হাজরে আসওয়াদ স্থাপন নিয়ে তীব্র বিতণ্ডা

কুরাইশ বংশের সকল গোত্রের লোক সম্মিলিতভাবে আপন মনে কাবা ঘর পুনঃনির্মানের কাজ করে চলছে। কোথাও পারস্পরিক বিভেদ পরিলক্ষিত হয়নি। যার যার কাজ সে তা করে চলেছে। কিন্তু গন্ডগোল শুরু হল হাজরে আসওয়াদ (কাল পাথর) স্থাপন নিয়ে। প্রত্যেক গোত্রই হাজরে আসওয়াদ পুনঃ স্থাপনের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে বদ্ধ পরিকর। এ নিয়ে বাক বিতণ্ডা চরম আকার ধারণ করল। … বিস্তারিত পড়ুন

কাবা ঘর পুনঃনির্মাণ

কাবা গৃহ প্রথম দিকে নিম্ন ভূমিতে অবস্থিত একটি ছাদবিশিষ্ট গৃহ ছিল। ফলে বর্ষার সময় বৃষ্টির পানি প্রবল বেগে কাবা গৃহে প্রবেশ করত। ফলে প্রায়ই কাবা ঘর ক্ষতিগ্রস্থ হত। এ ক্ষতি থেকে কাবা ঘরকে হিফাজতের নিমিত্ত্বে চতুর্দিকে একটি প্রাচীর করা হয়, কিন্তু প্রবল স্রোতের বেগে নির্মিত এ প্রাচীরও বিধ্বস্ত হয়ে যায়। এ জন্য কাবা গৃহ পুনঃনির্মাণের … বিস্তারিত পড়ুন

নির্জনতার প্রতি আগ্রহ ও আধ্যাত্নিক জীবনের সূচনা

হযরত খাদীজা তাহেরা (রাঃ) – এর সাথে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) -এর বিবাহ কার্য সুসম্পন্ন হওয়ার পর তিনি রুজি রোজগার তথা পারিবারিক চিন্তা-ভাবনা থেকে অনেকটা মুক্ত হন। মূলতঃ এখন থেকেই তাঁর আধ্যাত্নিক জীবনের সূচনা হয়। যতই দিন যাচ্ছে ততই তাঁর নির্জনতার প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে। তিনি জীবনের প্রথম থেকেই প্রতিমা উপসনার প্রতিমা উপসনার প্রতি তাঁর ঘৃণা ও … বিস্তারিত পড়ুন

খাদিজার পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব

হযরত খাদীজা (রাঃ) নিজে ছিলেন অতিশয় বিদূষী, বিচক্ষণা, সূক্ষ্ণদর্শিনী, বুদ্ধিমতি ও দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রমণী। তাই তিনি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)- এর সততা, বিশ্বস্ততা, আমানতদারী, বিণয়-নম্রতা, ব্যক্তিত্ব, সচ্চরিত্রতা ও ন্যায়-নিষ্ঠা প্রভৃতি গুণ দেখে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। তিনি যেন তাঁর প্রতি কেমন একটা হৃদয়ের টান অনুভব করতে লাগলেন। এসময় তিনি মনে মনে ভাবছিলেন, যদি ইনি শেষ নবী … বিস্তারিত পড়ুন

হিলফুল ফুযুল গঠন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাঁর চাচাদের সাথে হারবুল ফেজারের যোগদন করেছিলেন। তাঁর কাজ ছিল চাচাদেরকে তীর কুড়িয়ে দেয়া। এ যুদ্ধে তাঁর চাচা জোবায়র ইবনে আবদুল মুত্তালিব ছিলেন স্বগোত্রের যুদ্ধ পতাকাবাহী।জোবায়র ও তাঁর ভাইয়েরা পূর্বেও ন্যায় অন্যায় বহু যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন। বহু স্বদেশী বিদেশী আত্নীয় অনাত্নীয়কে নিজ হস্তে নিহত করেছেন। কিন্তু কোন যুদ্ধেই তাঁদের মনে কোন প্রকার রেখাপাত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইউনুস (আঃ)-এর স্বীয় কওমের কাছে প্রত্যাবর্তন

