আবূ উসাইদ (রাঃ)-এর চোর জ্বিন

হযরত আবূ উসাইদ সাদী (রাঃ) পাঁচিলের কাছাকাছি গাছের ফল পেড়ে সেগুলি রাখার জন্য একটি কামরা বানিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু জ্বিন অন্য পথ দিয়ে তাঁর ফল চুরি করত এবং নষ্ট করত। তিনি সে বিষয়ে জনাব রাসূললে কারীম (সাঃ)-এর কাছে অভিযোগ করেন। নবীজী বলেন, ওটা হল জ্বিন। ওর সাড়া পেলে তুমি বলবে- بسم الله اجيبي رسول الله আল্লাহর নাম নিয়ে (বলছি) রাসূলের সামনে হাজির হও। (সুতরাং আবূ উসাইদ (রাঃ) অমন করলে) জ্বিনটি বলে, আমাকে মাফ করুন।

নবীজীর কাছে নিয়ে গিয়ে আমাকে কষ্ট দেবেন না। আমি আপনার কাছে আল্লাহর নাম নিয়ে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করছি যে, আর কখনও আপনার ঘরে আসব না এবং আপনার খেজুর চুরি করব না। আর, আপনাকে একটি জিনিস বলে দিচ্ছি। সেটি যদি আপনি বাড়ীতে পড়েন, তবে যে (জ্বিন, শয়তান) আপনার বাড়ীতে আসবে, সে ধ্বংস হয়ে যাবে এবং তা যদি আপনি কোনও পাত্রে পড়েন (অর্থাৎ ফুঁক দেন), তবে তার ঢাকনা (জ্বিন-শয়তানরা) খুলবে না। এভাবে জ্বিনটি হজরত আবূ উসাইদকে এমন ভরসা দেন যে, তিনি সন্তুষ্ট হয়ে যান।

এবং বলেন, তুমি যে আয়াতের কথা বললে, সেটি কি, বলো তো শুনি। জ্বিন বলল, সেটি আয়াতুল কুরসী। তারপর সে তার নিতম্ব উঁচু বায়ু নিঃসরণ করল। ঘটনাটি নবীজীর কাছে নিবেদন করার পর হজরত আবূ উসাইদ (রাঃ) বলেন, সে ফিরে যাবার সময়েও একবার বাতকর্ম করেছে। নবীজী বলেন, ও তোমাকে সত্য বলেছে, যদিও সে মিথ্যাবাদী।

আবূ উসাইদ (রাঃ)-এর চোর জ্বিন

হযরত আবূ উসাইদ সাদী (রাঃ) পাঁচিলের কাছাকাছি গাছের ফল পেড়ে সেগুলি রাখার জন্য একটি কামরা বানিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু জ্বিন অন্য পথ দিয়ে তাঁর ফল চুরি করত এবং নষ্ট করত। তিনি সে বিষয়ে জনাব রাসূললে কারীম (সাঃ)-এর কাছে অভিযোগ করেন। নবীজী বলেন, ওটা হল জ্বিন। ওর সাড়া পেলে তুমি বলবে- بسم الله اجيبي رسول الله আল্লাহর নাম নিয়ে (বলছি) রাসূলের সামনে হাজির হও। (সুতরাং আবূ উসাইদ (রাঃ) অমন করলে) জ্বিনটি বলে, আমাকে মাফ করুন।

নবীজীর কাছে নিয়ে গিয়ে আমাকে কষ্ট দেবেন না। আমি আপনার কাছে আল্লাহর নাম নিয়ে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করছি যে, আর কখনও আপনার ঘরে আসব না এবং আপনার খেজুর চুরি করব না। আর, আপনাকে একটি জিনিস বলে দিচ্ছি। সেটি যদি আপনি বাড়ীতে পড়েন, তবে যে (জ্বিন, শয়তান) আপনার বাড়ীতে আসবে, সে ধ্বংস হয়ে যাবে এবং তা যদি আপনি কোনও পাত্রে পড়েন (অর্থাৎ ফুঁক দেন), তবে তার ঢাকনা (জ্বিন-শয়তানরা) খুলবে না। এভাবে জ্বিনটি হজরত আবূ উসাইদকে এমন ভরসা দেন যে, তিনি সন্তুষ্ট হয়ে যান।

এবং বলেন, তুমি যে আয়াতের কথা বললে, সেটি কি, বলো তো শুনি। জ্বিন বলল, সেটি আয়াতুল কুরসী। তারপর সে তার নিতম্ব উঁচু বায়ু নিঃসরণ করল। ঘটনাটি নবীজীর কাছে নিবেদন করার পর হজরত আবূ উসাইদ (রাঃ) বলেন, সে ফিরে যাবার সময়েও একবার বাতকর্ম করেছে। নবীজী বলেন, ও তোমাকে সত্য বলেছে, যদিও সে মিথ্যাবাদী।

আরো পড়তে পারেন...

মুগীরা ইবন শু’বা (রা)

নাম আবু আবদিল্লাহ মুগীরা, পিতা শু’বা ইবন আবী আমের। আবু আবদিল্লাহ ছাড়াও আবু মুহাম্মাদ ও…

সাপের তওবা

একটি সাপের ঘটনা বর্ণনা করছি। আমার কাছে যারা তালীম গ্রহন করতে আসে প্রথমেই আমি কাউকে…

আবদুল্লাহ ইবন হুজাফাহ আস-সাহমী-(রা)

আবু হুজাফাহ আবদুল্লাহ নাম। পিতার নাম হুজাফাহ। কুরাইশ গোত্রের বনী সাহম শাখার সন্তান। ইসলামী দাওয়াতের…