ভয়ানক ভূতের গল্প

ভূত এফ এমের একটি ঘটনা
আমি অরন্য ।আমার
বাসা খুলনার কোন
একটি জায়গায়।আজ
আমি যে experience শেয়ার
করব তা আমার সাথে এবং আমাদের বাসার
প্রতিটি ফ্যামেলি মেম্বারদ
সাথে ঘটা ।আমি তখন ক্লাশ
এইটে পড়ি।২০০৮
সাল,আমাদের এক
মহিলা ভাড়াটিয়া মারা যায় সবকিছু ভালভাবে হলো কিন্তু
দূর্ভাগ্যবশত কারনে তার
জানাযা উল্টা পড়ানো হয়।
মানেযেদিকে পা থাকবে সেদ
পরে ব্যাপারটা বুঝতে পারলে
ভুলভাবেই কবর দেয়া হয়। কবরটি দে য়া হয় তার
শ্বশুড়বাড়ি খালিশপুর নামক
জায়গার কোথাও।আর এখানেই
কাহিনী শুরু–
ঐদিন রাতেই তার স্বামী টয়লেটে যায়
এবং সে মুহূর্তে ক্যারেন্ট চলে যায়।১০-১৫ সেকেন্ডের
ভেতর তার বউয়ের গলায় কেউ
একজন বলে মোমটা নাও।
সে ভয়ে সেন্সলেস হয়ে যায়।
এইভাবে চলে কিছুদিন।কিন্তু
এতে ভয় আরো বেড়ে যায়।হুজুর বলে আপনারা লাশটা তুলে গোস
করিয়েআবার জানাযা পড়ান।
তখন কেবল ৮দিন
সে মারা গেছে।দুপুরে লাশ উঠানোর জন্য
গেলে কবরের
মাটি উঠানোর পর আমি এবং সবাইযা দেখলাম
তা আর কোনদিন দেখতে চাই
না ।দেখলাম যে কবরে ঐ
মহিলাহেলান দিয়ে বসে আছে।আর
কাফনের
কাপড়ের অনেকখানি কাপড় তার মুখের ভেতরে।এরপর তিন
হুজুর মিলে কবরে নামলেন
এবং দোয়া দরুদ
পড়ে কাপড়টা টেনে বের করতে থাকলেন।
একসময়
কাপড়টা বের হয়ে আসলে মহিলার
লাশটি শুয়ে পড়ে।তাকে আবার
গোসল করানো হয়
এবং জানাযা পড়ানো হয়। তারপরকবর
দেয়া হয়।তার
কিছুদিন পর তার স্বামী আবার বিয়ে করেন।
কিছুদিন পর লোকটিবাসায়
রাতে একা ছিলেন।
পরদিনসকালে তাকে আর পাওয়া যায়নি।
পরে পাওয়া যায়
বাসা থেকে ১কি.মি দূরে। তাকে জিঞ্জাসা করলে তিনি ব
যে রাতে তার বউয়ের মত এক
মহিলা তাকে ডেকে নিয়ে যায়
এবং তাকেবিয়ে করার
কথা বলে ((যেহুতু
লোকটা আবার বিয়ে করেছে সেই কারনে))
থাপ্পর দেয়।সেই থাপ্পরের
দাগটা স্পষ্ট দেখেছি আমরা। তার
দুইদিন পর
লোকটি মারা যায়।কিন্তু
এখনওতাকে আমাদের বাসার আশেপাশে কাদতে দেখা যায়*
এই হলো ঘটানো।

"আলোর পথ"-এ প্রকাশিত গল্পসমূহ ও লেখনী মূলত পাঠক, শুভাকাংখী এবং সম্মানিত আবেদনকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই কনটেন্টগুলোর উপর আমরা কোনো মেধাসত্ত্ব (copyright) দাবি করি না। যদি কোনো গল্প, ছবি বা তথ্যের কপিরাইট সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার প্রশ্ন, সংশয় বা আপত্তি থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে আমাদের যোগাযোগ পৃষ্ঠায় যোগাযোগ করুন। আমরা যথাযথ আইনানুগ পদ্ধতিতে বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

সম্পর্কিত পোস্ট

দুঃখিত!