হযরত আবু বকর (রাঃ) এর অমূল্য বাণী – পর্ব ১
কথা একেবারে সংক্ষিপ্ত করবে, কারণ বেশি কথা বললে জ্ঞান শক্তি নষ্ট হয়ে যাবে।
অভাবগ্রস্থ, ব্যক্তিদের নিকট সদয় এবং খুব নম্রভাবে সদকা পেশ করবে। স্মরণ রাখবে, এটি মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের নিকট সদকা কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত। এ পৃথিবীকে তুমি সুন্দর করে সাজানোর জন্য সাধনায় লিপ্ত রয়েছে। কিন্তু এ দুনিয়া তোমাকে তাঁর মধ্য হতে বের করার জন্য তখন হতেই সব সময়ই চেষ্টা করছে।
আল্লাহ্ তায়ালার ইবাদত-বন্দেগীকে ব্যবসার সাথে তুলনা করা যায়। নিরব- নির্জন কোন কক্ষ হলো এ ব্যবসার দোকান আর এ ব্যাবসার পুজি হলো এখলাস, নিষ্ঠা এবং সত্যবাদিতা যা পরিণাম জান্নাত।
পিতা-মাতা কে খুশি রাখলে এ দুনিয়ার ধন-সম্পদ অর্জন এবং পরকালে মুক্তি পাওয়ার সঠিক রাস্তা।
তোমার জিহ্বাকে শান্ত রাখবে। তাহলেই প্রচুর শান্তির সুধা বের করতে পারবে।
খুব সকাল বেলা পশু-পাখিরা আল্লাহর ইবাদাত এবং যিকিরে মগ্ন থাকে। কিন্তু তুমি তখন বিছানায় ঘুমের ঘোরে আচ্ছন্ন থাক। তা যে তোমার জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য সে জ্ঞানটুকু পর্যন্ত তোমার মাঝে নেই।
সব সৎ কর্মে একটি প্রতিদান আছে। যা অনুমান করা যায়না। কিন্তু ধৈর্য্য ধারনের প্রতিদান এত প্রচুর যে যার প্রতিদান সম্পর্কে কখনও অনুমান করা যায় না।
ভদ্র আর সম্ভ্রান্ত লোক জ্ঞানের জন্য অশ্রু বিসর্জন দেয়- যে সময়টুকু তুমি নেক কর্ম ছাড়া কাটিয়ে দিয়েছ।
তোমার জিহ্বা কে গীবত হতে বাঁচিয়ে রাখবে, তাহলে তুমি শান্তি পাবে। চোখ হল অন্তরের দরজা, এ জন্য এ চোখের হেফাযত কর। কারণ সব ধরনের ক্ষতির বিষয় এ চোখের দ্বারাই অন্তরে প্রবেশ করে।
হযরত আবু বকর (রাঃ) এর অমূল্য বাণী –শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন