আজব ট্রেন -মূল : আরতি আগরওয়াল অনুবাদ : হোসেন মাহমুদ

সোনার খোঁজে বেরিয়েছিল রস মার্টিন। সে জানত, তার মত আরো শত মত লোক একই উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়েছে। সবার গন্তব্য ডস ক্যাবেজাস। পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বয়ে বয়ে যাওয়া নদী লিটল ক্রিকের মৃদু ¯্রােতে নাকি বালুর সাথে সোনার কণা দেখা গেছে। তা সোনার কণা যখন দেখা গেছে আশপাশেই কোথাও তার খনি নিশ্চয়ই আছে। এক ভবঘুরে ঘুরতে ঘুরতে … বিস্তারিত পড়ুন

ড্রাকুলার অতিথি-অনুবাদ

যাত্রা শুরু করার সময়ও মিউনিখের আকাশে জ্বল জ্বল করছিল মধ্যাহ্নসূর্য; বাতাসে ভাসছিল নববসন্তের উচ্ছ্বাস। রওনা হওয়ার ঠিক আগে হের ডেলব্রুক (যে হোটেলে উঠেছিলাম, তার মালিক) নগ্নশিরেই ছুটে এলেন আমাদের গাড়ি অবধি। আমাকে শুভ যাত্রা জানালেন। তারপর গাড়ির দরজার হাতলে হাত রেখে কোচোয়ানকে বললেন, “রাত পড়ার আগেই ফিরে আসিস কিন্তু। আকাশ পরিষ্কার দেখাচ্ছে বটে, কিন্তু উত্তুরে … বিস্তারিত পড়ুন

রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট –মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র–৩য় অংশ

রোজালিন নামটাই বারবার ঘুরতে লাগল রোমিওর মাথায়। ঐ তালিকায় রোজালিনের নামও রয়েছে। সে স্থির করল যা হয় হোক, শুধু রোজালিনকে দেখতেই ক্যাপুলেটদের নৈশ ভোজের আসরে যাবে। রোমিওর ভাবনা আন্দাজ করে তাকে ঠাট্টা করে বলল বেনভোলিও, ‘আরে এরে ভাববার কী আছে। রোজালিনের জন্য মন যখন এতই খারাপ, তখন ঝুঁকি নিয়েই ক্যাপুলেটদের বাড়ি গিয়ে দেখে এস তাকে।’ … বিস্তারিত পড়ুন

রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট –মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র–৪র্থ অংশ

  গভীর রাত। শত চেষ্টা করেও ঘুমোতে পারছে না জুলিয়েট। বারবারই তার মনে পড়ছে রোমিওর কথা, সেই সাথে কেটে যাচ্ছে ঘুমের রেশ। বিছানায় কিছুক্ষণ এপাশ-ওপাশ করে শেষে বিরক্ত হয়ে উঠে পড়ল সে। চেয়ে দেখল একপাশে কাত হয়ে ঘুমোচ্ছে ধাইমা। সে যাতে টের না পায় এমনভাবে খাট থেকে নেমে এল জুলিয়েট। মোববাতির ক্ষীণ আলোতে মোটেও দেখা … বিস্তারিত পড়ুন

রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট –মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র–৫ম অংশ (শেষ)

  এই তো সবে বিয়ে হয়েছে রোমিও-জুলিয়েটের। এরই মধ্যে রোমিওর হাতে টিবল্টের মৃত্যু ও তার পরিণতিতে রোমিওর নির্বাসন দণ্ডের খবর শুনে যার-পর-নাই ভেঙে পড়ল জুলিয়েট। নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিয়ে সর্বদাই সে কাঁদতে লাগল। বাবা, মা, বাড়ির সবাই নানাভাবে বোঝালেন তাকে—তা সত্ত্বেও জুলিয়েটের চোখের জল বাঁধা মানল না। একমাত্র মেয়ের এরূপ অবস্থা দেখে বুড়ো ক্যাপুলেট বড়োই উদ্বিঘ্ন … বিস্তারিত পড়ুন

অ্যাজ ইউ লাইক ইট-মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র

সেকালের ফ্রান্স বিভক্ত ছিল একাধিক প্রদেশে (যেগুলিকে বলা হত ডিউক-শাসিত রাজ্য)। এমনই এক প্রদেশ শাসন করতেন জনৈক প্রবঞ্চক, যিনি তাঁর দাদা তথা রাজ্যের ন্যায়সঙ্গত শাসককে বলপূর্বক উচ্ছেদ করে মসনদ দখল করেছিলেন। স্বরাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে উক্ত ডিউক জনাকতক বিশ্বস্ত অনুচর নিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন আর্ডেনের বনে। সহমর্মী স্বেচ্ছানির্বাসিত এই সব বন্ধুদের নিয়ে সেই বনেই বাস করছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

আ মিডসামার নাইট’স ড্রিম-মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র

এথেন্স শহরে এক আইন ছিল। এই আইন বলে সেখানকার নাগরিকেরা নিজেদের পছন্দসই পাত্রের সঙ্গে তাদের মেয়েদের বিয়ে করতে বাধ্য করতে পারত। কোনো মেয়ে বাপের পছন্দ করা পাত্রকে বিয়ে করতে অস্বীকৃত হলে, বাপ সেই আইন প্রয়োগ করে মেয়েকে মৃত্যুদণ্ডে পর্যন্ত দণ্ডিত করার ক্ষমতা রাখত। তবে কিনা, মেয়েরা একটু-আধটু অবাধ্য হলেও, বাপেরা সাধারণত মেয়ের মৃত্যুকামনা করত না … বিস্তারিত পড়ুন

দ্য উইন্টার’স টেল -মূল রচনা:-উইলিয়াম শেকসপিয়র

সিসিলির রাজা লিওন্টেস তাঁর সুন্দরী সতীসাধ্বী রানি হারমায়োনিকে নিয়ে সুখে দিন কাটাচ্ছিলেন। লিওন্টেস তাঁর এই মহতী রানিটিকে খুবই ভালবাসতেন। জীবনে তাঁর কিছুরই অভাব ছিল না। কেবল মাঝে মাঝে বাল্যবন্ধু তথা সহপাঠী বোহেমিয়ার রাজা পলিজেনাসকে আরেকবার দেখার এবং তাঁকে স্ত্রীর সামনে উপস্থিত করার ইচ্ছে জাগত লিওন্টেসের মনে। দু’জনে একসঙ্গে বড়ো হয়েছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর উভয়কেই নিজ … বিস্তারিত পড়ুন

দ্য টেমপেস্ট–উইলিয়াম শেকসপিয়র

সমুদ্রের বুকে কোনও এক দ্বীপে বাস করতেন দুটি মানুষ – প্রসপেরো নামে এক বৃদ্ধ আর মিরান্দা নামে তাঁর পরমাসুন্দরী যুবতী কন্যা। মিরান্দা খুব অল্প বয়সে এই দ্বীপে এসেছিল। তাই বাবার মুখ ছাড়া আর কোনো মানুষের মুখ তার মনে পড়ত না। তাঁরা বাস করতেন একটা পাথুরে গুহায়। এই গুহায় বেশ কয়েকটি খুপরি ছিল। তার মধ্যে একটি … বিস্তারিত পড়ুন

মাচ অ্যাডু অ্যাবাউট নাথিং–মূল রচনা: উইলিয়াম শেকসপিয়র

মেসিনার রাজপ্রাসাদে বাস করত দুই মেয়ে – মেসিনার গভর্নর লিওনেটোর কন্যা হিরো ও ভাইঝি বিয়াত্রিস। বিয়াত্রিস ছিল মিশুকে স্বভাবের। কিন্তু তার বোন হিরো ছিল গম্ভীর প্রকৃতির মেয়ে। বিয়াত্রিস সবসময় তার বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তার মাধ্যমে মাতিয়ে রাখত বোনকে। যা কিছু ঘটত, অবধারিতভাবে তাকে হাসির খোরাক করে তুলত বিয়াত্রিস। সেবার এক যুদ্ধের শেষে ঘরে ফেরার পথে সেনাবাহিনীর একদল … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!