হযরত ইউনুস (আঃ) এর দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর হতেই তাঁর কওমের লোকেরা তাঁকে খুজে ফিরছিল এবং তাঁকে ফিরে পাবার জন্য আল্লাহর দরবারে রোনাজারী করছিল। যথাসময়ে আল্লাহর দরবারে তাঁদের রোনাজারী গৃহীত হল। তাঁদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ বর্ষিত হল, আল্লাহ তাঁদের মনের বাসনা ভালভাবেই জানতেন। এতদিনে তিনি তা পুরা করলেন। হযরত ইউনুস যে নতূন দেশে গিয়েছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

হালফুল ফুযুল গঠন

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাঁর চাচাদের সাথে হারবুল ফেজারের যোগদন করেছিলেন। তাঁর কাজ ছিল চাচাদেরকে তীর কুড়িয়ে দেয়া। এ যুদ্ধে তাঁর চাচা জোবায়র ইবনে আবদুল মুত্তালিব ছিলেন স্বগোত্রের যুদ্ধ পতাকাবাহী। জোবায়র ও তাঁর ভাইয়েরা পূর্বেও ন্যায় অন্যায় বহু যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন। বহু স্বদেশী বিদেশী আত্নীয় অনাত্নীয়কে নিজ হস্তে নিহত করেছেন। কিন্তু কোন যুদ্ধেই তাঁদের মনে কোন প্রকার … বিস্তারিত পড়ুন

ওকাজ মেলা ও হারবুল ফেজার

প্রাক-ইসলাম যুগে হেজাযের বিশেষ বিশেষ স্থানে একেকটি মেলা অনুষ্ঠিত হত। এ সকল মেলার সময় ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে আরবদের মাঝে সাজ সাজ রব পড়ে যেত। এ সকল মেলায় বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় বিক্রয় পুরোদমে চলত। এতদ্ব্যতীত কবিদের কবিতার লড়াই এবং গোত্র বিশারদ পন্ডিতদের মেধা প্রতিভার পরীক্ষা হত। বিভিন্ন গোত্র সম্প্রদায়ের প্রধান প্রধান কবি সাহিত্যিক প্রতিযোগী … বিস্তারিত পড়ুন

চাচা আবূ তালিবের সাথে বাণিজ্য ভ্রমণ

রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর বয়স যখন বার বছর তখন একবার আবূ তালিব বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সিরিয়ায় গমনের প্রস্তুতি গ্রহণ করছিলেন। একে তো ভ্রমণ খুবই কষ্টকর বিষয় তদুপরি অনেক দূরদূরান্তরের পথ তাই হযরত আবূ তালিব প্রাণপ্রিয় কঠোর বায়না এবং আকুলি ব্যাকুলি প্রকাশে তিনি তাঁকে সফর সাথী করতে বাধ্য হন। অবশেষে আবূ তালিব তাঁকে নিয়েই সিরিয়ার পথে রওয়ানা হন। তাঁরা … বিস্তারিত পড়ুন

আবূ তালিবের দায়িত্বে শিশু নবী মুহাম্মদ (সাঃ)

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আট বছর বয়সে পিতামহ আবদুল মুত্তালিব ইনতিকাল করেন। এসময় আবদুল মুত্তালিবের বয়স ছিল বিরাশি বছর। মৃত্যুর পূর্বে তিনি পুত্র আবূ তালিবের হাতে তাঁর পিতৃমাতৃহীন নাতীর প্রতিপালনের ভার অর্পণ করে যান। আবদুল্লাহ ও আবূ তালিব উভয়ে ছিলেন সহোদর ভাই। পিতার অন্তিম উপদেশ এবং নিজের স্বাভাবিক স্নেহবশত আবূ তালিব এতীম ভ্রাতুষ্পূত্রের প্রতিপালন করতে থাকেন। তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!