যুলকারনাইনের উত্থান

যুলকারনাইন এক আশ্চার্যজনক দিগ্বীজয়ী বীরের আসনে অধিষ্ঠত হয়েছিলেন। তার জন্মের পূর্বেই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। এমনকি তার নানা সে যড়যন্ত্রের প্রধান নেতা ছিল। কিন্তু আল্লাহর মেহেরবানীতে তিনি সে ষড়যন্ত্রের কারাল ছোবল হতে এক বিশ্বয়কর উপায়ে রক্ষা পেয়েছিল। প্রথম জীবনে তিনি বনে-জঙ্গলে, পাহাড়-পর্ব্বতে লুকিয়া জীবন রক্ষা করে ছিলেন। সেখান থেকে নিজের জীবনকে এমনভাবে গড়ে তোলেন … বিস্তারিত পড়ুন

যুল-কারনাইন

শাহ সেকান্দার বা ইস্কান্দার যুল-কারনাইনের আবির্ভাবকাল  এবং পরিচয় নিয়ে গ্রন্থকারও ও ইতিহাসবৃত্তের মধ্যে বিতর্কের শেষ নেই। বিভিন্ন জনে বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। এর কোন টা ঠিক এবং কোনটা বেঠিক তা নির্ণয় করা খুবই কঠিন। অনেকের মতে শাহ সিকান্দার বা ইস্কান্দার যুল-কারনাইন একই ব্যক্তি কেবল নামের পার্থক্য। কারো কারো মতে এরা দু যামানার দুজন। পরষ্পরের আগমনে … বিস্তারিত পড়ুন

সিকান্দার যুলকারনাইন

হযরত শাহ সিকান্দারিয়া বা আলেকজাণ্ডার শহরে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। ইস্কান্দার বা সিকান্দার নামে তার পরিচিতির কারণ ছিল তার এটাই। অবশ্য অনেকের মতে, জন্মভূমির সাথে তার নামের কোন সম্পর্ক নেই, বরং বাল্যকালেই পিতা-মাতা তার নাম রেখেছিলেন ইস্কান্দার বা সিকান্দার। তার প্রকৃত নাম যুলকারনাইন’ নয়। যুলকারনাইন ছিল তার উপাধি। অবশ্য পরবর্তীতে তিনি যুল-কারনাইন নামেই খ্যাতি লাভ করেন। … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকট যুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা

ইমাম ইবনে তাবরী (রাঃ) হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, যখন মক্কা ভূমে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নবুয়তের বেশি বেশি আলোচনা হচ্ছিল। আর ইসলাম দিন দিন প্রসার লাভ করেছিল। ইসলামের অগ্রগতি রোধ করতে মক্কার কুরাইশরা অক্ষম হয়ে পড়েছিল। তখন তারা ইসলামের জয়যাত্রা ব্যাহত করবার জন্য বিভিন্ন  সুযোগের সন্ধান করেছিল। বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার … বিস্তারিত পড়ুন

ইবলীসের ইতিহাস

জিনদের পঞ্চমবারের পয়গাম্বর ও বাদশাহ হামুশের পুত্র ছিল ইবলীসের জনক। তার নাম ছিল খবীস। খবীসের  আকৃতি ছিল ভয়ঙ্কর এক সিংহের ন্যায়। তার স্বভাব প্রকৃতিও সিংহের ন্যায়ই ছিল। একদিকে তার দেহে ছিল পঞ্চ শক্তি অন্য দিকে তার চেহারায় ছিল সুষ্পষ্ট ধূর্ততার ছাপ। এ খবীসই ছিল পাপীষ্ট জিনদের মাথার তাজ। ইবলিশের মাতা ছিল জিনজাতির পঞ্চম নেতা হামুসের … বিস্তারিত পড়ুন

ইবলীসের দুনিয়ায় আগমন

আল্লাহর আদেশে ফেরেশতারা শেষবার জিনদেরকে হত্যা করার পরও পাহাড়-পর্বত ও বনে-জঙ্গলে লুকিয়ে থেকে কিছু সংখ্যক জিন প্রাণরক্ষা করে। ক্রমে তাদের বংশ বৃদ্ধি পেয়ে আবার জিনদের দিয়ে জগত পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তাদেরকে হিদায়েত করার জন্য পয়গাম্বর বা আল্লাহর দূত ছিল না। ফলে জিন জাতি ভীষণ পাপাচারী হয়ে উঠেছিল। আল্লাহ তাআলা ইবলিসকে  আদেশ করলেন, হে ইবলিশ! … বিস্তারিত পড়ুন

ইবলীসের মনে কুমতলব ও অহঙ্কারের সুত্রপাত

উল্লেখিত ঘটনার কিছুদিন পরে হঠাৎ একদিন ইবলীস    মনে মনে ভাবল- এখন তো ফেরেশতা জগতে ও জিনের রাজ্যে এমন কোন ফেরেশতা বা জিন নেই যে আমার কোন নির্দেশ অমান্য করে। কেননা, আসমান যমীন বা জিন ও ফেরেশতাকূলের মাঝে আমার প্রভাব এখন  অতুলনীয়। আমার প্রভাব প্রতিপত্তি ও ক্ষমতার সাথে মোকাবেলা করার মত এখন আর কেউ নেই। এমতাবস্থায় … বিস্তারিত পড়ুন

লাওহে মাহফুজ দর্শন

ইবলীশ আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা জানাল হে প্রভু! তোমারাই অসীম অনুগ্রহে আমি অতি সামান্য স্তর থেকে সসম্মানে অতিচ্চস্তরে পৌঁছেছি। তোমারই অসীম অনুগ্রহে আমি তোমার নৈকট্য লাভ করতে সমর্থ হয়েছি। এখন আমার মনের একান্ত বাসনা হল তোমার পবিত্র লাওহে মাহফুজ দর্শন করে আমার জীবন ধন্য ও সার্থক করি। তুমি অনুগ্রহ করে আমার এই আকাঙ্খা পূর্ণ কর। পরম … বিস্তারিত পড়ুন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর হাতের স্পর্শে ঝর্ণাধারার মতো পানির প্রবাহ

জাবের (রাঃ) হোফায়বিয়ার ছাহাবায়ে কেরাম পানির সমস্যায় পিপাসায় কাতর ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একটি লোটার পানি দিয়ে ওজু করছিলেন সেই লোটায় কিছু পানি অবশিষ্ট ছিল। ছাহাবায়ে কেরামকে সে কথা জানালেন। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) লোটার পানিতে হাত ঢুকিয়ে বের  করলেন, তারপর তাঁর আঙ্গুল থেকে ঝর্ণাধারার মতো পানি প্রাবাহ শুরু হলো। সকল ছাহাবা সে পানি সংগ্রহ করে ওযূ করলেন … বিস্তারিত পড়ুন

আবূ হোরায়রা (রাঃ) এর স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পাওয়ার ঘটনা

আবূ হোরায়রা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর বহু সংখ্যক হাদীস বর্ণনা করতাম। আমাকে অনেকে এজন্য সমালোচনা করতো। তারা বলতো, আমি নাকি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করি। তাদের এ সমালোচনার জবাব রোজ হাশরে দেয়া হবে। প্রকৃতপক্ষে অধিকাংশ ছাহাবা ব্যবসা-বানিজ্য এবং কৃষি কাজে ব্যস্ত থাকতেন। আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সান্নিধ্যে পড়ে থাকতাম। যা … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!