একদিন এক মহিলা হযরত মূসা (আঃ) এর কাছে এসে বললো, আমি এক জঘন্য মহাপাপ করে ফেলছি। তাই দয়া করে আপনি আল্লাহর কাছে দু’আ করেন যেন তিনি আমাকে ক্ষমা করে দেন। তখন হযরত মূসা (আঃ) বললেন, তুমি কি করছো? মহিলাটি বললো আমি যিনা করছি এবং পরে এর ফলে যে সন্তান জন্মেছিলো তাকেও হত্যা করছি। হযরত মূসা (আঃ) বললেন, হে পাপী মহিলা! এখান থেকে চলে যাও। তা না হলে তোমার পাপের কারনে আকাশ থেকে আগুন নেমে এসে আমাদের সবাইকে ধ্বংস করে দিবে। মহিলাটি ভগ্ন হৃদয় নিয়ে চলে গেলো। তখন হযরত জিবরাইল (আঃ) আকাশ থেকে নেমে আসলেন আর জিজ্ঞেস করলেন, ”হে মূসা! কেন আপনি এই তওবাকারী মহিলাটিকে ফিরিয়ে দিলেন? আপনি কি এর থেকে ও জগন্য গুরুতর পাপী সম্পর্কে জানেন না”? হযরত মূসা (আঃ) বললেন এর চেয়ে গুরুতর পাপী কে আছে? হযরত জিবরাইল (আঃ) উত্তরে বললেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত ইচ্ছাকৃতভাবে সালাত ত্যাগ করে।
কে বেশি পাপী?
একদিন এক মহিলা হযরত মূসা (আঃ) এর কাছে এসে বললো, আমি এক জঘন্য মহাপাপ করে ফেলছি। তাই দয়া করে আপনি আল্লাহর কাছে দু’আ করেন যেন তিনি আমাকে ক্ষমা করে দেন। তখন হযরত মূসা (আঃ) বললেন, তুমি কি করছো? মহিলাটি বললো আমি যিনা করছি এবং পরে এর ফলে যে সন্তান জন্মেছিলো তাকেও হত্যা করছি। হযরত মূসা (আঃ) বললেন, হে পাপী মহিলা! এখান থেকে চলে যাও। তা না হলে তোমার পাপের কারনে আকাশ থেকে আগুন নেমে এসে আমাদের সবাইকে ধ্বংস করে দিবে। মহিলাটি ভগ্ন হৃদয় নিয়ে চলে গেলো। তখন হযরত জিবরাইল (আঃ) আকাশ থেকে নেমে আসলেন আর জিজ্ঞেস করলেন, ”হে মূসা! কেন আপনি এই তওবাকারী মহিলাটিকে ফিরিয়ে দিলেন? আপনি কি এর থেকে ও জগন্য গুরুতর পাপী সম্পর্কে জানেন না”? হযরত মূসা (আঃ) বললেন এর চেয়ে গুরুতর পাপী কে আছে? হযরত জিবরাইল (আঃ) উত্তরে বললেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত ইচ্ছাকৃতভাবে সালাত ত্যাগ করে।