সাফল্যের চালিকাশক্তি আসে সিদ্ধিলাভের জ্বলন্ত আকাঙ্খা থেকে।
নেপোলিয়ান হিল লিখেছেন,“মানুষের মন যা কল্পনা করে এবং বিশ্বাস করে মানুষ তা অর্জন করতে পারে।এক তরুণ সক্রেটিসকে জিজ্ঞাসা করেছিল,সাফল্য লাভের রহস্য কি; সক্রেটিস তাকে পরের দিন নদীর ধারে দেখা করতে বললেন।দেখা হওয়ার পর দু,জনে জলের দিকে এগোতে থাকেন এবং এক গলা জলে গিয়ে দাঁড়ালেন।হঠাৎ কিছুনাবলে সক্রেটিস ছেলের ঘাড় ধরে জলের মধ্যে ডুবিয়ে দিলেন।ছেলেটি জলের উপরে মাথা তুলবার চেষ্টা করে সক্রেটিস ততই তাকে শক্ত হাতে জলের নিচে ডুবিয়ে রাখেন।বাতাসের অহাবে নীল হয়ে গেল ছেলেটির চোখ।সক্রেটিস তখন তার মাথাটি জলের উপরে তুললেন।ছেলেটি হাঁসফাঁস করে বুক ভরে নিশ্বাস নিল।সক্রেটিস তাকে জিজ্ঞেস করলের,যতক্ষণ তুমি জলের নিচে ছিল ততক্ষণ তুমি আকুল ভাবে কি চাইছেলে?ছেলেটি জবাব দিল বাতাস, সক্রেটিস বললেন এইটাই সাফল্যের রহস্য।তুমি যে ভাবে বাতাস চাইছেলে সেই ভাবে যখন সাফল্য চাইবে তখন তুমি সাফল্য পাবে।সাফল্যর কোন দূঢ় রহস্য নেই।
উপদেশঃ কোন কাজ সুসম্পন্ন করতে হলে শুরু করতে হয় একটি জ্বলন্ত আকাঙ্খা দিয়ে।অল্প আগুন যেমন অনেক উত্তাপ দিতে পারে না তেমনি দুর্বল ইচ্ছাশক্তি কোন মহৎ সিদ্ধিলাভ করতে পারে না।