ডেপুটি কমিশনারকে বলা হলো, তোমার মুখে তামাকের গন্ধ; তুমি রাসূল (সাঃ) এর কাছে যেতে পারবে না

ভাওয়ালপুরের অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি কমিশনার নিয়মিত ধূমপান করতেন। একদিন তিনি স্বপ্নে কিয়ামতের বিভীষিকাময় দৃশ্য দেখতে পালেন। এসব দেখে তিনি ভীষণ অস্থির এবং দিশেহারা হয়ে পড়লেন। হঠাৎ তাকিয়ে দেখেন একদিকে আলো দেখা যাচ্ছে। একজন জানালো যে, ওখানে রাসূল (সাঃ) রয়েছেন। তিনি বলেন, আলো দেখে আমিও সেদিকে গেলাম। রাসূল (সাঃ) এর কাছাকাছি যেতেই একজন লোক আমাকে ধাক্কা দিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-৩য় পর্ব

 হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন    আজরাইল এই অবস্থায় সরাসরি আল্লাহার দরবারে চলে গেলেন এবং আল্লাহা নিকট তিনি সমস্ত ঘটনা খুলে বললেন, আল্লাহ তায়ালা আজরাইল এর চক্ষু ঠিক  করে দিয়ে বললেন, আমার নবীদের মধ্যে হযরত মুছা (আঃ) এর ন্যায় এত গরম মেজাজ ও জালালী তরবিতের নবী দ্বিতীয়  কেউ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-২য় পর্ব

হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন অতপর হযরত মুছা (আঃ) ফিরে এসে তার কওমের লোকদের নিকট হারুনের মৃত্যুর সংবাদ জানালেন, তখন তারা বলল, হারুন ছিল আমাদের প্রতি যথেষ্ট সদয়। তার কমল ব্যাবহার এর কথা আমরা কোন দিন ভুলতে পারব না। এখন তার লাশ আমাদের কে দেখতে দাও। হযরত মুছা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মুছা ও হারুন (আঃ) এর পরলোকগমন-১ম পর্ব

হযরত মুছা (আঃ) খেজের (আঃ) এর নিকট থেকে বিদায় গ্রহন করে তিয়া ময়দানে বনি ইসরাইল কওমের নিকট আসলেন। তখন তার জিজ্ঞাসা করলেন, হে নবী! আপনি খেজের (আঃ) থেকে কি লাভ করলেন? হযরত মুছা (আঃ) তার উত্তরে বললেন, যা লাভ করেছি তা তোমাদের শোনার বিষয় নয়। বিষয়টি নবীদের একান্ত খাস বিষয়। তোমরা আমার বিষয় চিন্তা না … বিস্তারিত পড়ুন

মৃত মহিলাকে কবরে রাখার পরই কবর কেপে উঠলো

গুজরানওয়ালার শেখুপুরা কবরস্থানে একজন মহিলাকে দাফন করার সময় লাশ কবরের মাটিতে রাখার পরই কবর কাঁপতে লাগলো। তাড়াতাড়ি কবরের মাটি চাপা দিয়ে আত্মীয়-স্বজন চলে এলো। মরহুমার আত্মীয়-স্বজন জামাতে ইসলামীর নেতা মাওলানা হাফেজ হাবিবুল্লাহর সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি মহিলাকে অন্যত্র দাফন করার পরামর্শ দিলেন। তার উপস্থিতিতে মহিলার লাশ উত্তোলনের জন্য কবরের উপরে দেওয়া তক্তা সরানোর সাথে সাথে … বিস্তারিত পড়ুন

মৃত্যুর ১৮ মাস পরেও মনে হচ্ছিল তিনি যেন ঘুমাচ্ছেন

মুনশি আব্দুল হামিদ কোরাইশি ছিলেন ভাওলাপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তি। নিয়মত নামাজ আদায় করতেন, রোযা পালন করতেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আগে ভাওয়ালপুর রাজ্যের অর্থ বিভাগের হেড ক্লার্ক ছিলেন। একটি রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানের জন্য একটি প্রতিনিধি দলের সাথে তদানীন্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, কোরায়শী সাহেব, তুমি সহকারী কর্মচারী হয়েও রাজনীতিতে অংশ নিয়েছ, আমি তোমাকে বরখাস্ত করবো। … বিস্তারিত পড়ুন

তের’শ বছর পরেও দুই সাহাবীর তাজা লাশ অক্ষত পাওয়া গেল

সালমান পার্ক একটি প্রাচীন জনপদ। বাগদাদ থেকে প্রায় ৪০ (চল্লিশ) মাইল দূরে অবস্থিত। বর্তমানে শহর জীবনের কোন নিদর্শন বাকী নেই। স্থানটি এখন ৫০০ (পাঁচশত) পরিবারের একটি বস্তি মাত্র। বাগদাদ থেকে এখানে মোটর গাড়িই একমাত্র যাতায়াতের মাধ্যম। বর্তমানে জরাজীর্ণ হলেও স্থানটির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। বহু সংখ্যক সাহাবী এখানে গভর্নর হিসাবে জীবন অতিবাহিত করেছেন। এর প্রাচীন নাম … বিস্তারিত পড়ুন

মুখে দাড়ি না দেখে রাসূল (সাঃ) বললেন, তোমার চেহারা আমার চেহারের মত নয়

আমার এক বন্ধু কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চপদে চাকুরি করে অবসর নিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে তার মুখে দাড়ি ছিল না। কন্তু কয়েক বছর পর দেখা হলে লক্ষ্য করলাম, তিনি দাড়ি রেখেছেন। তার এ পরিবর্তনে আমি ভীষণ খুশি হলাম। তবে তার দাড়ি রাখার কারণ জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, এক রাতে স্বপ্নে দেখি কিয়ামত শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে অস্থির দিশেহারা মনে … বিস্তারিত পড়ুন

পীর আব্দুল্লাহ জামে মসজিদের খতীবের অবিকৃত লাশ উদ্ধার

ফতেহগড় জামে মসজিদ সংলগ্ন একটি কবরে একজন ইমাম ও খতিব দাফন করা হয়েছিল। কবর মেরামতের সময় হঠাৎ করে উত্তর পাশের দেয়ালের ইটি খসে পড়লো। ফলে দেখা গেল, ঐ কবরের লাশ অবিকৃত রয়েছে। একটি কাঠের বাক্সে তার লাশ দাফন করা হয়েছিল। কাঠের বাক্স পোঁকা মাকড়ে খেয়ে ফেলেছে কিন্তু লাশ অবিকৃত রয়েছে। ৫৭ বছর আগে দাফন করা … বিস্তারিত পড়ুন

কবর আযাবের তিনটি ঘটনা সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ

এক. প্রায় ত্রিশ বছর আগের কথা। পাঁচ দিন আগে দাফন করা এক ব্যক্তির লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের প্রয়োজন দেখা দেয়। একজন মেডিকেল অফিসারের সহকারী হিসাবে আমি ও সেখানে গেলাম। কোর্ট মিঠুন এলাকায় বাইরের দিকে এক কবরস্থানে লোকটিকে দাফন করা হয়েছিল। আমাদের সাথে পুলিশ ছিল এবং কবর খনন করার জন্য দুইজন শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছিল। … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!