আমাদের রাসূল (সা)। প্রাণপ্রিয় রাসূল (সা) ছিলেন একেবারেই এতিম। এতিম ছিলেন বলেই তিনি বুঝতেন এতিম ও অসহায়দের মনের কষ্ট। জীবনের কষ্ট। কাজের কষ্ট। তাদের সকল কষ্টই তিনি অনুভব করতেন একান্ত হৃদয় দিয়ে। ফলে তাদের সেসব কষ্টের তুষার দূর করার জন্য রাসূল (সা) সকল সময় থাকতেন ব্যাকুল। তাদের প্রতি ছিল তাঁর বিশাল হৃদয়। আকাশের মতো, তার … বিস্তারিত পড়ুন
বিশাল পৃথিবী। বিশাল আকাশ। বিশাল সাগর-মহাসাগর। এত যে বিশালÑতার চেয়েও বিশাল হতে পারে মানুষ এবং মানুষের হৃদয়। কাজই মানুষকে বিশাল এবং মহৎ করে। এই সত্য অবধারিত। এই সত্য-মহাসত্য। এমনটিই প্রমাণিত হয়ে আসছে পৃথিবীর প্রথম থেকে। সৎ এবং মহৎ মানুষেরাই পৃথিবীকে আবাদ করে আসছেন। সত্যের ফসলে ভরে তুলছেন এই সবুজ পৃথিবী। যুগে যুগে নবী-রাসূলগণ এই ফসলই … বিস্তারিত পড়ুন
মুহাম্মাদ (সা) মক্কায় নেই! খবরটি বিদ্যুৎ গতিতে ছড়িয়ে পড়লো। ছড়িয়ে পড়লো চারদিকে। মুহাম্মাদ (সা) মক্কায় নেই?- তাহলে? তাহলে কোথায় গেলেন তিনি? কুরাইশদের মধ্যে সাড়া পড়ে গেল। খুঁজতে শুরু করলো চারদিকে। খুঁজতে থাকে, তল্লাশি চালাতে থাকে বনি হাশিমের প্রতিটি বাড়ি। ছুটে যায় মহানবীর (সা) ঘনিষ্ঠজনদের বাড়িতেও। যে করেই হোক খুঁজে বের করতে হবে তাঁকে। কুরাইশদের এটা … বিস্তারিত পড়ুন
হযরত জাবির (রা)! মহান এক সাহাবী। যেন উজ্জ্বল এক নক্ষত্র, যা জ্বলতে থাকে জ্বল জ্বল করে। তেমনি এক সাহাবী ছিলেন হযরত জাবির (রা)। জাবির যখন রাসূলুল্লাহর (সা) হাতে বাইয়াত করছিলেন তখন রাসূল (সা) বলেছিলেন : তোমরা সারা দুনিয়ার মধ্যে উত্তম ব্যক্তি। এই বাইয়াত সম্পর্কে অন্যান্য সাহাবীরা পরবর্তীকালে বলতেন, আমরা মৃত্যুর ওপর বাইয়াত করেছিলাম। কিন্তু জাবির … বিস্তারিত পড়ুন
হযরত আনাস সম্পর্কে আগেই আমরা অনেক কিছু জেনেছি। কিন্তু এমন একজন ব্যক্তি সম্পর্কে জানার কি কোনো শেষ আছে! মূলত তিনিই তো ছিলেন কোমল অতি ধবল জ্যোতি। উমাইয়্যা শাসন আমলে হযরত উমার ইবন আবদিল আযীয (রা) যুবরাজ থাকাকালে একবার মদীনার গভর্নর ছিলেন। যেহেতু শাহী খান্দানের সদস্য ছিলেন, এ কারণে জাতীয় জীবনের অনেক কিছুই তাঁর জানা ছিল … বিস্তারিত পড়ুন
রাতের পরই আসে দিন। আঁধারের পরই আসে আলো। যখন উদিত হয় সূর্য তখন চারদিক কী ফকফকা! তেমনি একটি জীবন -আলোকিত জীবন। নাম – হযরত উবাই (রা)। হযরত উবাই বদর থেকে নিয়ে তায়িফ অভিযান পর্যন্ত রাসূলুল্লাহর (সা) জীবদ্দশায় যত যুদ্ধ হয়েছে তার প্রত্যেকটিতে যোগদান করেন সাহসের সাথে। কুরাইশরা বদরে পরাজিত হয়ে মক্কায় ফিরে প্রতিশোধ নেওয়ার তোড়জোড় … বিস্তারিত পড়ুন
হযরত মুয়াজ! মাত্র আঠার বছরেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। বয়সে যুবক। সাহসে বলীয়ান। তেজদীপ্ত! হযরত মুয়াজের পিতা জাবাল ইবন আমর। মাতা হিন্দা বিনতু সাহল আল-জুহাইনিয়্যা। বদরী সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবনুল জাদ্দ (রা) তাঁর বৈপিত্রেয় ভাই। মুয়াজের ছেলের নাম ছিল আবদুর রহমান। এ জন্য তাঁকে আবু আবদুর রহমান বলে ডাকা হতো। মক্কা থেকে মদিনায় প্রেরিত রাসূলুল্লাহর … বিস্তারিত পড়ুন
হযরত আবু কাতাদাহ ! সেই এক দুর্দান্ত সাহসী যুবক! ৬ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে জিকারাদ বা গাবা অভিযান পরিচালিত হয়। সেই অভিযানে তিনি দারুণ দুঃসাহসের পরিচয় দান করেন। হযরত রাসূলে কারীমের (সা) উটগুলো জিকারাদ নামক একটি পল্লীতে চরতো। রাসূলুল্লাহর (সা) দাস রাবাহ ছিলেন সেই উটগুলোর দায়িত্বে। গাতফান গোত্রের কিছু লোক রাখালদের হত্যা করে উটগুলো লুট … বিস্তারিত পড়ুন
কি ভীষণ ঝড়োহাওয়া! ঝড়োহাওয়া বয়ে যাচ্ছে প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ে! প্রতিটি মুমিনই একেকজন সাহসী যোদ্ধা! অসীম মনোবলের একেকটি পাথরের দুর্গ! দুর্গ নয়! তারা সত্যের মুজাহিদ। আর মুজাহিদরা তো এমনই হয়! ইসলামের ইতিহাসের প্রথম যুদ্ধ বদর। আবু তালহা! বদরের এক দুঃসাহসী সৈনিক! তিনি অতি সাহস ও উৎসাহের সাথে এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এই যুদ্ধের অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ … বিস্তারিত পড়ুন
দয়ার নবী রাসূল [সা]। সূর্যের চেয়েও দীপ্তিমান। আর তাঁর চারপাশে কেবল জোছনা-তারার মেলা! সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য! সেইসব জ্বলজ্বলে তারা অর্থাৎ সাহাবীদের সাথে তিনি সময় কাটাতেন, দিনের পুরোটা সময়। কখনোবা রাত গড়িয়ে ফজর নামতো। কখনোবা দিন পেরিয়ে সপ্তাহও কেটে যেত। কখনোবা মাসও। সে কেবল দীনের জন্য। ইসলামের জন্য। আল্লাহর হুকুম আহকাম ও নির্দেশ পালনের জন্য। … বিস্তারিত পড়ুন
দুঃখিত!