এক মুরগীর বাসাতে একটা ঈগলের ডিম রাখা হয়েছিল।বন মুরগী দিমে তা দিয়ে যে বাচ্চা হল। সে বন মুরগী বলে পালিত হল।ক্রমে ক্রমে সেই ঈগলের বাচ্চা দেখতে ঈগলের মতো হলেও,বন মুরগীর স্বভাব পেল।সে খাবারের জন্য আস্তাকুঁড় আঁচড়াত,মুরগীর মত ডাক ছাড়ত আর কয়েক ফুটের বেশি উড়ত না।বন মুরগী বেশী উড়তে পারে না।এক দিন সে একটি ঈগলকে মহিমমভঙ্গিতে সাবলীল ভাবে আকাশে উড়তে বলল।“ওটি ঈগল,একটি অসাধারণ পাখি।কিন্তু তুমি ওর মত উড়তে পার না।কারণ তুমি এখন বন মুরগী হয়ে গেছ।”বন মুরগীদর সঙ্গী ঈগল এরপর এই কথা সত্য মনে করে বন মুরগিদের একজন হয়েই জীবন যাপণ করে একদিন লীলা-সাঙ্গ করল।বেচারা জানলই না যে সে আসলে ঈগল।সে জন্মেছিল ঈগল হয়ে।কিন্তু পরিবেশের অবস্থার কারনে সে ঈগল হয়ে উঠতে পারি নি।জন্মেছিল আকাশের উঁচুতে উড়ার জন্য,কিন্তু ঘতনা চক্রে আস্তাকুঁড়ের পরিবেশ এড়াতে পারল না।
উপদেশঃ অধিকাংস মানুষ সম্পর্কেই এই কথা সত্য।জীবন সম্পর্কে দুর্ভাগ্যজনক সত্য টি অলিভার হোমসের ভাষায় প্রকাশ করা যায়,বাশি ভাগ মানুষ যখন জিবনের অন্তিম লগ্নে পৌঁছায় তখন তাদের মধ্যে কিছু করার ক্ষমতা অবশিষ্ট থাকে।আমরা সমস্তটুকু সদ্ব্যবহার ব্যবহার করতে পারি।