নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-৩য় পর্ব

নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন  

হযরত মুছা (আঃ) পাহাড়ের এক চূড়ায় উঠে এ দৃশ্য দেখলেন এবং আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া  আদায় করে বনি ইসরাইলের লোকজনকে ডেকে বললেন, আল্লাহ তায়ালা ফেরাউন ও তার সৈন্য দের ধ্বংস করে দিয়েছেন। সকলে তখন একসাথে বলে উঠলেন আলহামদুল্লিাহ’। বনি ইসরাইলরা আনন্দিত হল এবং হযরত মুছা (আঃ) এর নিকট ফেরাউনের লাশ দেখার জন্য আবেদন করল। হযরত মুছা (আঃ) তখন আল্লাহর দরবারে লাশ দেখার জন্য আবেদন জানালেন। আল্লাহ তায়ালা নীল নদের পানি বাড়ীয়ে দিলেন এবং সমস্ত সৈন্যদের  লাশগুলা লহিত সাগরে ভাসিয়ে নীল। শুধু মাত্র ফেরাউনের লাশ টি ভাসতে ভাসতে বনি ইসরাইলদের অবস্থানরত পাহাড়ের নিকট এসে থামল।

 বনি ইসরাইল এর সকল মানুষ তার লাশ দেখল এবং আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করল। এ সঙ্গে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন ফেরাউনের লাশ কে তিনি মানুষের দর্শনের জন্য কিয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত অবস্থায় রাখবেন। আল্লাহ তায়ালার এ ঘোষণার সত্যতা পৃথিবী ব্যাপী স্বীকৃত। ফেরাউনের লাশ অদ্যাবধি মিশরের যাদুঘরে রক্ষিত আছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষ গিয়ে উহা দর্শন করে থাকেন। তার সম্মুখের দুটো দাত নাকি নষ্ট হয়েছে। বাকি সমস্ত শরীর ও অঙ্গ-পত্যুঙ্গ সম্পর্ণ ঠিক আছে।

সূত্রঃ কুরআনের শ্রেষ্ঠ কাহিনী

নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

আরো পড়তে পারেন...

অপু ও ফলচুরি রহস্য

মহানগরের কোলাহলের মাঝে, ব্যস্ত জনপথের কিছুটা দূরে একফালি সবুজ ল্যান্ডস্কেপ । সদ্য গড়ে ওঠা আবাসন…

ভালুক ও কাঠবিড়ালী

কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘খুকি ও কাঠবিড়ালী’ কবিতাটি কম-বেশি সবাই পড়েছে। এ কবিতাটির কারণেই ছোট্ট…

গাজা দিবস

শিশু-কিশোর বন্ধুরা, কেমন আছো তোমরা? আশা করি যে যেখানে আছো ভাল ও সুস্থ আছো। তোমরা…

নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-৩য় পর্ব

নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন  

হযরত মুছা (আঃ) পাহাড়ের এক চূড়ায় উঠে এ দৃশ্য দেখলেন এবং আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া  আদায় করে বনি ইসরাইলের লোকজনকে ডেকে বললেন, আল্লাহ তায়ালা ফেরাউন ও তার সৈন্য দের ধ্বংস করে দিয়েছেন। সকলে তখন একসাথে বলে উঠলেন আলহামদুল্লিাহ’। বনি ইসরাইলরা আনন্দিত হল এবং হযরত মুছা (আঃ) এর নিকট ফেরাউনের লাশ দেখার জন্য আবেদন করল। হযরত মুছা (আঃ) তখন আল্লাহর দরবারে লাশ দেখার জন্য আবেদন জানালেন। আল্লাহ তায়ালা নীল নদের পানি বাড়ীয়ে দিলেন এবং সমস্ত সৈন্যদের  লাশগুলা লহিত সাগরে ভাসিয়ে নীল। শুধু মাত্র ফেরাউনের লাশ টি ভাসতে ভাসতে বনি ইসরাইলদের অবস্থানরত পাহাড়ের নিকট এসে থামল।

 বনি ইসরাইল এর সকল মানুষ তার লাশ দেখল এবং আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করল। এ সঙ্গে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন ফেরাউনের লাশ কে তিনি মানুষের দর্শনের জন্য কিয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত অবস্থায় রাখবেন। আল্লাহ তায়ালার এ ঘোষণার সত্যতা পৃথিবী ব্যাপী স্বীকৃত। ফেরাউনের লাশ অদ্যাবধি মিশরের যাদুঘরে রক্ষিত আছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষ গিয়ে উহা দর্শন করে থাকেন। তার সম্মুখের দুটো দাত নাকি নষ্ট হয়েছে। বাকি সমস্ত শরীর ও অঙ্গ-পত্যুঙ্গ সম্পর্ণ ঠিক আছে।

সূত্রঃ কুরআনের শ্রেষ্ঠ কাহিনী

নীল নদে ফেরাউনের মৃত্যু-১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন