চিনি কেন খাবেন না?🐸

আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? আলোর পথের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এখন থেকে এই সেশনে থাকবে আপনাদের জন্য় হেল্থ টিপ্স, ডায়েট চার্ট এবং আরো অনেক কিছু।সঠিক লাইফস্টাইল আপডেট পেতে হলে রেগুলার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। টাইটেল দেখে ভয় পাচ্ছেন? অবিশ্বাস্য লাগছে? হ্যাঁ, শুরুতে আমিও ভয় পেয়েছিলাম।সাথে দুঃখও।কারণ চিনির মতো এত মিষ্টি এবং ভালোবাসার একটি জিনিসকে বিষের সাথে তুলনা???কিন্তু মহাশয় চিনি এতটাই গুণগত মানসম্পন্ন যে,স্লো সুইসাইডের জন্য এটি উপযুক্ত জিনিস!🐸কি মাথার উপর দিয়ে গেলো?? তাহলে একটু খুলে বলি শুনেন।🤧 আমরা দৈনন্দিন জীবনে যেসকল খাবার খাই,মূলত সেগুলোতে থাকে অধিক পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।এই কার্বোহাইডেট বা শর্করা জাতীয় খাবার মূলত আমাদের দেহের মূল শক্তির যোগান দেয়।আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন ভাত/রুটি এগুলো খাই,তখন এগুলো পাকস্থলীতে যেয়ে গ্লুকোজে পরিনত হয়।কাজেই যখন আলাদা করে রিফাইন সুগার খাবারে অ্যাড করে,তখন এক্সট্রা ঐ গ্লুকোজ শরীরে এক্সট্রা ক্যালরি অ্যাড করে।কাজেই এই এক্সট্রা গ্লুকোজ শরীরে ক্ষতিকর মেদ বাড়িয়ে দেয়।২০০৭ সালের একটি রিসার্চে দেখা গেছে,একটি ইঁদুরকে চিনি এবং কোকেন খাওয়ায়ে কয়েকদিন রাখা হলে, দেখা গেলো কোকেন থেকে চিনির প্রতি বেশি নেশা। কাজেই দেখা যাচ্ছে যে,চিনি একটি নেশাজাত দ্রব্য।

কি এতটুকু দেখেই ভড়কে গেলেন? কেবল তো শুরু!  আজকে তাই বেশি ডোজ আর দিলামনা।পরবর্তী ব্লগ থেকে আপনাদের সাথে থাকবে পরিপূর্ণ হেল্থ কনশাস ব্লগ।সাথেই থাকবেন।স্টে টিউন্ড ট্যু আলোর পথ!🤎চিনি কেন খাবেন না?🐸

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

চিনি কেন খাবেন না?🐸

আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? আলোর পথের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এখন থেকে এই সেশনে থাকবে আপনাদের জন্য় হেল্থ টিপ্স, ডায়েট চার্ট এবং আরো অনেক কিছু।সঠিক লাইফস্টাইল আপডেট পেতে হলে রেগুলার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। টাইটেল দেখে ভয় পাচ্ছেন? অবিশ্বাস্য লাগছে? হ্যাঁ, শুরুতে আমিও ভয় পেয়েছিলাম।সাথে দুঃখও।কারণ চিনির মতো এত মিষ্টি এবং ভালোবাসার একটি জিনিসকে বিষের সাথে তুলনা???কিন্তু মহাশয় চিনি এতটাই গুণগত মানসম্পন্ন যে,স্লো সুইসাইডের জন্য এটি উপযুক্ত জিনিস!🐸কি মাথার উপর দিয়ে গেলো?? তাহলে একটু খুলে বলি শুনেন।🤧 আমরা দৈনন্দিন জীবনে যেসকল খাবার খাই,মূলত সেগুলোতে থাকে অধিক পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।এই কার্বোহাইডেট বা শর্করা জাতীয় খাবার মূলত আমাদের দেহের মূল শক্তির যোগান দেয়।আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন ভাত/রুটি এগুলো খাই,তখন এগুলো পাকস্থলীতে যেয়ে গ্লুকোজে পরিনত হয়।কাজেই যখন আলাদা করে রিফাইন সুগার খাবারে অ্যাড করে,তখন এক্সট্রা ঐ গ্লুকোজ শরীরে এক্সট্রা ক্যালরি অ্যাড করে।কাজেই এই এক্সট্রা গ্লুকোজ শরীরে ক্ষতিকর মেদ বাড়িয়ে দেয়।২০০৭ সালের একটি রিসার্চে দেখা গেছে,একটি ইঁদুরকে চিনি এবং কোকেন খাওয়ায়ে কয়েকদিন রাখা হলে, দেখা গেলো কোকেন থেকে চিনির প্রতি বেশি নেশা। কাজেই দেখা যাচ্ছে যে,চিনি একটি নেশাজাত দ্রব্য।

কি এতটুকু দেখেই ভড়কে গেলেন? কেবল তো শুরু!  আজকে তাই বেশি ডোজ আর দিলামনা।পরবর্তী ব্লগ থেকে আপনাদের সাথে থাকবে পরিপূর্ণ হেল্থ কনশাস ব্লগ।সাথেই থাকবেন।স্টে টিউন্ড ট্যু আলোর পথ!🤎চিনি কেন খাবেন না?🐸

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *