একজন মা হারা বীথি

আজ প্রথম দিন স্কুলে যাবে বীথি মায়ের সাথে । শিশু শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে সে । তার মতোই ছোট্ট একটা ইউনিফর্ম সেলাই করে এনে দিয়েছে তার মা । সেলাই করা ইউনিফর্ম ভর হতে না হতেই পরে নেয় বীথি । ভোর আসমান ছোঁয়া আনন্দের কারণে রাতে ভালো করে ঘুমই হয়নি কখন সকাল হবে,নতুন ইউনিফর্ম পরে মায়ের হাত … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- একত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

দ্বাত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   মোগল-সৈন্যের কর্তা হইয়া নক্ষত্ররায় পথের মধ্যে তেঁতুলে-নামক একটি ক্ষুদ্র গ্রামে বিশ্রাম করিতেছিলেন। প্রভাতে রঘুপতি আসিয়া কহিলেন, “যাত্রা করিতে হইবে মহারাজ, প্রস্তুত হোন।” সহসা রঘুপতির মুখে মহারাজ শব্দ অত্যন্ত মিষ্ট শুনাইল। নক্ষত্ররায় উল্লসিত হইয়া উঠিলেন। তিনি কল্পনায় পৃথিবীসুদ্ধ লোকের মুখ হইতে মহারাজ সম্ভাষণ শুনিতে লাগিলেন। তিনি মনে মনে ত্রিপুরার … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- দ্বাত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ত্রয়স্ত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন ত্রিপুরায় ইঁদুরের উৎপাত যখন আরম্ভ হয় তখন শ্রাবণ মাস। তখন ক্ষেত্রে কেবল ভুট্টা ফলিয়াছিল, এবং পাহাড়ে জমিতে ধান্যক্ষেত্রেও পাক ধরিতে আরম্ভ করিয়াছিল। তিন মাস কোনোমতে কাটিয়া গেল– অগ্রহায়ণ মাসে নিম্নভূমিতে যখন ধান কাটিবার সময় আসিল তখন দেশে আনন্দ পড়িয়া গেল। চাষারা১ স্ত্রীলোক বালক যুবক বৃদ্ধ সকলে মিলিয়া দা হাতে … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- ত্রয়স্ত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

চতুস্ত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন বিল্বন ঠাকুরের বিস্তর কাজ পড়িয়া গেল। তিনি চট্টগ্রামের পার্বত্য প্রদেশে নানা উপহার-সমেত দ্রুতগামী দূত পাঠাইয়া দিলেন। সেখানে কুকি-গ্রামপতিদের নিকটে কুকি-সৈন্য সাহায্য প্রার্থনা করিলেন। যুদ্ধের নাম শুনিয়া তাহারা নাচিয়া উঠিল। কুকিদের যত লাল (গ্রামপতি) ছিল তাহারা যুদ্ধের সংবাদস্বরূপ লাল বস্ত্রখণ্ডে বাঁধা দা দূতহস্তে গ্রামে গ্রামে পাঠাইয়া দিল। দেখিতে দেখিতে কুকির … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- চতুস্ত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

