হযরত ইদরীস (আঃ)

হযরত ইদরীস (আঃ) একদিকে যেমন জ্ঞান সম্পন্ন ছিলেন, তেমনি তিনি নানা গুণে গুণান্বিত ছিলেন। বেশির ভাগ সময়ই তিনি মানবিক শিক্ষা প্রদান এবং তাদের মাঝে ওয়াজ নসিহত করে কাটাতেন এবং ইবাদত-বন্দেগীতে লিপ্ত থাকতেন। তিনি নিজের জামা-কাপড় নিজেই সেলাই করে পরতেন। অন্যের জামা-কাপড়ও সেলাই করে দিতেন কিন্তু সেজন্য তিনি কোন পারিশ্রমিক নিতেন না। তিনি সারা দিন দর্জির … বিস্তারিত পড়ুন

কাবিলের অনুতাপ

এ দৃশ্য দেখে কাবিল নিজেকে এ বলে ধিক্কার দিল যে, একটি ক্ষুদ্র কাকের যা বুদ্ধি রয়েছে আমার মাথায় সে বুদ্ধিটুকুও নেই। যা হোক অবশেষে কাকের নিকট শিক্ষা লাভ করে যমীনের বুকে একটি কবর খনন করে হাবিলের  লাশ দাফন করে নিশ্চিন্তে মনে গৃহে অভিমুখে যাত্রা করল। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তা’আলা যমীনকে নির্দেশ করলেন, হে যমীন! তুমি … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আদম (আঃ) এর ইন্তেকাল

হযরত আদম (আঃ) এক হাজার বছর বয়ক্রমকালে রোগশয্যায় পতিত হয়ে ছেলেদেরকে বিভিন্ন প্রকার ফলফলাদি আনতে বলেন, যাতে সেগুলো খেতে পারেন। শীস (আঃ) ব্যতীত হযরত আদম (আঃ) এর অন্যান্য ছেলেরা ফলফলাদি আনতে যাই। কিন্তু হযরত শীস (আঃ) পিতার সেবায় নিয়োজিত থাকেন। আদম সন্তানদের যারা ফলফলাদি আনতে গিয়েছিল, তারা আসতে দেরী দেখে হযরত আদম (আঃ) শীস (আঃ) … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আদম (আঃ)- এর শোক

হযরত আদম (আঃ) মক্কা শরীফ থেকে প্রত্যাবর্তনের পর হাবিলকে অনেক খোঁজাখুজি করেও পাননি। এরপর তার সন্তানদেরকে তার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে শুরু করেন। একজন বলল, গত কয়েক দিন থেকে সে কোথায় গেছে বলতে পারব না। অবশেষে হযরত আদম (আঃ) হাবিলের খোঁজ না পেয়ে তার নিদ্রা ত্যাগ করে সর্বক্ষণ কেবল হাবিলের চিন্তাই বিভোর থাকেন। এ সময় জিব্রাইল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত আদম (আঃ) নবী না রাসূল ছিলেন

শরীয়তের পরিভাষায় নবী বলা হয় তাকেই যাকে আল্লাহ তা’আলা তার বান্দাদের হিদায়েতের জন্য প্রেরণ করেন এবং আল্লাহর সাথে যার সরাসরি অথবা জিব্রাইল (আঃ)  এর মাধ্যমে কথোপকথন হয়েছে। আর রাসূল বলা হয় তাঁকে যার নিকট নতুন শরীয়াত ও কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং এখানে প্রশ্ন জাগে, হযরত আদম (আঃ) তার পরবর্তী প্রজন্মকে যেভাবে পার্থিব সফলতা লাভের পন্থা-পদ্ধতি … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত শীস (আঃ)

হযরত শীস (আঃ) হযরত আদম (আঃ) এর সন্তানদের মধ্যে সকলের বড় এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানে গুনে, শিক্ষা দিক্ষায় ও ধার্মিকতায় বেশি মর্যাদাবান ছিলেন। আবার এও কথিত আছে যে, হযরত শীস (আঃ) হাবিলের মৃত্যুর পাঁচ বছর পর জন্মগ্রহণ করেন। হাবিল অত্যন্ত মুত্তাকী ও আল্লাহওয়ালা লোক ছিলেন। উত্তম বিনিময় হিসাবে আল্লাহ তা’আলা হযরত আদম (আঃ)-কে এ পুত্র … বিস্তারিত পড়ুন

হাবিলের মৃত দেহের দাফন

হাবিলের মৃত দেহ কি করবে-এ নিয়ে কাবিল বিচলিত হয়ে পড়ে, অবশেষে অভিশপ্ত কাবিল ভাইয়ের মৃত দেহ কাঁধে করে এখানে সেখানে ঘুরতে থাকে। মানব জাতির ইতিহাসে প্রথম অন্যায়ভাবে নিহত হাবিলের রক্ত যে ভূমিতে পতিত হয়ে সে ভূমি লোনা হয়ে যায়। হাবিলকে  মৃত্যু পরবর্তী অপদস্থতা থেকে হিফাযত করাই আল্লাহর  ইচ্ছা ছিল। তাই তিনি দুটি কাক পাঠান। কাক … বিস্তারিত পড়ুন

আদম ও হাওয়া (আঃ)-এর তওবা কবূল ও পরষ্পর সাক্ষাৎ

চরণ দ্বীপে নিক্ষিপ্ত হওয়ার পর আদম (আঃ) চল্লিশ বছর পর্যন্ত গুনাহ মার্জনার জন্য আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করতে থাকেন। অন্য বর্ণনায় তিনশ বছরের কথা রয়েছে। তাঁর কান্নাকাটির ফলে তাঁর চোখের পানিতে নহর   প্রবাহিত হয় এবং সে নহরের কিনারায় খেজুর, লবঙ্গ ও যায়ফল গাছের সৃষ্টি হয়। হাওয়া (আঃ)-এর চোখের পানিতে মেহেন্দি, সুরমা ও সুগন্ধযুক্ত ঘাস সৃষ্টি হয় … বিস্তারিত পড়ুন

ময়ূর সাপ ও ইবলীসের শাস্তি

হযরত আদম (আঃ) ও হযরত হাওয়া (আঃ) এর গন্দম খাওয়ার ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা ময়ূর হলেও সাপের  এক্ষেত্রে ভূমিকা অগ্রগণ্য ছিল। কেননা, ইবলীসকে তারা দু’জনে সাহায্যে করেছিল। মুলতঃ এরা দু’জন সাহায্য না করলে ইবলীস বেহেশতে প্রবেশ করতে পারত না। সুতরাং আল্লাহ তা’আলা ময়ূরকে লক্ষ্য করে বললেন, হে ময়ূর! তোমার অপরাধ খুব মারাত্বক না হলেও তুমি একেবারে … বিস্তারিত পড়ুন

হাজরে আসওয়াদের জন্ম বৃত্তান্ত

আল্লাহ তা’আলা হযরত আদম (আঃ) কে তার বংশধরদের ভাগ্যের পরিনতির নিদর্শন এভাবে দেখানোর পর এক ফেরেশতাকে বললেন, তুমি আদম সন্তানদের আমার প্রতি আজকের অঙ্গীকারনামা লিখে নিয়ে তা তোমার নিজের মুখে রেখে দাও। উক্ত ফেরেশতারা যথাযথভাবে আল্লাহর আদেশ পালন করল। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহর কুদরতে ঐ ফেরেশতা  একখানা কাল বর্ণের পাথরে রূপান্তরিত হল। ঐদিন থেকেই ঐ পাথরখানা … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!