দৃপ্ত ঈমানের ফুলকি

নাম হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা)। দুরন্ত সাহসী এক সাহাবী। অত্যন্ত মেধাবী ও অসাধারণ জ্ঞানী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। তবে স্বভাবে ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী ও অতিশয় দীনহীন। তিনি খুব সাধারণবাবে জীবনযাপন করতেন। তাঁর জীবনচলায় বাহুল্য বলতে কিছু ছিল না। জাঁকজমক ও চাকচিক্য তিনি মোটেও পছন্দ করতেন না। কোনো রকমে চলতে পারলেই তিনি খুশী হতেন। একদিনের … বিস্তারিত পড়ুন

বংশ মর্যাদা

বন্ধুরা, আমাদের অনেক অনেক আদর আর শুভেচ্ছা নাও। আশাকরি পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভাল ও সুস্থ আছো। তোমরা নিশ্চয়ই জানো যে, বর্তমান পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষ কোনো না কোনো পরিবারে বাস করে। এসব পরিবারে সকল সদস্যই অন্যদের কমবেশী ভালবাসে। তবে সব পরিবারই যে আদর্শ পরিবার এ কথা বলা না গেলেও বিশ্বের সকল মুসলমান ও আল্লাহর কাছে … বিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের অনন্য সম্রাট সুলাইমান (আঃ)

হযরত দাঊদ (আঃ)-এর মৃত্যুর পর সুযোগ্য পুত্র সুলায়মান তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাবের ন্যূনাধিক দেড় হাযার বছর পূর্বে তিনি নবী হন। সুলায়মান ছিলেন পিতার ১৯জন পুত্রের অন্যতম। আল্লাহ পাক তাকে জ্ঞানে, প্রজ্ঞায় ও নবুঅতের সম্পদে সমৃদ্ধ করেন। এছাড়াও তাঁকে এমন কিছু নে‘মত দান করেন, যা অন্য কোন নবীকে দান করেননি। ইমাম বাগাভী ইতিহাসবিদগণের … বিস্তারিত পড়ুন

ইলিয়াস (আঃ)

ইলিয়াস (আঃ) ছিলেন বনী ইসরাইলদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নবী। ছিলেন বড় ইবাদাত গুজার, আল্লাহভীরু এবং বিশাল ব্যক্তিত্বের অধিকারী। কুরআন মাজীদে তাঁর নাম তিন বার উল্লেখ করা হয়েছে। উল্লেখ হয়েছে সূরা আনয়ামের ৮৫ আয়াতে এবং সূরা সাফফাতের ১২৩ ও ১৩০ আয়াতে। তিনি আল্লাহর কাছে বড় মর্যাদাবান ও সম্মানিত ছিলেন। কুরআন মাজীদে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর উপর সালাম … বিস্তারিত পড়ুন

আলইয়াসা (আঃ)

আল কুরআনে হযরত আলইয়াসা “ইসমাঈল, আলইয়াসা, ইউনুস এবং লুত এদের প্রত্যেককেই আমি বিশ্ববাসীর উপর মর্যাদাবান করেছি।” (সূরা আল আনয়াম, আয়াত ৮৬) “আর ইসমাঈল, আলইয়াসা যুলকিফলের কথা স্মরণ করো। এরা প্রত্যেকেই ছিলো মহোত্তম।’’ (সূরা সোয়াদ, আয়াত ৪৮) আল কুরআনে হযরত আলইয়াসার নাম এই দুইটি স্থানেই উল্লেখ হয়েছে। মহান আল্লাহ তাঁকে তাঁর শ্রেষ্ঠ নবী রাসুলদের মাঝে গণ্য … বিস্তারিত পড়ুন

মাছওয়ালা নবী ইউনুস (আঃ)

“আর ইউনুস ছিলো অবশ্যই রাসুলদেরই একজন।” (আল কুরান-৩৮ ; ১৩৯) হযরত ইউনুস বিন মাত্তা (আঃ)-এর কথা পবিত্র কুরআনের মোট ৬টি সূরার ১৮টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। সূরা ইউনুস ৯৮ আয়াতে তাঁর নাম ইউনুস, সূরা আম্বিয়া ৮৭ আয়াতে ‘যুন-নূন’ এবং সূরা ক্বলম ৪৮ আয়াতে তাঁকে ‘ছাহেবুল হূত’ বলা হয়েছে। ‘নূন’ ও ‘হূত’ উভয়ের অর্থ মাছ। যুন-নূন ও … বিস্তারিত পড়ুন

ইবরাহীম পুত্র ইসহাক (আঃ)

পূর্ব কথা আপনারা আগেই জেনে এসেছেন মহান রাসুল আল্লাহর বন্ধু ইবরাহীম (আঃ) এর কাহিনী। শুনেছেন তাঁর অগ্নীপরীক্ষার কথা, হিজরতের কথা এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে দেশ থেকে দেশান্তরে ঘুরে বেড়ানোর কথা। শেষ বয়েসে মহান আল্লাহ তাঁকে দুটি পুত্র সন্তান দান করেন। দুজনকেই নবয়্যত দান করেন এবং আরো দান করেন উচ্চ মর্যাদা। তাঁদের একজন ইসমাঈল (আঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলিদের পিতৃপুরুষ ইয়াকুব (আঃ)

নাম ও বংশ পরিচয় মহাকালের সাক্ষী এক মহাপুরুষ ইয়াকুব (আঃ)। পৃথিবীর এক ঐতিহাসিক বংশের তিনি আদি পুরুষ। সেকালে ইবরানী ভাষা নামে একটি ভাষা চালু ছিলো। বহ নবীর মুখের ভাষা ছিলো এই ইবরানী ভাষা। এ ভাষায় আল্লাহ তায়ালা কিতাবও নাযিল করেছেন। হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর ভাষাও ছিলো এই ইবরানী ভাষা। এ ভাষায় তাঁর নাম ছিলো ইসরাইল। … বিস্তারিত পড়ুন

মিশর শাসক ইউসুফ (আঃ)

পূর্বাভাস “আব্বু, আজ রাতে আমি স্বপ্ন দেখেছি, এগারটি তারা এবং সূর্য আর চাঁদ আমাকে সাজদা করছে।” (সূরা ১২ ইউসুফঃ আয়াত ০৪) “পুত্র আমার, এ স্বপ্নের কথা তোমার ভাইদের বলোনা। ওরা জানতে পারলে তোমার ক্ষতি করার চিন্তা করবে। আর শয়তান তো মানুষের ঘোরতর শত্রু আছেই।” (সূরা ১২ ইউসুফঃ আয়াত ০৫) ছোট্ট কচি ইউসুফ যেদিন এ স্বপ্ন … বিস্তারিত পড়ুন

শুয়াইব (আঃ)

মহান আল্লাহ আল কুরআনে যেসব সম্মানিত নবীর নাম উল্লেখ করেছেন হযরত শুয়াইব (আঃ) তাঁদেরই একজন। অন্য সকল নবীর মতো তিনিও এই মহা সত্যের প্রতিই মানুষকে আহবান করেছিলেন- “হে আমার জাতির ভাইয়েরা, তোমরা কেবল এক আল্লাহর দাসত্ব, আনুগত্য এবং হুকুম পালন করো। তিনি ছাড়া তোমাদের আর কোন ইলাহ নেই।”   শুয়াইব কোন জাতির নবী ছিলেন? কুরআন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!