হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর তৃতীয়বার বক্ষ বিদারণ

নবুয়তের সময় যখন সন্নিকটে তখন আল্লাহর রাসূল (সাঃ) আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকতেই অধিক ভালবাসতে লাগলেন। নির্জনে থাকা তাঁর নিকট অপেক্ষাকৃত প্রিয় ছিল। তখন তাঁর বয়স চল্লিশ বছর উত্তীর্ণ হল। সুদীর্ঘ ছয় মাস পর্যন্ত ভাল স্বপ্ন দেখতে লাগলেন। স্বপ্নের কারণে তাঁর অন্তরে এক নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হল।

সে সময় হযরত রাসূলে পাক (সাঃ) হেরা পর্বতের গুহায় এক একবার এক সপ্তাহ দু’সপ্তাহের খাদ্য নিয়ে ইতিকাফে চলে যেতেন। মাঝে মাঝে বিবি খাদিজা (রাঃ) তাঁকে প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পৌঁছায়ে দিতেন। তিনি এক রমজান মাসের ইতিকাফ হেরা পর্বতের গুহায় অবস্থান করতে লাগলেন। সেই রমজান মাসেই পর্বত গুহায় হযরত জিব্রাইল (আঃ) ও মিকাইল (আঃ) এসে তাঁর বক্ষ বিদারণ করলেন এবং জমজম পানি দ্বারা কলবকে ধুইয়ে কি একটা জিনিস বের করে ফেললেন এবং একটি সোনালী প্লেটে করে আনীত কি এক জিনিস কলবে রেখে তা স্ব স্থানে সংযোজন করে দেন। তিনি বলেন, পরে আমাকে উপড় করে শোয়ায়ে আমার পৃষ্ঠদেশে মোহর মেরে দিলেন। রমজানের ২৭ তারিখ সোমবার ফজরের সময় প্রথম অহি নাজিল হয়।

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চতুর্থবার বক্ষ বিদারণ ঘটনা পড়তে এখানে ক্লিক করুন  

আরো পড়তে পারেন...

নবী জীবনের গল্প

আজকের আসরে আমরা এমন এক মহামানবের কথা বলব- তাঁর চেয়ে উত্তম কোনো সন্তান আজ পর্যন্ত…

লোভী পিঁপড়া

‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’ কিংবা ‘লোভের ফল ভাল নয়’-এই প্রবাদ দু’টি সবাই জানে। এ প্রবাদ…

ইফতারে মুড়িতে জিলাপি মাখার পক্ষে vs বিপক্ষে?

মুড়ির সঙ্গে জিলাপি খাবো নাকি খাবো না, এই নিয়ে তো ভয়ংকর তুফান এখন ফেসবুক জুড়ে।…

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর তৃতীয়বার বক্ষ বিদারণ

নবুয়তের সময় যখন সন্নিকটে তখন আল্লাহর রাসূল (সাঃ) আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকতেই অধিক ভালবাসতে লাগলেন। নির্জনে থাকা তাঁর নিকট অপেক্ষাকৃত প্রিয় ছিল। তখন তাঁর বয়স চল্লিশ বছর উত্তীর্ণ হল। সুদীর্ঘ ছয় মাস পর্যন্ত ভাল স্বপ্ন দেখতে লাগলেন। স্বপ্নের কারণে তাঁর অন্তরে এক নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হল।

সে সময় হযরত রাসূলে পাক (সাঃ) হেরা পর্বতের গুহায় এক একবার এক সপ্তাহ দু’সপ্তাহের খাদ্য নিয়ে ইতিকাফে চলে যেতেন। মাঝে মাঝে বিবি খাদিজা (রাঃ) তাঁকে প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পৌঁছায়ে দিতেন। তিনি এক রমজান মাসের ইতিকাফ হেরা পর্বতের গুহায় অবস্থান করতে লাগলেন। সেই রমজান মাসেই পর্বত গুহায় হযরত জিব্রাইল (আঃ) ও মিকাইল (আঃ) এসে তাঁর বক্ষ বিদারণ করলেন এবং জমজম পানি দ্বারা কলবকে ধুইয়ে কি একটা জিনিস বের করে ফেললেন এবং একটি সোনালী প্লেটে করে আনীত কি এক জিনিস কলবে রেখে তা স্ব স্থানে সংযোজন করে দেন। তিনি বলেন, পরে আমাকে উপড় করে শোয়ায়ে আমার পৃষ্ঠদেশে মোহর মেরে দিলেন। রমজানের ২৭ তারিখ সোমবার ফজরের সময় প্রথম অহি নাজিল হয়।

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চতুর্থবার বক্ষ বিদারণ ঘটনা পড়তে এখানে ক্লিক করুন