মায়ের কোলে মূসা (আঃ) – পর্ব ১

আছিয়া শিশু মূসা (আঃ) -কে পেয়ে সন্তান না থাকার বেদনা ভুলে উৎফুল্ল হল বটে, কিন্তু এ শিশুকে কার দুধ পান করাবেন তা নিয়ে পড়লেন বিপাকে। এ উদ্দেশ্যে তিনি আশপাশের অনেক রমণীকে ডেকে আনলেন। প্রত্যেক মহিলাই শিশু মূসাকে দুধ পান করানোর দায়িত্ব পেতে চাইল। কেননা, এ শিশুকে দুধ পান করানোর মাধ্যমে ফেরাউনের নেক দৃষ্টি লাভে সক্ষম … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)-এর জন্ম –শেষ পর্ব

মূসা (আঃ) এর জন্ম প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন মূসা (আঃ) ও ভূমিষ্ঠ হয়েছেন, ইত্যবসরে ফেরাউনের নিয়োজিত অনুসন্ধানী গুপ্তচর দলও এমরানের স্ত্রীর গৃহে হাজির হয়। এ পাষান্ডদের দেখে মূসা (আঃ) এর মা দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য এবং কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। শিশু পুত্রের অকল্যাণ আশংকায় তিনি এতটাই বিচলিত হয়ে পড়েন যে, কি করবেন তা স্থির করতে পারছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)-এর জন্ম –তৃতীয় পর্ব

মূসা (আঃ) এর জন্ম – দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন তৎক্ষণাৎ ফেরাউন বর্তমান কর্তব্য স্থির করে সর্বত্র ঘোষণা করে দিল যে, এখন হতে এক বছরের মধ্যে বনী ইসরাইল বংশে যেখানে যত পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবে, তাদের সবাইকে হত্যা করে ফেলতে হবে। এ ঘোষণা ও নির্দেশ অনুসারে তার সেনাবাহিনীর লোকেরা বনী ইসরাইল বংশের নব প্রসূত … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)-এর জন্ম – দ্বিতীয় পর্ব

মূসা (আঃ)-এর জন্ম – প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেরাউনের এত সতর্কতা সামধানতা ও কঠোর পাহারার ব্যবস্থা সত্ত্বেও বনী ইসরাইল সম্প্রদায়ের সন্তান হজরত মূসা (আঃ) যথাসময়ই তার মাতার গর্ভে স্থান লাভ করলেন। বনী ইসরাঈল বংশে ইমরান নামক একব্যক্তি ফেরাঊনের অত্যন্ত বিশ্বস্ত খাদেম ছিল। তার স্ত্রীর নাম ছিল খাতুন। এ খাতুনের গর্ভে হারুন নামক একটি … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)-এর জন্ম – প্রথম পর্ব

একদিন রাতে ফেরাউন গভীর ঘুমে অচেতন অবস্থায় একটি স্বপ্ন দেখল যে, শামদেশের দিক হতে একটি জ্বলন্ত অগ্নিশিখা এসে মিসর দেশে প্রবেশ করল। এবং মিসরের কিবতী সম্প্রদায়ের সমস্ত ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ভষ্ম করে দিয়ে গেল। আবার অনেক বর্ণনায় আছে যে, ফেরাউন স্বপ্ন দেখল যে, দুটি বৃক্ষ উর্ধ্ব দিকে বাড়তে বাড়তে এত বেশি বেড়েছে যার তুলনায় দুনিয়ার … বিস্তারিত পড়ুন

মুসা (আ) এর বংশ পরিচয়

হজরত মূসা (আঃ) এর জন্ম ইসরাঈল বংশে। তাঁর বংশধারা নবী হজরত ইবরাহীম (আঃ) এর সাথে মিলিত হয়। তিনি হজরত ইবরাহীম (আঃ)-এর দোহিত্র হজরত ইয়াকুব (আ)-এরই অধস্তন বংশধর। হজরত ইয়াকুব (আঃ) এর উপাধি ছিল ইসরাঈলুল্লাহ। তাই তাঁর পরবর্তী বংশধর বনী ইসরাঈল নামে প্রসিদ্ধ হয় । হজরত মূসা (আঃ)-এর পিতার নাম ইমরান। তাঁর মাতার নাম সম্পর্কে তাফসীরবিদ … বিস্তারিত পড়ুন

ওমরের ইসলাম গ্রহণ

হযরত ওমর (রাঃ) ক্রোধান্বিত অবস্থায় মজলিস থেকে উন্মুক্ত তরবারী নিয়ে সাইয়্যেদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে হত্যার জন্য যাত্রা করল পথে হযরত নোয়াইমের সাথে তার সাক্ষাত হয়। হযরত নোয়াইম পূর্বেই ইসলাম কবুল করেছিলেন। কিন্তু ওমরের তা অজ্ঞাত ছিল। নোয়াইম ওমরের বংশেরই একজন লোক। তিনি হযরত ওমরের চলার গতিবিধি দেখে সঙ্কিত হলেন। তাই হযরত ওমরের গোসসা গন্তব্যস্থানে … বিস্তারিত পড়ুন

কাফেরদের ষড়যন্ত্র সভায় ইবলীসের উপস্থিতি

মক্কার কাফেরদের নিয়ম ছিল যখন তারা কোন জটিল সমস্যার সম্মুখিন হত তখন তারা দারুন নদওয়াতে উপস্থিত হয়ে পরস্পর আলোচনার মাধ্যমে তার সমাধান খুজে বের করবার চেষ্টা করত। রাসূলে পাক (সাঃ) যখন অপ্রতিরোধ্য গতিতে তাঁর মিশন নিয়ে এগিয়ে চলেছেন তখন তাঁর এ ব্যাপারে বহু আলোচনার পরও তারা কোন সমাধানে পৌঁছাতে পারল না। এমন সময় একজন বৃদ্ধ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত হামযা (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ

নবুয়তের ষষ্ঠ বছরে হযরত হামযা (রাঃ) ইসলাম গ্রহণ করেন। একবার আবূ জাহেল রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তাঁর সাথে অমানবিক ব্যবহার করে। নবীজী (সাঃ) এর সাথে আবূ জাহেলের এ আচরণ দেখে হযরত হামজার দাসী অত্যন্ত মর্মাহত হল। হামযা তখনও মুসলমান হয় নি। আবূ জাহেল যখন মহানবী (সাঃ) এর প্রতি জঘন্য উৎপীড়ন চালিয়েছিল … বিস্তারিত পড়ুন

ওলীদ বিন মুগীরা কে দ্বীন কবূলের আহ্বান

কুরাইশ নেতা ওলীদ বিন মুগীরা আরবের মধ্যে শ্রেষ্ট ধনী ও প্রতিপত্তিশালী ছিল। তার পুত্র সন্তানও অনেক ছিল। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একদিন তার কাছে উপনীত হয়ে পবিত্র কোরআনের কিছু আয়াত পাঠ করে শুনালেন। আল্লাহর কালামের বিশেষ আকর্ষণে ইসলামের প্রতি তার নমনীয়ভাব সৃষ্টি হল। তাফসীরে কামালাইনের বর্ণনা অনুসারে দেখা যায় সে ঈমানও এনেছিল। ওলীদ একদিন রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে দাওয়াত … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!