হযরত সুলাইমান (আঃ)-এর ইন্তিকাল

হযরত দাউদ (আঃ) বায়তুল মুকাদ্দাসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং এর নির্মাণ কার্য শুরু করেন। কিন্তু তিনি তা সম্পন্ন করে যেতে পারেন নি বিধায় তদ্বীয় পুত্র হযরত সুলাইমান (আঃ) অবশিষ্ট কার্য সমাপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। তিনি জ্বীন জাতিকে নির্মাণ কার্যে নিয়োগ করলেন। মোটামুটি নির্মাণ কার্য শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি শুকরিয়া স্বরূপ মানুষকে দাওয়াতে দিয়ে খাওয়ালেন। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যুলকিফল (আঃ)

পবিত্র কোরআনের সূরা আম্বিয়া ও সূরা সোয়াদ শুধু তাঁর নামই উক্ত হয়েছে। এছাড়া তাঁর সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে কোথাও তার সম্পর্কে আর কোন আলোচনাই হয়নি। সূরা আম্বিয়া আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন- وَإِسْمَاعِيلَ وَإِدْرِيسَ وَذَا الْكِفْلِ ۖ كُلٌّ مِّنَ الصَّابِرِينَ وَأَدْخَلْنَاهُمْ فِي رَحْمَتِنَا ۖ إِنَّهُم مِّنَ الصَّالِحِينَ অর্থঃ আর ইসমাইল ইদরীস ও যুলকিফলের কথা স্মরণ কর তাঁরা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যাকারিয়া (আঃ) – শেষ পর্ব

আল্লাহ তাঁকে নিমোক্ত আয়াতের মাধ্যমে তাঁর দোয়া কবুলের সুসংবাদ দান করলেন- فَنَادَتْهُ الْمَلَائِكَةُ وَهُوَ قَائِمٌ يُصَلِّي فِي الْمِحْرَابِ أَنَّ اللَّهَ يُبَشِّرُكَ بِيَحْيَىٰ مُصَدِّقًا بِكَلِمَةٍ مِّنَ اللَّهِ وَسَيِّدًا وَحَصُورًا وَنَبِيًّا مِّنَ الصَّالِحِينَ অর্থঃ অনন্তর তিন যখন মেহরাবে নামায পড়ছিলেন তখন ফেরেশতা তাঁকে ডাক দিয়ে বললেন যে, আল্লাহ পাক আপনাকে ইয়াহইয়া সম্পর্কে সুসংবাদ প্রদান করছেন। তাঁর অবস্থা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যাকারিয়া (আঃ) – পর্ব ৩

আগেই বলা হয়েছে যে, হযরত যাকারিয়া (আঃ) নিঃসন্তান ছিলেন। তাঁর বয়স এমন এক পর্যায়ে এসেছিল যখন সাধারণতঃ কারও সন্তান লাভের আর কোন সম্ভাবনাই থাকে না। আল্লাহ ইবনে কাসীরের অভিমত মোতাবেক তখন তার বয়স সত্তরে উপনীত হয়েছিল। হযরত সায়লাবীর মতে, তখন তাঁর বয়স ছিল নব্বই বছর। যদিও এমন বয়সে সাধারণতঃ কেউ সন্তানাদি গ্রহণ করে না। তবুও … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যাকারিয়া (আঃ) – পর্ব ২

মরিয়ম আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত তদুপরি তাদের ইমাম সাহেবের কন্যা। তাই মসজিদের সাথে সম্পর্কিত মুজাহিদ ও ইবাদতকারীরা সকলেই তাঁর লালন পালন ও পরিচর্যার দায়িত্ব গ্রহণের ইচ্ছা ব্যক্ত করল। হযরত যাকারিয়া (আঃ) ছিলেন মরিয়মের খালু। তাই হযরত যাকারিয়া (আঃ) নিজেকে সর্বাপেক্ষা বেশী হকদার বলে দাবী করলেন। তিনি যুক্তি প্রদর্শন করলেন যে, তাঁর স্ত্রী মরিয়মের আপন খালা, খালা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত যাকারিয়া (আঃ) – পর্ব ১

সীরাতবিদদের মধ্যে হযরত যাকারিয়া (আঃ)-এর পিতার নাম সম্পর্কে মতপার্থক্য রয়েছে। এসব অভিমতের কথা হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী (রঃ) উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন কারো মতে তার পিতা নাম ছিল উদন। কারো কারো মতে লুদন। আবার কেউ কেউ তার পিতার নাম বরখায়া বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু বংশধরের ক্ষেত্রে সকল সীরাতবিদই একমত যে, তিনি হযরত দাউদ (আঃ)-এর … বিস্তারিত পড়ুন

রিসালাত – শেষ পর্ব

রিসালাত – তৃতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন যেমন হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর যুগে তথাকার লোকজন প্রত্যকটি নক্ষত্রকে এক একটি দেবতা বলে জানত। তন্মধ্যে সূর্যকে সবচেয়ে বড় দেবতা বলে মনে করত। কেননা, সূর্যে আলো এবং তাপ উভয় রয়েছে। আর পৃথিবীতে অগ্নিকে সূর্যের বিকল্প ধারণা করে তারা অগ্নি পূজা করত। সুতরাং অগ্নি তাদের কাছে মূল জিনিস। হযরত … বিস্তারিত পড়ুন

রিসালাত – পর্ব ৩

রিসালাত – পর্ব ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন তৃতীয় যে ব্যক্তিকে জীবিত করেছিলেন সে ছিল এক ট্যাক্স আদায়কারীর পুত্র তার মৃত্যুর হলে হযরত ঈসা (আঃ) তার জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাকে পুনরায় জীবিত করে দিয়েছিলেন। তার দ্বারা জীবিতদের মধ্যে চতুর্থ ব্যক্তি হলেন হযরত নূহ (আঃ)-এর পুত্র সাম। হযরত ঈসা (আঃ) তার কবরের পার্শ্বে এসে ইসমে … বিস্তারিত পড়ুন

রিসালাত – পর্ব ২

রিসালাত – পর্ব ১ পড়তে এখানে ক্লিক করুন এর পরও তারা হযরত ঈসা (আঃ)-এর রিসালাত ও নবুয়তকে মেনে নিতে অস্বীকার করল এবং তার বিরোধিতায় উঠে পড়ে লাগল। তাকে নানাভাবে কষ্ট দিতে লাগল। আল্লাহ হযরত ঈসা (আঃ)-কে বিভিন্ন অলৌকিক নিদর্শন প্রদান করলেন। তন্মধ্যে চারটি নিদর্শন প্রধান। এক, তিনি মৃত্তিকা দিয়ে পাখি তৈরি করে তাতে ফুঁক দেয়ার … বিস্তারিত পড়ুন

রিসালাত – পর্ব ১

রিসালাত – শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন হযরত ঈসা (আঃ)-এর জন্মের পূর্বে বনী ইসরাইলীরা এমন কোন খারাপ কাজ ছিল না যাতে তারা লিপ্ত হয়নি। ঈমানী ও আমলী উভয় ধরণের গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার কেন্দ্র করেনি। বনী ইসরাইলীরা। এমনকি তারা তাদের প্রতি প্রেরিত নবীদের হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি। এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল হযরত ঈসা (আঃ)-এর নবুয়ত … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!