নবুয়ত দান

তুর পাহাড়ে আল্লাহ তায়ালা মূসা (আঃ) -কে নবুয়ত প্রদান করেন। তিনি হযরত মূসা (আঃ) -কে লক্ষ্য করেন বলেনঃ وَأَنَا اخْتَرْتُكَ فَاسْتَمِعْ لِمَا يُوحَىٰ অর্থঃ আর আমি নবী হিসেবে তোমাকে মনোনীত করেছি। সুতরাং তোমার প্রতি যে সকল ওহী করা হয় তা অত্যন্ত মনোযোগের সাথে শুন। অনন্তর আল্লাহ তায়ালা হযরত মূসা (আঃ)-কে দ্বীনের সকল মূল নীতিসমূহ শিখালেন … বিস্তারিত পড়ুন

গোরস্তানের প্রহরী রুপে কাবুস

কাবুস ও হামান দুবন্ধু অতঃপর মিসরের রাজধানীর দিকে যাত্রা করল। সেখানে পৌঁছে কাবুস হামানকে বলল, তুমি একটু অপেক্ষা কর। আমি রাজদরবারে গিয়ে দেখি কোন কাজের ব্যবস্থা করতে পারি কিনা। মিশরের বাদশাহ তখন দরবারেই ছিল। কাবুস দরবার গৃহে প্রবেশ করে বাদশাহকে যথারীতি অভিবাধন করে বলল, জাঁহাপনা ! আমি এক সহায়-সম্বলহীন নিঃস্ব যুবক। কাজ-কর্ম না থাকায় আমার … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের স্ত্রী

সমগ্র মিসরে বনি ইস্রাইল কওমের মধ্যে মাত্র একজন স্ত্রীলোকই নিজের মান-সম্মান ও ইযযত বাঁচিয়ে চলতে পেরেছিলেন। তিনি হলে ফেরাউনের স্ত্রী হযরত আছিয়া। বনি ইস্রাইল বংশোদ্ভুত রমনী হওয়া সত্তেও ফেরাউনের স্ত্রী হওয়ার কারণে তার মান-সম্মান ও মর্যাদা ঠিক মহারানীর মতই ছিল। তিনি ছিলেন সমগ্র মিসরের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট সুন্দরী ও গুনবতী নারী। তার মত বিদূষী, চরিত্রবতী ও … বিস্তারিত পড়ুন

মাদইয়ানের দিকে যাত্রা – পর্ব ১

গ্রেপ্তারী পরওয়ানার খবর শুনে হযরত মূসা (আঃ) মিসর হতে অন্যত্র চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে খুব সতর্কতার সাথে শহর হতে বের হয়ে পড়লেন। ফেরাউনের অসংখ্য প্রহরীর পাহারা ভেদ করে কখন কোন স্থান দিয়ে মূসা (আঃ) কিভাবে শহর হতে বের হয়ে পড়েছেন তা প্রহরীরা জানতেও পারল না। অতঃপর শহরের বাইরে এসে আল্লাহ পাকের শুকরিয়া আদায় করলেন। কিন্তু … বিস্তারিত পড়ুন

পাপিষ্ট ফেরাউনের বিবরণ

ফেরাউন কোন রাজা বা বাদশাহর নাম নয় উপাধি। তৎকালে রাজতক্তে যে ব্যক্তিই আরোহন করত সে-ই ফেরআউন নামে আখ্যায়িত হত। এভাবে হজরত মুসা (আঃ)-এর যমানায় মিসরের সিংহাসনে যে সমাসীন ছিল তার উপাধি ফেরাউন ছিল। এ ফেরাউন হযরত মূসা (আঃ)-এর জন্মগ্রহণের বহু পূর্ব হতেই মিসরে রাজত্ব করছিল। ফেরআউনের পিতা ও দাদার নাম নিয়ে মতানৈক্য রয়েছে। কারো কারো … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের পরিচয়

পূর্বেই বলা হয়েছে ফেরাউনের আসল নাম মাসআর বা কাবুস। মাসআর বা কাবুসের জন্মস্থান বখলে। সে ভাগ্যন্মেষনের তাগিদে ঘুরতে ঘুরতে বেউশাহমা নামক শহরে গিয়ে উপনিত হল। তথায় তার হামান নামক আরেকটি ভবঘুরে যুবকের সাথে সাক্ষাৎ হল। তাঁদের দুজনের চারিত্রিক ও ভাবধারা ও প্রকৃতির প্রায় একই ধরনের হওয়ায় পরষ্পরের মধ্যে বন্ধু সৃষ্টি হয়। অতঃপর তার উভয় ভাগ্যন্বষনে … বিস্তারিত পড়ুন

মাছের পেটে হজরত ইউনুস (আঃ)

আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন মাজীদে ইরশাদ করেনঃ অর্থঃ অতঃপর একটি মৎস তাঁকে গিলে ফেলে, আর তিনি নিজেকে ভৎসনা করছিলেন। (সুরা -সোআফফাতঃ আয়াত -১৪২) মাছ হযরত ইউনুস (আঃ) কে গিলে ফেলার পর তাঁকে বলল, হে আল্লাহর নবী! আপনাকে ভালভাবে রাখার জন্য আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যেন আপনার কোন কষ্ট না হয়। আমার পেট আপনার কয়েদ খানা। … বিস্তারিত পড়ুন

নীল নদে ভাসমান মূসা (আঃ)

অদৃশ্য হতে নির্দেশ পেয়ে মূসা (আঃ) এর জননী তাঁকে একটি মজবুত, কাঠের সিন্দুকে ভরে নীল নদে ভাসিয়ে দেন। এ সংকটজনক পরিস্থিতিতে মূসা (আঃ) এর মাতা সিন্দুক কোথায় পাবেন এবং নতুন করে তৈরী করতে গেলে আশংকা ছিল গোপনীয়তা প্রকাশ হয়ে পড়ার। ফলে এ খবর ফেরআউনের লোকদের কর্ণগোচর হত এবং তারা নবজাত শিশুকে হত্যা করত- এমন একটি … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)- কে গ্রেপ্তারের নির্দেশ

কিবতী হত্যাকারী সনাক্তকরণে বনী ইসরাইলীর আজকের কথাই স্বাক্ষী হিসেবে যথেষ্ঠ। সুতরাং কিবতী বিবাদের পাট চুকিয়ে তাড়াতাড়ি কেটে পড়ে। কিবতীও বনী ইসরাঈলের ঝগড়া এখানেই শেষ হল বটে, কিন্তু কিবতী ঘটনাস্থল থেকে গিয়ে পূর্বের হত্যাকারীর অন্বেষণরত লোকদের কাছে ঘটনা সবিস্তারে বলল। সে এও বলল, স্বয়ং বনী ইসরাঈলীই গতকালের হত্যাকান্ড মূসার দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে সুস্পষ্ট উল্লেখ করেছে। … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আঃ)- এর শংকা

কিবতীর নিহত হওয়ার ঘটনায় মূসা (আঃ) খুবই শংকিত হয়ে পড়েন। কেননা, তাঁর দ্বারা এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে। ফেরাউন কোন ভাবে জানলে আর রক্ষা থাকবে না। তাই তিনি এ ঘটনার প্রতি সাবধানী দৃষ্টি রেখে চলতেন। ঘটনা ফেরাউনের গোচরীভূত হলেও হত্যাকারী জ্ঞাত না থাকায় কোন ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হচ্ছে না। যারা বিষয়টি ফেরাউনের কানে দিয়েছে তারা কিবতীর … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!