয়াছিলেন। ভাবিতেছিলেন, “গুরুদেবের আজ্ঞানুসারে আমি কালি হইতে অঙ্গুরীয়টি পরিতে পারি। কিন্তু পরিব কি? পরিয়া আমার কি লাভ? হয়ত স্বামী পাইব, কিন্তু স্বামী পাইবার আমার বাসনা নাই। অথবা চিরকালের জন্য কেনই বা পরের … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–অষ্টম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের নবম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   হিরণ্ময়ী রাজাকে দেখিয়া বিস্মিতা হইলেন। রাজা দীর্ঘাকৃতি পুরুষ, কবাটকক্ষ; দীর্ঘহস্ত ; অতি সুগঠিত আকৃতি ; ললাট প্রশস্ত ; বিস্ফারিত, আয়ত চক্ষু ; শান্ত মূর্ত্তি—এরূপ সুন্দর পুরুষ কদাচিৎ স্ত্রীলোকের নয়নপথে পড়ে। রাজাও শ্রেষ্ঠিকন্যাকে দেখিয়া জানিলেন যে, রাজাবরোধেও এরূপ সুন্দরী দুর্লভ। রাজা কহিলেন, “তুমি হিরণ্ময়ী?” হিরণ্ময়ী বলিলেন, “আমি আপনার … বিস্তারিত পড়ুন

যুগলাঙ্গুরীয়–নবম পর্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

গল্পের শেষ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। হিরণ্ময়ী রাজমহিষী, ইহা শুনিয়া হিরণ্ময়ী অত্যন্ত বিস্মিতা হইলেন। কিন্তু কিছুমাত্র আহ্লাদিত হইলেন না। বরং বিষণ্ণা হইলেন। ভাবিতে লাগিলেন যে, “আমি এত দিন পুরন্দরকে পাই নাই বটে, কিন্তু পরপত্নীত্বের যন্ত্রণাভোগ করি নাই। এক্ষণ হইতে আমার সে যন্ত্রণা আরম্ভ হইল। আর আমি হৃদয়মধ্যে পুরন্দরের পত্নী—কি প্রকারে অন্যানুরাগিণী হইয়া এই মহাত্মার … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–১ম পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ২য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।   বীপের শরীরের কোনো এক কোণে হঠাৎ একদল হাসিখুশি বদ্রীপাখি ডেকে উঠল। হুমদো জ্যাকেট, টুপি আর দস্তানায় আপাদমস্তক ঢেকে সবে ডিপার্টমেন্টের কাচের সদর দরজা ঠেলে বাইরের উৎপটাং ঠাণ্ডায় পা রেখেছে দ্বীপ। বিন্দুমাত্র ধারণা নেই সেল ফোনটা তার অজস্র পকেটের ঠিক কোনটায় বাজছে, তাই সেটা খোঁজার কোনো চেষ্টাই করল … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–২য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের ৩য় অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আনসারিং মেশিনের আলোটা দপদপ করছে। ভয়েস মেল শোনার বোতামটা টিপে দিয়ে, একটা সিগারেট ধরিয়ে মোড়ার ওপর পা তুলে সোফায় গা এলিয়ে বসল দ্বীপ। মেসেজে মায়ের গলা: ‘নিশ্চয় বেরিয়েছিস। কাল সকালে একবার ফোন করিস বাবা! আর সাবধানে গাড়ি চালাস! বড় চিন্তা হয়! রাখছি।’ আমেরিকায় ড্রাইভিং নিয়ে মায়ের বরাবরই দুশ্চিন্তা। … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরসূরি–৩য় পর্ব-সুনন্দ কুমার স্যান্যাল

গল্পের চতুর্থ অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   বিস্কুট আগেই খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। এখন সিগারেটটায় সুখটান দিয়ে আগে সেটা অ্যাশ ট্রের মধ্যে ভালো করে ঘষে ঘষে নেভায় দ্বীপ। তারপর এক চুমুকে চায়ের বাকিটা শেষ করে উঠে পড়ে রওনা হয় বাথরুমের দিকে। শীতের সময় বাইরে থেকে ফিরলেই বড় গা ম্যাজম্যাজ করে তার, তাই উষ্ণ জলে ভালো … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!