তাবুক অভিযানে অনুপস্থিত তিন সাহাবির তাওবার কাহিনী

হযরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সেনাপতিত্তে যে কয়টি যুদ্ধ বা যুদ্ধাভিযান সংঘটিত হয়, তন্মধ্যে তাবুক যুদ্ধাভিযান অন্যতম । যদিও প্রতিপক্ষের অনুপস্থিতির কারণে এ যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত সংঘটিত হয়নি। কিন্তু তথাপি যুদ্ধের নির্ধ‍ারিত স্থান তাবুকে মুসলিম বাহিনীকে প্রস্তুতি নিয়ে ও সর্বাধিক গুরুত্ব সদলবলে যেতে হয়েছিল । মক্কা বিজয়ের পর এটাই ছিল ইসলামের সর্বশেষ বৃহত্তম যুদ্ধাভিযান । … বিস্তারিত পড়ুন

অপরূপ সুন্দরী রাজকন্যা ও এক হাজার দিনার

হযরত উসমান (রা) এর শাসনকাল । নীল ভূমধ্যসাগর তীরের তারাবেলাস নগরী । পরাক্রমশালী রাজা জার্জিসের প্রধান নগরী এটা । এই পরাক্রমশালী রাজা ১ লক্ষ ২০ হাজার সৈন্য নিয়ে আবদুল্লাহ ইবন সা’দের নেতৃত্বাধীন মুসলিম বাহিনীর অগ্রাভিযানের পথ রোধ করে দাঁড়ালেন । স্বয়ং রাজা জার্জিস তার বাহিনীর পরিচালনা করছেন । পাশে রয়েছে তার মেয়ে । অপরূপ সুন্দরী … বিস্তারিত পড়ুন

মুহাম্মাদ (সাঃ)-ই একমাত্র শাফাআঁতকারী

হযরত আনাস (রা:) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ(সাঃ) এরশাদ করেছেন, ‘ক্বিয়ামতের দিন মুমিনগণকে (হাশরের ময়দানে স্ব স্ব অপরাধের কারণে) বন্দী রাখা হবে। তাতে তারা অত্যন্ত চিন্তিত ও অস্থির হয়ে পড়বে এবং বলবে, ‘যদি আমরা আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্‌ তা‘আলার নিকট কারো মাধ্যমে সুপারিশ কামনা করি, যিনি আমাদের বর্তমান অবস্থা থেকে স্বস্তি দিবেন’।সেই লক্ষ্যে তারা আদম (আঃ)-এর নিকট উপস্থিত … বিস্তারিত পড়ুন

এতিম ছেলে এবং আবু জেহেলের কাহিনী

আবু জেহেল ছিল একটি এতিম ছেলের অভিভাবক। ছেলেটি একদিন তার কাছে এলো । তার গায়ে একটুকরা কাপড়ও ছিল না। সে কাকুতি মিনতি করে তার বাপের পরিত্যক্ত সম্পদ থেকে তাকে কিছু দিতে বললো। কিন্তু জালেম আবু জেহেল তার কথায় কানই দিল না। সে অনেক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর শেষে নিরাশ হয়ে ফিরে গেলো । কুরাইশ সরদাররা দুষ্টুমি … বিস্তারিত পড়ুন

মদীনায় হিজরতের পথে

বারা ইবনু আযেব (রা:) তাঁর পিতা হ’তে বর্ণনা করেন যে, একদা আযেব (রা:) আবূ বকর (রা:)-কে বললেন, হে আবূ বকর! যে রাতে আপনি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর সাথে (হিজরতের উদ্দেশ্যে) সফর করেছিলেন, সে রাতে আপনারা কি করেছিলেন আমাকে অবহিত করুন। আবূ বকর (রা:) বললেন, আমরা একদিন এক রাত পথ চলার পর যখন দ্বিপ্রহর হ’ল এবং পথ-ঘাট এমন … বিস্তারিত পড়ুন

সর্বশেষ জান্নাতী ব্যক্তির অবস্থা

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: সর্বশেষ যে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে, সে একজন পুরুষ। কখনো সে হাটবে, কখনো উপুড় হয়ে চলবে, কখনো আগুন তাকে ঝলসে দিবে। যখন এ পথ অতিক্রম করে সামনে চলে যাবে। তখন সে তার দিকে ফিরে বলবে: বরকতময় সে আল্লাহ, যিনি আমাকে তোমার থেকে মুক্তি দিয়েছে। আল্লাহ আমাকে এমন জিনিস দান করেছেন, … বিস্তারিত পড়ুন

কিয়ামতের দিন যাদের জন্য সুপারিশ করবেন নবীজী (সা.)

ক্ষণস্থায়ী এ দুনিয়ায় মানুষ কত কিছুই না করছেন। আল্লাহ তা’য়ালার আদেশ অমান্য করে বিপথগামী হচ্ছেন। এটা সন্দেহাতীত যে, মৃত্যুপরবর্তী রোজ কিয়ামতে হাশরের ময়দানে শুধু হযরত ইব্রাহিম (রা.) ব্যতীত প্রতিটি মানুষকে খালি পাও, উলঙ্গ দেহ এবং খাতনাবিহীন অবস্থায় সমবেত করা হবে এবং বেহেশত ও দোযখের চূড়ান্ত ফায়সালা হবে।   হযরত আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আমি … বিস্তারিত পড়ুন

একজন খুনীর তওবা ও জান্নাত লাভ

বনী ইসরাঈলের জনৈক ব্যক্তি নিরানব্বই জন মানুষকে হত্যা করে দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ আলেমের সন্ধান করল। অতঃপর তাকে একজন খৃষ্টান পাদ্রীর কথা বলা হ’লে সে তার নিকট এসে বলল যে, সে নিরানব্বইজন ব্যক্তিকে হত্যা করেছে। এমতাবস্থায় তার জন্য তওবার কোন সুযোগ আছে কি? পাদ্রী বলল, নেই। ফলে লোকটি পাদ্রীকেও হত্যা করল। এভাবে তাকে হত্যা করে সে একশত … বিস্তারিত পড়ুন

সদ্য বিবাহিত সাদ (রা) -এর শাহাদাত বরণ

সাদ আল আসওয়াদ আস-সুলুমী (রা)-তিনি ছিলেন গরীব, গায়ের রঙ কালো। কেউ তাঁর কাছে নিজের মেয়েও বিয়ে দিতে চাইতো না। সাদ (রা) একদিন আল্লাহর রাসূল (সা) এর কাছে দুঃখ করে বলেছিলেন, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমিও কি জান্নাতে যাবো?’ ‘আমি তো নীচু মাপের ঈমানদার হিসেবে বিবেচিত হই’ ‘কেউ আমাকে নিজের মেয়ে দিতে রাজি হয় না’ রাসূলুল্লাহ (সা) সাহাবীদের … বিস্তারিত পড়ুন

নামাজের মাহাত্ম্য

এক বিবাহিত সুন্দরি মহিলা ছিলেন। তার শশুর-শাশুড়ী ছিলেন না। তার স্বামী ছিলেন ব্যাবসায়ী। তাই ব্যবসার ব্যাস্ততায় তিনি তার স্ত্রীর সঠিক খোজ খবর নিতে পারতেন না। কিন্তু মহিলা ছিলেন খুব পর্দানশীল। তিনি প্রয়োজন ছাড়া কোন পুরুষ লোকের সাথে দেখা করতেন না। কিন্তু হঠাৎ একদিন এক যুবক ছেলে তার স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার সাথে দেখা করার চেষ্টা করলো … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!