হযরত ইলইয়াস (আঃ) পর্ব ১

অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের মতে, হযরত ইলইয়াস (আঃ) ছিলেন হযরত হারূন (আঃ)-এর অধস্ত বংশধর। তার বংশ তালিকা এরূপ- ইলইয়াস তার পিতা ইয়াসীন তাঁর পিতা ফাহহায তাঁর পিতা ইয়াযার তাঁর পিতা হারূন। কারো কারো মতে, ইলইয়াস তাঁর পিতা ইয়াসীন তাঁর পিতা ইঞ্জিল গ্রন্থে ইলইয়া উল্লেখ করা হয়েছে। সমকালীন বনী ইসরাইলের মাঝে তিনি ইলইয়া নামেই প্রসিদ্ধ ছিলেন। তাফসীরবিশারদদের এক … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা (আ) ও ফেরাউনের আলোচনা

তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা করা হত। কিছু দেবতা বিশেষ এলাকা ও বিশেষ সম্প্রদায় এবং কিছু সর্বসাধারণের জন্য নির্ধারিত ছিল। তাঁদের উপাস্য দেবতাসমূহের ক্ষমতাও সীমাবদ্ধ বলে বিশ্বাস করা হত। যেমন পরকালীন ও নভোমণ্ডল সম্পর্কিত দেবতা, দেহ স্রষ্টা প্রাণদানকারী, কে কি পরিমাণ আয়ু লাভ করতে তা নির্ধারণকারী, দুঃখ যাতনা দূরকারী জীবিকাদাতা প্রভৃতি বিষয়ের জন্য পৃথক পৃথক … বিস্তারিত পড়ুন

পানির ব্যবস্থা

বনী ইস্রাইলদের তীহ প্রান্তে কোন পানির ব্যবস্থা ছিল না। তারা পিপাসার্ত হয়ে হযরত মূসা (আঃ) এর দরবারে তাদের জন্য পানির ব্যবস্থা করার আবেদন জানায়। তাদের আবেদন প্রেক্ষিতে মূসা (আঃ) পানির জন্য দোয়া করেন। আল্লাহ তাআলা তার দোয়া কবূল করেন। মূসা (আঃ) এর জন্য দোয়া এবং পানি প্রান্তরে গৃহীত ব্যবস্থার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত হিযকীল (আঃ)

তাওরাত কিতাবে উল্লেখিত হয়েছে যে, হযরত হিযকীল (আঃ)-এর পিতা ছিলেন একজন জ্যোতিষী। কারো কারো মতে তার পিতার নাম ছিল সাওরী। কারো কারো মতে কোরআন কারীমে উল্লেখিত যুলকিফলই হচ্ছে হযরত হিযকীল (আঃ)। হিযকীল ইবরানী ভাষার শব্দ। এর দুটি অংশ হিযকী ও ঈল। হিযকী অর্থ কুদরত আর ঈল অর্থ আল্লাহ। অর্থ অনুসারে তার নাম দাঁড়ায় আল্লাহর কুদরতী … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত কালুত (আঃ)

হযরত কালুত (আঃ)-এর নসব নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কোন কোন বর্ণনায় হযরত ইয়াকুব (আঃ)-এর পুত্র হযরত শামাউন (আঃ)-এর বংশোদ্ভুত ব্যক্তি ছিলেন কালুত। আবার কোন কোন বর্ণনায় উক্ত হয়েছে যে, হযরত কালুত (আঃ) হযরত নূহ (আঃ)-এর পৌত্র লোকনা বিন শামুনের পুত্র ছিলেন। হযরত মূসা (আঃ)-এর ভগ্নি মরিয়মের সাথে তার বিবাহ হয়েছিল। হযরত কালুত (আঃ) অত্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

ইউশা বিন নূন (আঃ)

নাম ও নসবঃ হযরত ইউশা বিন নূন (আঃ) বনী ইসরাইল বংশোদ্ভূত। ঐতিহাসিকদের মতে তিনি হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর গোত্রের লোক। তাঁর পিতার নাম নূন এবং তাঁর পিতার নাম ফারাহীম। আর ফারাহীম হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর পুত্র। এর সাথে আমি অনেক দিন পর কথা বলে দেখতে পারি নবুয়ত লাভ মূসা (আঃ) বনী ইসরাইলীদেরকে নিয়ে যখন মিশর ত্যাগের নির্দেশ … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত খিজির (আঃ)

নাম ও বংশ পরিচয়ঃ ইতিহাসবিশারদের এক দলের মতে খিজির হযরত খিজির (আঃ)-এর নাম নয়। এটা তাঁর উপাধি। তাঁর নাম সম্পর্কে ওলামাদের একাধিক মতামত ব্যক্ত হয়েছে। (১) বালইয়া বিন মালকান। (২) ইলইয়া বিল মালকান। (৩) খজরুন (৪) মোয়াম্মার প্রভৃতি। কিন্তু অধিকাংশের মতে তাঁর নাম বালইয়া বিল মালকান। আবুল আব্বাস তাঁর পিতৃপদবী যুক্ত নাম। খিজির তাঁর উপাধি। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত হারূন (আঃ)-এর ইহলোক ত্যাগ

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, বনী ইসরাইল পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করতে অস্বীকার করলে আল্লাহ তায়ালা হযরত মূসা (আঃ)-এর মাধ্যমে তাদেরকে জানিয়ে দিলেন যে, চল্লিশ বছর পর্যন্ত তোমাদেরকে এ ময়দানে নজরবন্দী হয়ে থাকতে হবে। তাদের সাথে হযরত মূসা (আঃ) এবং হযরত হারূন (আঃ)-কেও থাকার নির্দেশ দিলেন কেননা, তাঁরা দুজন বনী ইসরাইলের এবং বর্তমান বনী ইসরাইলের পরবর্তী … বিস্তারিত পড়ুন

কারুনের ঘটনা

কারূন শব্দটি ইবরানী শব্দ। কারূন যে হযরত মূসা (আঃ)-এর বংশের লোক তাতে সকলেই একমত। তবে হযরত মূসা (আঃ)-এর সাথে তার সম্পর্ক কি সে সম্পর্কে ওলামাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। অধিকাংশের মত হল সে হযরত মূসা (আঃ)-এর চাচত ভাই। হযরত মূসা (আঃ)-এর দাদা আর তার দাদা এক ব্যক্তি। তাদের দাদার নাম কাহাতা। কাহাতের দু পুত্র। এক পুত্র … বিস্তারিত পড়ুন

মূসা আঃ এর বিয়ের প্রস্তাব

ঘরে ফিরেও দু বোন এ অপরিচিত যুবকের মাঝে দেখা গুণ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করছিলেন। তাদের কথাবার্তার শব্দ শুনে হযরত শুআইব (আঃ) কন্যাদ্বয়কে অন্য দিনের তুলনায় এত দ্রুত ঘরে ফিরার কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা পিতার কাছে ঘটোনা সবিস্থরে বর্ণনা করেন। তারা এও বলল, যুবকটি অতুলনীয় দৈহিক শক্তি ও সুঠাম দেহের অধিকারী, পুণ্যবান ও আমানতদার। সুতরাং আমাদের … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!