হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ৪

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ৩ পড়তে এখানে ক্লিক করুন উল্লেখিত আয়াতসমূহে জাদুকরদের ও মূসা (আঃ)-এর মধ্যকার আলাপচারিতার বর্ণনা দেয়ার সাথে সাথে মূসা (আঃ)-এর প্রতি আল্লাহর পক্ষ থেকে সান্ত্বনা বাণী উচ্চারিত হয়েছে। তাঁকে আশ্বাস দেয়া হয়েছে যে, শংকার কোন কারণ নেই। জাদুকরদের সাথে প্রতিযোগিতায় আপনিই বিজয়ী হবেন। আল্লাহ তায়ালার আশ্বাস বাণীতে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ৩

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন জাদুকরদের নেতারা এসব বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে নিজেদের আয়ত্বে এনে সকল জাদুকরদের মনে সাহস যোগানোর উদ্দেশ্যে তাদেরকে কোরআনের ভাষায় বলল- فَأَجْمِعُوا كَيْدَكُمْ ثُمَّ ائْتُوا صَفًّا অর্থঃ তোমরা নিজেদের শক্তি ও তদবীর নিয়োজিত কর এবং সারিবদ্ধভাবে সামনে অগ্রসর হও। (ত্ব-হা) কেননা, তারা জানে যে, … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ২

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন মাঠের এক প্রান্তে লাঠি হাতে হযরত মূসা (আঃ) আর হযরত হারুন (আঃ)। অপর প্রান্তে জাদুকরেরা তাদের যাদু প্রদর্শনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি নিয়ে উপস্থিত। জাদুকরদের সংখ্যা কত ছিল তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। জাদুকরদের সর্দারের নাম ছিল শামাউন। কথিত আছে যে, তাদের সর্দার ছিল … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ) ও মিশরের দক্ষ যাদুকর – পর্ব ১

নিদির্ষ্ট দিনে নির্ধারিত স্থানে উপস্থিত হওয়ার সিদ্ধান্ত হওয়ার পর হযরত মূসা (আঃ) স্বীয় গৃহে ফিরে গেলেন। এদিকে ফেরাউন তার সভাসদদের নির্দেশ দিল যেন রাজ্যের প্রতিটি এলাকায় ঘোষণা করে দেয় যে, যাদু বিদ্যায় পারদর্শী এমন প্রত্যেক ব্যক্তি যেন মেলার দিন শহরে আগমন করে। এটা তাদের রব ফেরাউনের নির্দেশ। ঘোষণা পাওয়া মাত্র সাম্রাজ্যের চতুর্দিক হতে জাদুকরেরা জড় … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনের সলিল সমাধির পর

ফেরাউনের দলবল সলিল সমাধির পর বনী ইসরাইলীরা নিজেদের মধ্যে আনন্দ উৎসব করল। নারীরা নিজেদের মুক্তির শুকরিয়া স্বরূপ আনন্দে মহান প্রভুর প্রশংসা মূলক গান গাইল। অনন্তর হযরত মূসা (আঃ) বনী ইসরাইলদের একত্রিত করে বলেন, আল্লাহ পাক আমাকে হুকুম দিয়েছেন আমি যেন তোমাদেরকে বলে দেই যে, তিনি তোমাদেরকে এমন ভায়ানক বিপদ হতে মুক্তি দিয়েছেন। এখন তোমাদের উচিত … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা (আঃ)-এর তুর পাহাড়ে গমন

বনী ইসরাইলরা যে দুঃসহ অস্থিরতার মধ্যে কালাতিপাত করেছে এখন তা হতে মুক্তি লাভ করে বিপদমুক্ত হয়েছে। বেশ সুখ শান্তিতেই তাদের সময় অতিবাহিত হচ্ছে। এমতাবস্থায় বনী ইসরাইলীদের মধ্য হতে কিছু লোক হযরত মূসা (আঃ)-এর কাছে আবেদন করল যে, হে নবী! যদি আমাদের জন্য আল্লাহর তরফ হতে কোন কিতাব এবং শরীয়ত থাকত তা হলে আমরা এখন নিঃসঙ্কোচে … বিস্তারিত পড়ুন

গো-বাছুর প্রতিমা

মূসা (আঃ) যখন তুর পর্বতে গমন করেন তখন তাঁর ভাই হারুন (আঃ) কে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করে যান। হারুন (আঃ) বনী ইসরাইলীদেরকে বলেন, হে আমার সম্প্রদায়ের লোকেরা তোমরা মিশর ত্যাগকালে কিবতীদের অনেক অলংকারপত্র সোনাদানা নিয়ে এসেছে। আবার তোমাদের অনেক কিছু তাদের কাছেও রয়ে গেছে। তোমরা ভাবছ, কিবতীদের কাছে রয়ে যাওয়া তোমাদের সম্পদের বিনিময়ে তাদের থেকে আনা … বিস্তারিত পড়ুন

সত্তর ব্যক্তি নির্বাচন

হযরত মূসা (আঃ) হযরত হারুন (আঃ)-কে বনী ইসরাইলের পথভ্রষ্টতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় তৌরাত লিপিবদ্ধ যে কাষ্টফলকসমূহ মাটিতে রেখে দিয়েছিলেন বনী ইসরাইলীদের গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ার পর তিনি তা তুলে নিলেন। এক বর্ণনায় এসেছে, হযরত মূসা (আঃ) তৌরাতের কাষ্ঠ ফলকসমূহ মাটিতে রাখার সময় ফেটে গিয়েছিল। অনন্তর আল্লাহ পাক অন্য কোন জিনিসের উপর তৌরাত লিপিবদ্ধ করে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত মূসা-(আঃ) এর স্বদেশ ভূমে যাত্রা

দীর্ঘ দশ বছর পর্যন্ত মাদইয়ানে অবস্থানের পর হযরত মূসা (আঃ) এর মিসরে অবস্থিত মা, বোন এবং বড় ভাই হযরত হারুন (আঃ) এর সাথে সাক্ষাতের তীব্র আকর্ষন সৃষ্টি হয়। তিনি শ্বশুর হজরত শুয়াইব (আঃ) থেকে বিদায় নিয়ে স্ত্রী সফুরাসহ মিসরের দিকে যাত্রা করেন। অন্য এক বর্ণনা অনুসারে তিনি মাদইয়ান হতে মিশর অভিমুখে যাত্রার প্রাক্কালে সাথে শুধু … বিস্তারিত পড়ুন

ফেরাউনকে দ্বীনে হকের প্রতি আহবানের প্রস্তুতি

হযরত মূসা (আ) ও হযরত হারুন (আ) আল্লাহ তাআলার নির্দেশে ফেরাউনের নিকট দ্বীন হকের দাওয়াত নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু তারা ফেরাউনের যলুমের ভয় করে ছিলেন। তাই তারা আল্লাহ তাআলার সমীপে এ সম্পর্কে নিবেদন করলেন, হে আমাদের রব! ফেরাউন তো যালিম। যখন আমরা তার কাছে উপনিত হয়ে দ্বীনের দাওয়াত দেব এবং যুক্তি প্রমাণের কথা আসলে … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!