আয়েশা আল-আদাভিয়া

আয়েশা আল-আদাভিয়া: আয়েশা আল-আদাভিয়া, যিনি সিস্টার আয়েশা নামেও পরিচিত, একজন আন্তঃধর্মীয় কর্মী এবং “উইমেন ইন ইসলাম” নামক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা, যা ইসলামি নারীদের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে। তিনি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শোমবার্গ সেন্টার ফর রিসার্চ ইন ব্ল্যাক কালচার-এ কাজ করেছেন। আল-আদাভিয়া আলাবামায় জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বড় হন। তিনি ১৯৪০ এবং ১৯৫০ এর … বিস্তারিত পড়ুন

সাদেক আলী

মুন্সি মোহাম্মদ সাদেক আলী : মোহাম্মদ সাদেক আলী,যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন শ্রী গৌর কিশোর সেন , তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বাংলার একজন বিশিষ্ট বাঙালি মুসলিম লেখক, কবি এবং জেলা জজ ছিলেন। তাকে সিলেটি নাগরি লিপিতে লেখালেখি করা সবচেয়ে বিখ্যাত লেখক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তার শ্রেষ্ঠ কীর্তি “হালাত-উন-নবি” (নবীর অবস্থা), যা সিলেট অঞ্চলে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করে … বিস্তারিত পড়ুন

মিনাহ আসসিলমি

মিনাহ আসসিলমি (জন্ম: জেনিস হাফ, ১৯৪৫ – ৫ মার্চ ২০১০) : একজন আমেরিকান সম্প্রচার সাংবাদিক, জাতীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের কর্মী এবং আন্তর্জাতিক মুসলিম নারী ইউনিয়নের পরিচালক ছিলেন।আগে তিনি একজন সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট প্রচারক ছিলেন, ১৯৭৭ সালে কলেজে ইসলামে ধর্মান্তরিত হন যখন তিনি কিছু মুসলমানকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করছিলেন। আন্তর্জাতিক মুসলিম নারী ইউনিয়নের পরিচালক হিসেবে, তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

ডেভিড বেঞ্জামিন কেলদানি

ডেভিড বেঞ্জামিন কেলদানি (১৮৬৭ – আনুমানিক ১৯৪০): ডেভিড বেঞ্জামিন কেলদানি পরবর্তীতে আব্দ আল-আহাদ দাউদ (আরবি: عبد الأحد داود, রোমানাইজড: Abd al-Aḥad Dāwūd) নামে পরিচিত, একজন কালদেয়ান ক্যাথলিক পাদ্রী যিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি তার বই মুহাম্মদ ইন দ্য বাইবল এর জন্য পরিচিত, যেখানে তিনি বাইবেলের প্রসঙ্গে ইসলামিক শিক্ষার উপস্থিতি অনুসন্ধান করেছেন। তার কাজটি খ্রিস্টানতা এবং … বিস্তারিত পড়ুন

হামজা আলি আব্বাসি

হামজা আলি আব্বাসি (জন্ম ২৩ জুন ১৯৮৬): হামজা আলি আব্বাসি একজন পাকিস্তানি অভিনেতা এবং পরিচালক। হামজা আলি আব্বাসি ২৩ জুন ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের মুলতানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন পাঞ্জাবি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন যেখানে তার বাবা মেজর (অবঃ) মাযহার আলি আব্বাসি একজন সেনা কর্মকর্তা এবং তার মা বেগম নাসিম আখতার চৌধুরী পাকিস্তান পিপলস পার্টির সাথে যুক্ত … বিস্তারিত পড়ুন

পিপীলিকার এলাকায় হযরত সুলাইমান (আঃ)

একদিন হযরত সুলাইমান (আঃ) তাঁর সৈন্য সামন্তের বিরাট এক বাহিনীসহ কোন এক স্থানে ভ্রমণে বের হলেন। তাঁর এ বহরে প্রত্যেক মাখলুকের জন্য তাদের মর্যাদা অনুযায়ী স্থান নির্ধারিত ছিল। কোন এক শ্রেণী নির্ধারিত স্থানে সারিবদ্ধ হওয়া ছাড়া আগে পিছে হওয়ার সাহস পেত না। সুশৃঙ্খল বিরাট সেনাবাহিনীসহ হযরত সুলাইমান (আঃ) চলেছেন। চলতে চলতে এক গ্রাম্য এলাকায় এসে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত সুলাইমান (আঃ) ও সাবা রাণীর ঘটনা – শেষ পর্ব

পত্র পাঠান্তে বিলকিস বলল- হে সম্মানিত সভাসদবৃন্দ! আপনারা জানেন যে, গুরত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে আমি আপনাদের পরামর্শ ছাড়া কোন পদক্ষেপই গ্রহণ করি না। সুতরাং আপনারা আমাকে পরামর্শ দিন যে এখন আমার কি করা উচিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছ- قَالَتْ يَا أَيُّهَا الْمَلَأُ أَفْتُونِي فِي أَمْرِي مَا كُنتُ قَاطِعَةً أَمْرًا حَتَّىٰ تَشْهَدُونِ বিলকিস বলল- হে সভাবসদবৃন্দ! আপনারা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত সুলাইমান (আঃ) ও সাবা রাণীর ঘটনা – ৩য় পর্ব

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ)-এর এক বর্ণনায় আছে যে, রানী বিলকিসের সিংহাসনটি ছিল আশি হাত লম্বা, চল্লিশ হাত প্রশস্ত এবং ত্রিশহাত উচ্চ। এটা লাল ইয়াকুত, সবুজ যুবরজদ পাথর এবং মতি দিয়ে তৈরি। সিংহাসনের পায়াগুলো মতি আর হীরা মণিমাণিক্য দিয়ে তৈরি ছিল। রেশমের পর্দার মধ্যে এ সিংহাসনটি একের পর এক সাতটি তালাবদ্ধ বড় বড় প্রাসাদের ভিতর সংরক্ষিত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত সুলাইমান (আঃ) ও সাবা রাণীর ঘটনা – ২য় পর্ব

হযরত সুলাইমান (আঃ) অনন্তর স্বীয় কর্মে মনোনিবেশ করলেন। কিছুক্ষণ পরেই হুদহুদ তাঁর সামনে হাজির। হুদহুদ বুঝতে পারলে হযরত সুলাইমান (আঃ) তার প্রতি অসন্তুষ্ট। কাজেই তাঁর অসন্তুষ্টি দূর ও তাকে খুশী করার জন্য তার অনুপস্থিতির কারণ খুব ঘটা করে বর্ণনা করতে হবে। তাই সে প্রথমেই বলে উঠল- فَقَالَ أَحَطتُ بِمَا لَمْ تُحِطْ بِهِ وَجِئْتُكَ مِن سَبَإٍ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত সুলাইমান (আঃ) ও সাবা রাণীর ঘটনা – ১ম পর্ব

হযরত সুলাইমান (আঃ)-এর সেনাবাহিনীতে তিন শ্রেণী সৈন্য ছিল। যথা মানুষ, জ্বীন ও পাখিসমূহ। হযরত সুলাইমান (আঃ) যখন স্বীয় তখতে আরোহণ করে সফরে বের হতেন তখন পাখিসমূহ উপরে থেকে আকাশের মেঘের ন্যায় ছায়া দিত। একদা তিনি স্বীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন অংশের দেখাশুনা ও খোঁজ খবর নিচ্ছিলেন। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন যে হুদহুদ পাখি সাথে নেই। অনেকে বলেন … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!