পঞ্চত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন নক্ষত্ররায় সৈন্য লইয়া অগ্রসর হইতে লাগিলেন, কোথাও তিলমাত্র বাধা পাইলেন না। ত্রিপুরার যে গ্রামেই তিনি পদার্পণ করিলেন সেই গ্রামই তাঁহাকে রাজা বলিয়া বরণ করিতে লাগিল। পদে পদে রাজত্বের আস্বাদ পাইতে লাগিলেন– ক্ষুধা আরও বাড়িতে লাগিল, চারি দিকের বিস্তৃত ক্ষেত্র, গ্রাম, পর্বতশ্রেণী, নদী সমস্তই ‘আমার’ বলিয়া মনে হইতে লাগিল এবং … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –- পঞ্চত্রিংশ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ষট‍্‍ত্রিংশ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন নক্ষত্ররায়ের উত্তর শুনিয়া গোবিন্দমাণিক্য অত্যন্ত মর্মাহত হইলেন। বিল্বন মনে করিলেন, এবারে হয়তো মহারাজা আপত্তি প্রকাশ করিবেন না। কিন্তু গোবিন্দমাণিক্য বলিলেন, “এ কথা কখনোই নক্ষত্ররায়ের কথা নহে। এ সেই পুরোহিত বলিয়া পাঠাইয়াছে। নক্ষত্রের মুখ দিয়া এমন কথা কখনোই বাহির হইতে পারে না।” বিল্বন কহিলেন, “মহারাজ, এক্ষণে কী উপায় স্থির করিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গল্পের তৃতীয় পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   তাহার পরদিন হইতে ঘুম ভাঙিলে সূর্য উঠিলেও রাজার প্রভাত হইত না, ছোটো দুটি ভাইবোনের মুখ দেখিলে তবে তাঁহার প্রভাত হইত। প্রতিদিন তাহাদিগকে ফুল তুলিয়া দিয়া তবে তিনি স্নান করিতেন; দুই ভাইবোনে ঘাটে বসিয়া তাঁহার স্নান দেখিত। যেদিন সকালে এই দুটি ছেলেমেয়ে না আসিত, সেদিন তাঁহার সন্ধ্যা-আহ্নিক যেন … বিস্তারিত পড়ুন

ক্লাস ফ্রেণ্ড — সত্যজিৎ রায়-শেষ পর্ব

গল্পের ১ম অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করন। আগন্তুক চায়ের কাপে শেষ চুকুম দিয়ে সেটা নামিয়ে রাখতেই ঘরে আরেকজন পুরুষ এসে ঢুকলেন। ইনি মোহিতের অন্তরঙ্গ বন্ধু বাণীকান্ত সেন। আরো দুজন আসার কথা আছে, তারপর তাসের আড্ডা বসবে। এটা রোজকার ঘটনা। বাণীকান্ত ঘরে ঢুকেই যে আগন্তুকের দিকে একটা সন্দিগ্ধ দৃষ্টি দিলেন সেটা মোহিতের দৃষ্টি এড়াল না। আগন্তুকের … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –পঞ্চম পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গল্পের ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ পড়তে এখানে ক্লিক করুন   প্রভাতে নক্ষত্ররায় আসিয়া রঘুপতিকে প্রণাম করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “ঠাকুর, কী আদেশ করেন ?” রঘুপতি কহিলেন, “তোমার প্রতি মায়ের আদেশ আছে। আগে মাকে প্রণাম করিবে চলো।” উভয়ে মন্দিরে গেলেন। জয়সিংহও সঙ্গে সঙ্গে গেলেন। নক্ষত্ররায় ভুবনেশ্বরী-প্রতিমার সম্মুখে সাষ্টাঙ্গ প্রণিপাত করিলেন। রঘুপতি নক্ষত্ররায়কে কহিলেন, “কুমার, তুমি রাজা হইবে।” নক্ষত্ররায় কহিলেন, … বিস্তারিত পড়ুন

রাজর্ষি –ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গল্পের সপ্তম পরিচ্ছেদ প্পড়তে এখানে ক্লিক করুন নক্ষত্ররায় চলিয়া গেলে জয়সিংহ কহিলেন, “গুরুদেব, এমন ভয়ানক কথা কখনো শুনি নাই। আপনি মায়ের সম্মুখে মায়ের নাম করিয়া ভাইকে দিয়া ভ্রাতৃহত্যার প্রস্তাব করিলেন, আর আমাকে তাই দাঁড়াইয়া শুনিতে হইল!” রঘুপতি বলিলেন, “আর কী উপায় আছে বলো।” জয়সিংহ কহিলেন, “উপায়! কিসের উপায়!” রঘুপতি। তুমিও যে নক্ষত্ররায়ের মতো হইলে দেখিতেছি। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!